সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস শনিবার (২৪ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এমন পতনের ফলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মূল্যসূচক করোনা মহামারির সময়ের মতো অবস্থায় নেমে এসেছে, যা গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে সর্বশেষ ২০২০ সালের ১৮ আগস্ট ডিএসইর সূচক আজকের তুলনায় কম ছিল। ওই দিন ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৪ হাজার ৭২০ পয়েন্টে।

শনিবার ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে। উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।

ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৮.

৬৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৭৪৬ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৯.৬৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৭ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ২৩.৮০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

আরো পড়ুন:

পুঁজিবাজারকে দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়নের প্রধান উৎস করতে হবে: আমির খসরু

পুঁজিবাজারে সংকট: প্রয়োজন সমন্বিত, কার্যকরী ও যুগোপযোগী সংস্কার 

ডিএসইতে মোট ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৭৪টি কোম্পানির, কমেছে ২৭১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫২টির।

এদিন ডিএসইতে মোট ২৭৮ কোটি ২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২৫৩ কোটি ৫৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৪.১৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ১১৯ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৯১.৫৪ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ২৯৩ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ৬.১৯ পয়েন্ট কমে ৮৫৫ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৭৮.৬০ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ৩৩৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

সিএসইতে মোট ১৮১টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৫৬টি কোম্পানির, কমেছে ৯৫টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩০টির।

সিএসইতে ৪ কোটি ১৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

ঢাকা/এনটি/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল খ ট ক র শ য় র ও ইউন ট স এসই ড এসই

এছাড়াও পড়ুন:

পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) সূচকের উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। ফলে টানা চার কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান হয়েছে। এদিন ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে। তবে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেন হওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম বেড়েছে।

ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩২.৫৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৬৮ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৬.৮৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১০০ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১৪.৪১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯০৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

ডিএসইতে মোট ৩৯৪টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১৯৬টি কোম্পানির, কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টির।

আরো পড়ুন:

বন্ড ইস্যু পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনছে ইস্টার্ন ব্যাংক

বিদেশি কোম্পানি তালিকাভুক্তিতে শিল্প উপদেষ্টা-বিএসইসি বৈঠক

এদিন ডিএসইতে মোট ৬৭৯ কোটি ২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬৯০ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬২.৫৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৫৯৮ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১১৮.৪০ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৭৮ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ৯.৮৩ পয়েন্ট বেড়ে ৮৯৬ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৯৪.৮৮ পয়েন্ট বেড়ে ১২ হাজার ১৩৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

সিএসইতে মোট ২৩০টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১২৫টি কোম্পানির, কমেছে ৭৭টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮টির।

সিএসইতে ১৪ কোটি ৭১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৮ কোটি ৩৫ লাখ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

ঢাকা/এনটি/এসবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ডিএসইতে সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক
  • ডিএসইতে সাপ্তাহিক দাম কমার শীর্ষে ইয়াকিন পলিমার
  • ডিএসইতে সাপ্তা হিক দাম বাড়ার শীর্ষে রহিম টেক্সটাইল
  • ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ২.৭৬ শতাংশ
  • পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
  • দর বৃদ্ধি অব্যাহত, সূচকে ফের ৫০০০ পয়েন্ট পার