কোরবানির মাংস বণ্টনের জন্য হাতের কাছে যা যা রাখা প্রয়োজন
Published: 6th, June 2025 GMT
পশু কুরবানির পর মাংস কাটা ও বণ্টনের জন্য হাতের কাছে বেশ কিছু জিনিস রাখা প্রয়োজন। প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো কাছে রাখলেই পশু জবাই, মাংস কাটা, সংরক্ষণ, ভাগ-বণ্টনের মতো কাজগুলো সহজ হতে পারে।
১. কোরবানির ঈদে মাংস কাটার জন্য প্রয়োজনীয় দা, বটি, ছুরির মতো যন্ত্রগুলো সংগ্রহে রাখুন। এবং আগে থেকেই এগুলো ধার দিয়ে রাখুন।
২.
আরো পড়ুন:
যেভাবে মাংস সংরক্ষণ করলে ১ বছর পর্যন্ত ভালো থাকবে
ঈদে চুল সাজাবেন কীভাবে
৩. মাংস বণ্টনের জন্য প্রয়োজন পলিথিন কাছে রাখুন।
৪. দাঁড়িপাল্লা বা ডিজিটাল ওয়েট মেশিন।
৫. কোরবানি পরবর্তী পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য ব্লিচিং পাউডারও অত্যাবশ্যক।
বাজারে এক ধরনের কালো পলিথিন পাওয়া যায়। এই ব্যাগ ট্রাশ ব্যাগ হিসেবেও পরিচিত। কুরবানির পর পশুর বর্জ্য সরাতে প্রয়োজন এই ট্রাশ ব্যাগ। স্থানীয় বাজার থেকে কিনে নিতে পারেন ট্রাশ ব্যাগ। আগে-ভাগে কোরবানির সরঞ্জাম গুছিয়ে রাখলে ঈদের দিন মাংস বণ্টন ও রান্নার কাজ সহজ হয়ে যাবে।
ঢাকা/লিপি
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ক রব ন র র জন য
এছাড়াও পড়ুন:
১২ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি কেরানীগঞ্জে বহুতল ভবনের আগুন
ঢাকার কেরানীগঞ্জের আগানগরে জমেলা টাওয়ারে লাগা আগুন ১২ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও নিয়ন্ত্রণে আসেনি। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ২০টি ইউনিট। আগুন লাগা ভবনে আটকেপড়া ৪৫ জনকে উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস৷
শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে এসব তথ্য জানান ফায়ার সার্ভিসের ডাইরেক্টর (অপারেশন) তাইজুল ইসলাম। এর আগে, ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ১২ তলা ওই ভবনের নিচতলায় আগুন লাগে।
আরো পড়ুন:
কৃষিজমি ক্ষতির শঙ্কায় ভেকুসহ মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ
সুনামগঞ্জে আগুনে পুড়ল ৭ ঘর
তাইজুল ইসলাম বলেন, ‘‘আগুন লাগার খবর পেয়ে প্রথমে ফায়ার সার্ভিসের ১০টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে কাজ শুরু করে। পরে আরো ১০টি ইউনিট যুক্ত হয়। বর্তমানে ২০টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। ভবনের বিভিন্ন ফ্লোরে আটকে পড়া ৪৫ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে।’’
তিনি বলেন, ‘‘ভবনের ভেতরে বিপুল পরিমাণ দাহ্য বস্তু থাকায় আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনতে রবিবার পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রয়োজনে অতিরিক্ত ইউনিট মোতায়েন করা হবে এবং আগুন সম্পূর্ণ নির্বাপণ না হওয়া পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত থাকবে।’’
আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে জানতে চাইলে ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘‘এখনই সূত্রপাত বলা যাবে না, আগে আগুন নিয়ন্ত্রণ করব, তারপর সূত্রপাত ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বলা যাবে।’’
ঢাকা/শিপন/রাজীব