Samakal:
2025-11-03@13:25:53 GMT

এএসআইয়ের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

Published: 11th, February 2025 GMT

এএসআইয়ের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

রাজশাহীতে আমিনুল ইসলাম (৩৫) নামের পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শকের (এএসআই) ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।  সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

আমিনুল রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) গোয়েন্দা শাখায় (ডিবি) কর্মরত ছিলেন। তিনি নওগাঁর মান্দা উপজেলার শিবনগর গ্রামের মৃত আজিম উদ্দিন প্রামাণিকের ছেলে। হেলেনাবাদ সরকারি কোয়ার্টারে তিনি স্ত্রী-কন্যা নিয়ে থাকতেন।

পুলিশ জানায়, সোমবার রাত ৩টার দিকে আমিনুল ইসলামের স্ত্রী স্বামীর ঝুলন্ত লাশ দেখে থানায় কল করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘরের ফ্যানের সঙ্গে আমিনুলকে গলায় শাড়ি প্যাঁচানো অবস্থায় ঝুলতে দেখে।

নগরীর রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল ইসলাম জানান, সোমবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে বাসায় ফেরেন আমিনুল। এরপর তিনি আলাদা ঘরে শুয়েছিলেন। গভীর রাতে আমিনুলের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পেয়ে তার স্ত্রী পুলিশকে  খবর দেন। রাতেই লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়। এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, পারিবারিক কারণে স্ত্রীর সঙ্গে আমিনুল ইসলামের মনোমালিন্য ছিল। এর জেরে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন বলে ধারনা করা হচ্ছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ল ইসল ম আম ন ল

এছাড়াও পড়ুন:

মামলা করলেন ঢাবির সেই শিক্ষিকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) এক শিক্ষিকার এডিটেড ও ‘আপত্তিকর’ ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে।

ভুক্তভোগী শিক্ষিকা শেহরীন আনিম ভূঁইয়া মোনামী সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় মামালাটি করেন।

শাহবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খালেদ মনসুর রাইজিংবিডি ডটকমকে বলেন, “মামলায় চারজনকে আসামি করা হয়েছে। তদন্তপূর্বক আসামিদের আইনের আওতায় আনা হবে।”

পুলিশ জানায়, সন্দেহভাজন আসামি মুজতবা খন্দকার সাংবাদিক ও অ্যাক্টিভিস্ট। মুজতবা তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শিক্ষিকার ছবি অশালীনভাবে এডিট করে পোস্ট করেন এবং ক্যাপশনে লেখেন, “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ইনি, পোশাকের স্বাধীনতায় পরেছে বিকিনি।”

এছাড়া আরো তিনজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এজাহারে। মামলায় বেশ কিছু অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকেও আসামি করা হয়েছে, যারা এই ছবি ও তথ্য ছড়াতে সাহায্য করেছেন।

ঢাকা/এমআর/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ