ঢাকার নবাবগঞ্জে এক বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে। গতকাল বুধবার দুপুরে উপজেলার নয়নশ্রী ইউনিয়নের বিলপল্লি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নবাবগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন আহত বিএনপি কর্মী আয়নাল হোসেন। আয়নাল একই ইউনিয়নের পূর্ব শয়তানকাঠির কফিল উদ্দিনের ছেলে।

থানায় দেওয়া অভিযোগ থেকে জানা যায়, বুধবার বেলা ১১টার দিকে বিলপল্লি বাজারে চা খাচ্ছিলেন আয়নাল। হঠাৎ উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নূর আলম তাঁর ছেলে ওয়াদি ও সহযোগী ফয়সাল, সাদ্দাম, মোজাফফর, কালামসহ আরও চার-পাঁচজন আয়নালকে গালাগাল করেন। আয়নাল এর প্রতিবাদ করলে নূর আলমের নির্দেশে তাঁর সহযোগীরা লাঠিসোটা ও চাপাতি নিয়ে তাঁর ওপর হামলা করেন। স্থানীয়রা চাপাতির কোপে গুরুতর আহত আয়নালকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত নূর আলমের দাবি, তিনি বুধবার এলাকাতেই ছিলেন না, তাঁকে (আয়নাল) মারবেন কিভাবে? তাঁর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা শুরু হয়েছে।

নবাবগঞ্জ থানার ওসি মমিনুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় অভিযোগ পেয়েছেন। আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব এনপ য বল গ ক প য় জখম উপজ ল আয়ন ল

এছাড়াও পড়ুন:

বাঁশখালীতে বিয়ের অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে বিয়ের অনুষ্ঠানে জেনারেটরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার শীলকূপ ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত যুবকের নাম মো. আবুল কাশেম (৩০)। তিনি শীলকূপ ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম আশিঘরপাড়ার বাসিন্দা। স্থানীয় টাইমবাজারের মো. হোসেনের মালিকানাধীন আহমদিয়া ডেকোরেশনের শ্রমিক ছিলেন তিনি।

স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, সন্ধ্যায় মো. আবুল কাশেম একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে জেনারেটরের সংযোগ দেওয়ার কাজ করছিলেন। এ সময় তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে তাঁকে বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

জানতে চাইলে বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। প্রতিবেদনের আলোকে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ