পাবনায় আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মশাল মিছিল
Published: 10th, May 2025 GMT
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন পাবনা জেলা কমিটির উদ্যোগে মশাল মিছিল এবং বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১০ মে) সন্ধ্যায় পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ থেকে মশাল মিছিলটি বের হয়ে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে শহীদ চত্বরে বিক্ষোভ সমাবেশে মিলিত হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশের বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন পাবনা জেলা কমিটির আহ্বায়ক বরকত উল্লাহ ফাহাদ, যুগ্ম আহ্বায়ক ফজলে রাব্বি রোহান, এসএম সৈকত, যুগ্ম সদস্য সচিব সাদিয়া কুদ্দুস, জুলাই ওয়ারিওর্স পাবনার সভাপতি আরিফুল ইসলাম প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ৫ আগস্টের পরে ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনারসহ তার মন্ত্রিসভা এবং সংসদ সদস্যরা পলায়ন করলেও এখনো রাষ্ট্র ও প্রশাসনের বিভিন্ন স্থানে দোসররা অবস্থান করে তাদের অপকর্ম এবং নীলনকশা চালিয়ে যাচ্ছে।
আরো পড়ুন:
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ইস্যু
বৈঠক চলছে যমুনায়, সিদ্ধান্তের অপেক্ষা
আ.
বক্তারা অবিলম্বে আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধের পাশাপাশি জুলাই ও আগস্টের প্রতিটি সহিংস ঘটনা এবং হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচার করে দোষীদের শাস্তির দাবি জানান।
ঢাকা/শাহীন/বকুল
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর গণঅভ য ত থ ন
এছাড়াও পড়ুন:
কাশবনের হাতছানিতে ব্রহ্মপুত্রের তীরে ভিড়
চারদিকে জেগে ওঠা ব্রহ্মপুত্র নদের বালুচর। এর মাঝখানে স্বচ্ছ পানির আধার। ওপরে নীল আকাশে ভেসে বেড়ানো সাদা মেঘ। আর চরজুড়ে শুভ্র কাশফুল। প্রকৃতির দানেই তৈরি হয়েছে এ মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। বাতাসে দুলতে থাকা কাশফুলের এ সৌন্দর্য ভ্রমণপিপাসুদের মনে দেয় একধরনের প্রশান্তি। তাই প্রতিদিনই দূরদূরান্ত থেকে মানুষ ভিড় করছেন এখানে।
এ অপার সৌন্দর্যের দেখা মিলবে জামালপুর শহরের ফৌজদারি এলাকার ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে। প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত নদের ধারে ভিড় করছেন বিভিন্ন বয়সী মানুষের। সবাই নিজেদের মতো করে ছবি তুলছেন, কেউবা কাশফুল ছিঁড়ে তৈরি করছেন তোড়া।
গত মঙ্গলবার বিকেলে গিয়ে দেখা যায়, শহরের মোড় থেকে শুরু করে নদের তীর পর্যন্ত মানুষের ভিড়। ছোট্ট একটি সেতু পার হয়ে সবাই ছুটছেন নদীর ধারে। প্রায় এক কিলোমিটারজুড়ে ফুটেছে কাশফুল। সবুজ লম্বা পাতার বুক থেকে বেরিয়ে আসা শুভ্র কাশফুল কোথাও থোকা থোকা, কোথাও গুচ্ছ আকারে। দূর থেকে মনে হবে, বালুচরে যেন সাদা চাদর বিছানো। হাওয়ায় দুলে ওঠা কাশফুলে মন ভরে যাচ্ছে দর্শনার্থীদের।
চরের যে অংশে কাশবনের সৃষ্টি হয়েছে, সেখানে জনবসতি নেই। আছে স্বচ্ছ পানির লেকের মতো একটি ডোবা। কাশফুলঘেরা সেই পানিতে ডিঙিনৌকা নিয়ে ঘুরছেন দর্শনার্থীরা। শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা মানুষ কেউ ছবি তুলছেন, কেউবা সন্তানদের নিয়ে খেলায় মেতে উঠেছেন।