বাংলাদেশের আকাশে গতকাল বৃহস্পতিবার পবিত্র মহররম মাসের চাঁদ দেখা গেছে। আজ শুক্রবার ১৪৪৭ হিজরির প্রথম দিন, তথা মহররম গণনা শুরু হবে। এ হিসাবে আগামী ১০ মহররম, অর্থাৎ ৬ জুলাই রোববার পবিত্র আশুরা।
বৃহস্পতিবার বায়তুল মোকাররম মসজিদের সভাকক্ষে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেনের সভাপতিত্বে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। আশুরা উপলক্ষে আগামী ৬ জুলাই সরকারি ছুটি থাকবে।
ফারসি ‘আশারা’ শব্দের অর্থ ‘দশ’। তাই ১০ মহররম ‘আশুরা’ নামে পরিচিত। ৬১ হিজরি ১০ মহররম কারবালায় ফুরাত নদীতীরে ইয়াজিদ বাহিনী হজরত মুহাম্মদ (সা.
সভায় ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব আফতাব হোসেন প্রামাণিক, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ছালাম খানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
মিজমিজি পাইনাদী ফাযিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ
মিজমিজি পাইনাদী ফাযিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার নবনির্বাচিত গভর্নিং বডির সদস্যদের সংবর্ধনা ও বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৭ নভেম্বর) সকালে মাদ্রাসা এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাওলানা মো. ফয়েজ উল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উক্ত মাদ্রাসার সহ-সভাপতি ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম এ হালিম জুয়েল।
এ সময় প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, তোমরা যারা এই মাদ্রাসায় লেখাপড়া করো, তোমারা শিক্ষকদের সম্মান করবে, তোমাদের মা,বাবার সাথে যেভাবে শ্রদ্ধার সাথে কথা বল ঠিক সেই ভাবে তোমাদের শিক্ষকদের সাথে কথা বলবে।
তোমরা সবসময় মা, বাবার কথা মতো চলবে, মা,বাবা কে সম্মান করবে, এলাকার মুরুব্বিদের সম্মান করবে, এমন ভাবে চলাফেরা করবে যাতে করে এই মাদ্রাসার সম্মান বৃদ্ধিপায়।
আমি আশা করি তোমরা মনযোগ দিয়ে এই মাদ্রাসা থেকে লেখাপড়া করে উচ্চ শিক্ষার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়সহ ভালোভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করবে। শিক্ষকদের সাথে ভালো ব্যবহার করবে। কোন নেশার সাথে যুক্ত হবে না, খেলাধুলা করবে।
এছাড়াও তিনি বলেন, পতিত সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে, বর্তমান সরকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে নতুন করে সাজিয়েছেন, শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, মিজমিজি পাইনাদী ফাযিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার বিদ্যোৎসাহী প্রতিনিধি মোহাম্মদ নুর হোসেন, মোহাম্মদ নুর উদ্দিন, অভিভাবক প্রতিনিধি জিয়াউল হক, আব্দুল হালিম, প্রতিষ্ঠাতা প্রতিনিধি আবুল হোসেন, শিক্ষক প্রতিনিধি মুহাঃ মীর হোসাইন, মুহাঃ সফিকুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, আশরাফুল ইসলাম, নাজিম উদ্দিন ও রুবেল আহম্মেদ প্রমূখ।
অনুষ্ঠানে পরিচালনা করেন, মিজমিজি পাইনাদী ফাযিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার প্রভাষক শরীফ মুহাঃ ইউনুছ।