Samakal:
2025-06-14@06:44:10 GMT

হামজার সিলেটে হংকং ম্যাচ!

Published: 13th, June 2025 GMT

হামজার সিলেটে হংকং ম্যাচ!

সিঙ্গাপুর ম্যাচ ঘিরে ফুটবল জ্বরে বুঁদ হয়েছিল পুরো দেশ। জাতীয় স্টেডিয়ামে হামজা দেওয়ান চৌধুরী-শমিত সোমদের খেলা দেখতে টিকিটের জন্য অনলাইনে সে কি যুদ্ধ ফুটবলপ্রেমীদের মধ্যে। ফুটবল উন্মাদনার এই রেশটা এবার ঢাকার বাইরে ছড়িয়ে দিতে চায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। 

৯ অক্টোবর হংকংয়ের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচটি চট্টগ্রাম কিংবা সিলেটে আয়োজনের পরিকল্পনা বাফুফের। তবে স্টেডিয়ামের বর্তমান অবস্থা বিচারে চট্টগ্রামের চেয়ে সিলেটের পরিস্থিতি ভালো। তার ওপর হামজার বিভাগ সিলেট হওয়ায় সেখানেই হতে পারে বাংলাদেশ-হংকং ফুটবল লড়াই। 

বৃহস্পতিবার সমকালের কাছে তেমন ইঙ্গিত দিয়েছেন বাফুফে সহসভাপতি ফাহাদ করিম, ‘আমার খুব ইচ্ছে হংকংয়ের বিপক্ষে ম্যাচটি ঢাকার বাইরে করা। সবকিছু নির্ভর করছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের ওপর।’

সম্প্রতি চট্টগ্রামের এম এ আজিজ স্টেডিয়াম বাফুফেকে বরাদ্দ দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকবার স্টেডিয়াম পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কর্তারা। চট্টগ্রাম স্টেডিয়ামে ফ্লাডলাইট নেই। গ্যালারির চেয়ারও ভালো না। এই অবস্থায় চট্টগ্রামে হংকং ম্যাচ আয়োজন করা কঠিন। তবে তিন মাসের মধ্যে ফ্লাডলাইট লাগানো সম্ভব বলে মনে করেন ফাহাদ করিম। 

শেষ পর্যন্ত চট্টগ্রামে না হলে বিকল্প ভেন্যু সিলেটকে চান বাফুফের অন্যতম এ সহসভাপতি, ‘সিলেটে হলেও ভালো। সেখানে ফ্লাডলাইট আছে। গ্যালারিতে ধারণক্ষমতা ১৫ হাজারের মতো। হামজা খেলবেন বলে টিকিটের জন্য যুদ্ধ শুরু হবে সিলেটে।’ 

সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ম্যাচে টিকিট বিক্রির স্বত্ব পাওয়া টিকিফাইয়ের ওপর অসন্তুষ্ট বাফুফে। এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের সামনের ম্যাচগুলোতেও অনলাইনে টিকিট বিক্রি করা হবে। টেন্ডারে যারা পাবে, তাদেরকে দেবে ফেডারেশন। সেক্ষেত্রে সহজ ডটকম কিংবা বিডি টিকিট ডটকমের যে কোনো একটি প্রতিষ্ঠানকে ম্যাচটির টিকিট বিক্রির স্বত্ব দেওয়া হতে পারে।

১৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে নতুনত্বের ছোঁয়া লাগলেও জাতীয় স্টেডিয়ামের মাঠের ঘাস নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বিভিন্ন জাতের ঘাস লাগানোয় খারাপ অবস্থা দেখা যায় মাঠে। তাই তো সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ম্যাচের পর এ স্টেডিয়ামে নতুন ঘাস বসানোর উদ্যোগ নিয়েছে বাফুফে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ফ টবল

এছাড়াও পড়ুন:

হু হু করে বাড়ছে অপরিকল্পিত ভবন, মিলছে না ময়লা ফেলার জায়গা

ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক মুফিদুল আলম বলেন, দেশের পুরোনো জেলার মধ্যে ময়মনসিংহ অন্যতম। এখানকার ইতিহাস ও ঐতিহ্য তাই বহন করে। কিন্তু এ নগরীর রাস্তাগুলো খুব সরু। পাশাপাশি দুটি গাড়ি চলতে পারে না। হু হু করে গড়ে ওঠা ভবনগুলোও অপরিকল্পিত। নেই ময়লা ফেলার ভাগাড়। ডাম্পিং স্টেশনের জন্য জায়গা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে প্রেস ক্লাবের তৃতীয় ও চতুর্থ তলার হলরুমে প্রথমবারের মতো আয়োজিত ফল উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক। তিনি বলেন, এসব নিয়ে সবাইকে ভাবতে হবে। এগিয়ে আসতে হবে রাজনীতিবিদদের। আমাদের মধ্যে বিভক্তি ও ভিন্ন মত থাকবে। তবে দেশের প্রশ্নে উন্নয়নের প্রশ্নে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এতে সাংবাদিকদের সহযোগিতা অপরিহার্য।

মৌসুমি ফল নিয়ে ফল উৎসব করেছে ময়মনসিংহ প্রেস ক্লাব। এর মধ্যে রয়েছে আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, বরই, জাম, আনারসসহ বাহারি ফল। এ সময় মৌসুমি ফলের ঘ্রাণে ক্লাব আঙিনায় এক মোহনীয় পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

ফল উৎসবে সভাপতিত্ব করেন প্রেস ক্লাবের সহসভাপতি নওয়াব আলী। সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রেস ক্লাবের সহসভাপতি অধ্যাপক আবুল কাশেম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) গোলাম মাসুম প্রধান, সিভিল সার্জন ডা. সাইফুল ইসলাম, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রোকনুজ্জামান সরকার রোকন, জেলা জামায়াতের আমির আব্দুল করিম, মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাহাবুবুর রহমান প্রমুখ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • হু হু করে বাড়ছে অপরিকল্পিত ভবন, মিলছে না ময়লা ফেলার জায়গা
  • ডুয়েটিয়ান ডটকম স্কলারশিপ প্রকল্পের যাত্রা শুরু