জেলা ক্রীড়া অফিস, নারায়ণগঞ্জের আয়োজনে বালক (অনূর্ধ্ব-১৫) ফুটবল প্রতিযোগিতা ও প্রশিক্ষণ ২০২৪-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৩ মে) সকালে ওসমানী পৌর স্টেডিয়াম মাঠে এ প্রতিযোগিতা ও ক্রীড়া কমপ্লেক্স (কনফারেন্স রুম) এ প্রশিক্ষণের সামপনী অনুষ্ঠান করা হয়। 

ফারজানা আক্তার সাথী, জেলা ক্রীড়া অফিসার (অঃদাঃ) নারায়ণগঞ্জের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলার উপপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত), স্থানীয় সরকার, নারায়ণগঞ্জ, অতিরিক্ত  জেলা প্রশাসক (সার্বিক), মো.

আলমগীর হুসাইন। 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব নাজমুন্নাহার, গবেষনা কর্মকর্তা জেলা শিক্ষা অফিস, নারায়ণগঞ্জ। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলার ক্রীড়াবিদ ও স্কুলের শিক্ষকবৃন্দরা।  

জেলা ক্রীড়া অফিসার ফারজানা আক্তার সাথী জানান, বাছাইকৃত ৩০ জন খেলোয়াড়কে ১১ দিন ব্যাপী চলমান ২১ টি সেশনে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করা হয় এবং তাদের মধ্যে থেকে ৩ জন প্রশিক্ষাণার্থী ডেভেলপমেন্ট কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট (অনূর্ধ্ব-১৫)-২০২৫ এ ঢাকা বিভাগীয় পর্যায়ে অংশ গ্রহণ করে। 

অনুষ্ঠানের অতিথিবৃন্দ প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে মূল্যবান বক্তব্য রাখেন এবং সবার সফলতা কামনা করেন। পরে খেলোয়াড়দের মাঝে পুরস্কার, জার্সি ও সনদপত্র বিতরণ করে সভাপতি প্রশিক্ষণের সমাপ্তি ঘোষনা করেন।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ফ টবল ন র য়ণগঞ জ ন র য়ণগঞ জ অন ষ ঠ ন

এছাড়াও পড়ুন:

চাষাবাদে ৫৬% কৃষি জমির টেকসই ব্যবহার হচ্ছে না

কৃষি উৎপাদনের আর্থিক মান বিবেচনায় চাষাবাদের জমির মাত্র ১ দশমিক ২০ শতাংশ প্রত্যাশিত স্তরে রয়েছে। ৪৩ দশমিক ১৭ শতাংশ গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে আছে। চাষাবাদের বাকি ৫৬ শতাংশ জমিরই টেকসই ব্যবহার হচ্ছে না। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো–বিবিএস পরিচালিত এক জরিপে এ তথ্য ওঠে এসেছে।

কৃষিখাতের টেকসই উন্নয়ন পরিমাপে পরিচালিত 'উৎপাদনশীল ও টেকসই কৃষি জরিপ ২০২৫' নামের গবেষণা প্রতিবেদনটি সোমবার প্রকাশ করা হয়।

জমির মান নিয়ে উদ্বেগের কারণ থাকলেও খাদ্য নিরাপত্তা সূচক বেশ ইতিবাচক। জরিপ বলছে, ৯৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ কৃষক পরিবার গত বছরে কোনো খাদ্য সংকটে পড়েনি।  জমির নিরাপদ মালিকানা অধিকার রয়েছে ৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ কৃষক পরিবারের, যা কৃষি খাতের সামাজিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার একটি বড় উপাদান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব আলেয়া আক্তার।

বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মাহবুবুল হক পাঠোয়ারী, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ মাসুদ রানা চৌধুরী।

বিবিএসের মহাপরিচালক মোহাম্মেদ মিজানুর রহমান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।

বিবিএসের 'টেকসই কৃষি পরিসংখ্যান (এসএএস)' প্রকল্পের অধীনে ২০ জানুয়ারি থেকে ৫ মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত জরিপের  তথ্য সংগ্রহ করা হয়। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অনুযায়ী, উৎপাদনশীল ও টেকসই কৃষিজমির অনুপাত নিরূপণের লক্ষ্যে জরিপে সারা দেশের কৃষকদের আর্থসামাজিক অবস্থা, পরিবেশগত টেকসই মান এবং জমি ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

জরিপ বলছে, দেশের ৭২ দশমিক ৭৫ শতাংশ কৃষিজমিতে মাটির ক্ষয় লক্ষণীয়, যা কৃষি উৎপাদনের দীর্ঘমেয়াদি সক্ষমতায় বড় বাধা। পানির প্রাপ্যতার বিবেচনায় ৮১ দশমিক ৬৬ শতাংশ জমি ভালো অবস্থানে আছে। তবে সার ব্যবস্থাপনায় টেকসই পদ্ধতি অনুসরণের হার মাত্র ৫৭ শতাংশ। কীটনাশক ব্যবস্থাপনায় এ হার ৫১ দশমিক ৩৭ শতাংশ। তবে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সহায়ক চাষাবাদ গ্রহণের হার ৭১ শতাংশ, যা পরিবেশবান্ধব কৃষি ব্যবস্থার ক্ষেত্রে  ইতিবাচক অগ্রগতি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
  • শুরু হয়েছে ন্যাশনাল ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ ফেস্টিভ্যালের রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামিক স্টাডিজে প্রফেশনাল মাস্টার্স, আবেদনের শেষ সময় ১৭ জুলাই
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (৩ জুলাই ২০২৫)
  • বার্জার পেইন্টসের ৫২৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (২ জুলাই ২০২৫)
  • মেসির ইন্টার মায়ামি ছাড়ার গুঞ্জন  
  • রাইট শেয়ার ইস্যুতে সম্মতি পায়নি কনফিডেন্স সিমেন্ট
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (১ জুলাই ২০২৫)
  • চাষাবাদে ৫৬% কৃষি জমির টেকসই ব্যবহার হচ্ছে না