পাকিস্তানের কোচ আরশাদকে নিয়োগ দিল বিসিবি
Published: 16th, April 2025 GMT
বাংলাদেশ হাইপারফরম্যান্স (এইচপি) দলের স্পিন বোলিং কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন আরশাদ খান। পাকিস্তানের সাবেক এই স্পিনারকে প্রাথমিকভাবে পাঁচ মাসের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে তার সঙ্গে বাড়তে পারে চুক্তির মেয়াদ। বিসিবি সূত্রে বিষয়টি জানা গেছে।
এইচপি দলের প্রধান কোচ হিসেবে ডেভিড হেম্প কাজ করছেন। পেস বোলিং কোচ হিসেবে আছেন কলি মুর। এবার নিয়োগ পেলেন আরশাদ। ফিল্ডিং কোচ হিসেবেও একজন বিদেশি নিয়োগের বিষয়ে কাজ করছে বিসিবি।
ছয় ফুট চার ইঞ্চি উচ্চতার আরশাদ পাকিস্তান নারী দলের স্পিন কোচ। ৯টি টেস্ট ও ৫৪টি ওয়ানডে খেলা আরশাদ ১৯৯৮ সালে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত কমনওয়েলথ গেমসে পাকিস্তান দলের অধিনায়ক ছিলেন। ১৯৯৩ সালে ওয়ানডে অভিষেক তাঁর। টেস্ট অভিষেক ১৯৯৭ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। ৫৮ ওয়ানডে খেলে ৫৬ উইকেট শিকার করেন তিনি। ৯টি টেস্ট খেলে নিয়েছেন ৩২ উইকেট। ৬০১টি প্রথম শ্রেণির আর ১৮৯টি লিস্ট-এ উইকেট পেয়েছেন আরশাদ।
খেলা শেষ করে ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি জমান। জীবিকার প্রয়োজনে সিডনিতে ট্যাক্সি চালাতেন। ২০২০ সালে কোচিং পেশায় যোগ দেন।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: আরশ দ
এছাড়াও পড়ুন:
৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু
আগামী ফেব্রুয়ারিতে জুলাই সনদের ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানসহ ৫ দফা দাবিতে জামায়াতে ইসলামীর পূর্বঘোষিত বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ ফটকে এই সমাবেশ শুরু হয়।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করছেন জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল। দলের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের ও সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারসহ কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর কমিটির নেতারা সমাবেশে বক্তব্য দেবেন। জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখার উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে।
জামায়াত সূত্র জানিয়েছে, সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হবে। মিছিলটি বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ ফটক থেকে বের হয়ে পুরানা পল্টন মোড়, জাতীয় প্রেসক্লাব ও মৎস্য ভবনের পাশ দিয়ে শাহবাগ পর্যন্ত যেতে পারে।
এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয় সংলগ্ন আল ফালাহ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ৫ দফা দাবিতে তিনদিনের কর্মসূচি ঘোষণা করে দলটি।
জামায়াতের দাবিগুলো হলো- জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজন করা; আগামী জাতীয় নির্বাচনে সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা; ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
একই দাবিতে আগামীকাল ১৯ সেপ্টেম্বর দেশের সব বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ মিছিল এবং ২৬ সেপ্টেম্বর দেশের সব জেলা বা উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল করবে জামায়াতে ইসলামী।