শ্রীপুর প্রেসক্লাবের নতুন সভাপতি হান্নান, সম্পাদক রানা
Published: 25th, May 2025 GMT
মাহফুল হাসান হান্নানকে সভাপতি ও আব্দুস সালাম রানাকে সাধারণ সম্পাদক করে গাজীপুরের শ্রীপুর প্রেসক্লাবের ১৯ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে।
রোববার দুপুরে শ্রীপুর প্রেসক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ে তিন সদস্যের সার্চ কমিটি নতুন এ কমিটির নাম ঘোষণা করেন। সার্চ কমিটিতে ছিলেন- সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, কালের কণ্ঠের শাহীন আকন্দ ও এশিয়ান টিভির আরিফ খান আবির।
এর আগে শনিবার রাতে বণিক বার্তার মাহফুল হাসান হান্নানকে সভাপতি ও ৭১ টিভির আব্দুস সালাম রানাকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৯ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি চূড়ান্ত করা হয়।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- সিনিয়র সহ-সভাপতি বশির আহমেদ কাজল (দিনকাল), সহ-সভাপতি মোতাহার খান (জিটিভি), সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান (বাংলাদেশ প্রতিদিন), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাতুল মণ্ডল (আজকের পত্রিকা), সহ-সম্পাদক শিহাব খান (এটিএন নিউজ), সাংগঠনিক সম্পাদক ইজাজ আহমেদ মিলন (সমকাল), কোষাধ্যক্ষ পদে আদনান মামুন (আনন্দটিভি), প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মেহেদী হাসান লিটন (সময়ের আলো), দপ্তর সম্পাদক জুনায়েদ আকন্দ (সরেজমিন), ক্রীড়া ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মোশাররফ হোসাইন তযু (আলোকিত বাংলাদেশ), তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আসাদুজ্জামান বিপু (আনন্দ বাজার), সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক সাইফুল আলম সুমন (আমার বার্তা)।
কার্যনির্বাহী সদস্যরা হলেন- আব্দুল লতিফ (আমাদের সময়), শাহীন আকন্দ (কালের কণ্ঠ), শফিকুল ইসলাম (ভোরের আকাশ), নূরে আলম সিদ্দিকী (খোলা কাগজ) ও সাদিক মৃধা (প্রথম আলো)।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
নারীকে ১১ টুকরা করে হত্যা, স্বামী পলাতক
চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার রৌফাবাদ এলাকার বাসায় এক নারীকে ১১ টুকরা করে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত একটার দিকে নগরের একটি ভবনের নবম তলায় এ ঘটনা ঘটে। এর পর থেকে তাঁর স্বামীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তিনিই হত্যাকারী বলে সন্দেহ করছে পুলিশ।
নিহত ওই নারীর নাম ফাতেমা বেগম। তাঁর স্বামীর নাম মো. সুমন।
পুলিশ বলছে, ওই নারীকে হত্যায় ছুরি ও চাপাতি ব্যবহার করা হয়েছে। শরীরের বিভিন্ন অংশ কেটে টুকরা টুকরা করা হয়েছে। হাড় থেকে মাংস কেটে ফেলা হয়েছে। ১১টি টুকরা ঘরের মেঝেতে ফেলে রেখে পালিয়ে যান খুনি।
বায়েজিদ বোস্তামী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ কামরুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, রাতে খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
ওসি মোহাম্মদ কামরুজ্জামান আরও বলেন, ১০ বছর আগে সুমনের সঙ্গে ফাতেমার বিয়ে হয়। তাঁদের আট বছর বয়সী একটি সন্তান রয়েছে। সুমন পেশায় পিকআপচালক। ঘটনার সময় বাসায় তাঁরা স্বামী-স্ত্রী ছিলেন। একমাত্র সন্তান ছিলেন আত্মীয়ের বাসায়।
পরিকল্পিতভাবে ঠান্ডা মাথায় স্ত্রীকে খুন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ওসি কামরুজ্জামান। তিনি বলেন, পারিবারিক কলহের জেরে এই খুনের ঘটনা ঘটেছে। দীর্ঘদিন ধরে ফাতেমা ও সুমনের মধ্যে ঝগড়া চলে আসছিল। নিহত ফাতেমার পুরো শরীরে আঘাতের চিহ্ন। তাঁর পুরো শরীর ক্ষতবিক্ষত করার পর কেটে ১১ টুকরা করা হয়।