বৈরী আবহাওয়ার কারণে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ জাতীয় ফুটবল দলকে বহনকারী বিমান ঢাকায় অবতরণ করতে না পেরে কলকাতায় ফিরে গেছে। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মিডিয়া বিভাগ জানিয়েছে এই খবর।

বাফুফে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ‘বৈরী আবহাওয়া কারণে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ জাতীয় ফুটবল দলকে বহনকারী ইন্ডিগো এয়ারলাইনসের ফ্লাইট (6E1105) অবতরণ করতে পারেনি। পরিস্থিতি অস্বাভাবিক থাকায় ফ্লাইটটি কলকাতায় ফিরে গেছে।’

এ বিষয়ে বাফুফের মিডিয়া ম্যানেজার সাদমান সাকিব প্রথম আলোকে বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় অনূর্ধ্ব-১৯ জাতীয় ফুটবল দলের বিমানটি যথাসময়ে ঢাকায় অবতরণ করতে পারেনি। আবহাওয়ার উন্নতি হলে তাদের দেশে আসার নতুন সূচি জানিয়ে দেওয়া হবে।’

ফাইনালে ভারতের কাছে টাইব্রেকারে হারে বাংলাদেশ.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: অবতরণ করত ফ টবল

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকা থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারের ইঞ্জিনে আগুনের স্ফুলিঙ্গ, জরুরি অবতরণ

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তার্কিশ এয়ারলাইন্সের একটি উড়োজাহাজ উড্ডয়নের পরপরই ইঞ্জিনে স্পার্ক (আগুনের স্ফুলিঙ্গ) দেখা দিয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে উড়োজাহাজটি জরুরি অবতরণ করে। ফ্লাইটে থাকা ২৯০ জন যাত্রীর সবাইকে নিরাপদে বের করে আনা হয়েছে।

মঙ্গলবার সকাল ৭টায় এ ঘটনা ঘটে। যাত্রীর সবাইকে হোটেলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এসএম রাগীব সামাদ ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, তার্কিশ এয়ারলাইন্সের টিকে৭১৩ ফ্লাইটটি (এয়ারবাস এ৩৩০-৩০৩) শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সকাল ৭টার দিকে ২৯০ জন যাত্রী নিয়ে তুরস্কের ইস্তাম্বুলের উদ্দেশে রওনা দেয়। উড্ডয়নের ১৫ মিনিটের মাথায় পাইলট এর একটি ইঞ্জিনে (দুটি ইঞ্জিন থাকে) স্পার্ক দেখতে পান। পাইলট প্লেনটি দ্রুত অবতরণের সিদ্ধান্ত নেন। এ অবস্থায় প্রায় দেড় ঘণ্টা আকাশে চক্কর দিয়ে তেল পুড়িয়ে সোয়া ৮টায় জরুরি অবতরণ করেন।

গ্রুপ ক্যাপ্টেন এসএম রাগীব সামাদ বলেন, উড্ডয়নের পরপরই পাইলট একটি ইঞ্জিনে কিছুটা স্পার্ক দেখতে পান। ধারণা করা হচ্ছে, বার্ড হিটের ঘটনা ঘটতে পারে। তখন পাইলট তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে বিমানবন্দরে ফিরে আসেন। যাত্রীরা নিরাপদ আছেন।

বিমানবন্দর সূত্র জানায়, যাত্রীদের প্লেন থেকে অফলোড করা হয়েছে। এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ তাদের হোটেলে নিয়ে যাচ্ছে।

উল্লেখ্য, গত ১৬ মে কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে আসা বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটের চাকা (বাম পাশের ল্যান্ডিং গিয়ার) খুলে নিচে পড়ে যায়। তবে ফ্লাইটটি পাইলটের দক্ষতায় নিরাপদে অবতরণে সক্ষম হয়। ফ্লাইটে শিশুসহ মোট ৭‌১ জন যাত্রী ছিল।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরই প্লেনের ইঞ্জিনে আগুন, জরুরি অবতরণ
  • ঢাকা থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারের ইঞ্জিনে আগুনের স্ফুলিঙ্গ, জরুরি অবতরণ
  • উড়োজাহাজের চাকা খুলেছে বিয়ারিং ত্রুটিতে
  • চাকা খুলে যাওয়া উড়োজাহাজ নিরাপদে অবতরণের স্বীকৃতি পেলেন ক্যাপ্টেনসহ তিনজন
  • গরু বহনকারী গাড়ি মাঝপথে থামানো যাবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা