নীল সমুদ্র, সোনালি আকাশ আর বাতাসে দুলতে থাকা নারকেল গাছের ফাঁকে দাঁড়িয়ে হাসছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। শ্রীলঙ্কার স্বপ্নীল দ্বীপ মিরিসার কোকোনাট হিল এখন তার অবকাশযাপনের ঠিকানা। নিজের ভ্রমণের মুহূর্তগুলো তিনি ভাগ করে নিয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়।

কালো পোশাক, কাঁধে ঝোলানো ছোট ব্যাগ আর মুখভর্তি মিষ্টি হাসি—এই ছবিতেই যেন ফারিয়ার উড়ন্ত মন ধরা পড়ে। সমুদ্রের ধারে দাঁড়িয়ে থাকা তার সেই চিত্র মন কেড়েছে অনুরাগীদের। কেউ লিখেছেন—‘সুন্দর জায়গায় সুন্দর মানুষ’, আরেকজন জানতে চেয়েছেন—‘আপনি নাটকে অভিনয় করেন না কেন?’ 

আরো পড়ুন:

আমার লুকিয়ে রাখা বাচ্চা এনে দিলে ২০ হাজার ডলার ভিক্ষা দেব: তিশা

জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা

ছবির ক্যাপশনেও ফারিয়া ছিলেন কাব্যিক। লিখেছেন, “একটা স্বপ্নের জায়গা ‘কোকোনাট হিল, মিরিসা’—যেখানে আকাশ সোনালি আভায় জ্বলে উঠে, নারকেল গাছেরা বাতাসে গোপন কথা বলে, আর সূর্য ধীরে হারিয়ে যায় সেই অসীম নীলের মাঝে।”   

আরো একটি স্বপ্নপূরণ হলো বলে জানান এই অভিনেত্রী। লিখেছেন, “আরেকটা স্বপ্নপূরণ হলো, তালিকা থেকে মুছে ফেলেছি ঠিকই, কিন্তু হৃদয়ে গেঁথে রইল চিরদিনের মতো।” 

শবনম ফারিয়া বিজ্ঞাপনচিত্র দিয়ে মিডিয়ায় যাত্রা শুরু করলেও দর্শকের ভালোবাসা পান নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমেই। ২০১৩ সালে ‘অল টাইম দৌড়ের উপর’ নাটকের মাধ্যমে তার অভিনয়ে অভিষেক। এরপর অসংখ্য নাটকে দর্শকদের মন জয় করেন তিনি। 

এখন হয়তো তিনি অভিনয়ে অনিয়মিত, তবে ক্যামেরার বাইরেও তার জীবনজুড়ে আছে গল্প, স্বপ্ন আর ভ্রমণ।

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট ভ ন টক চলচ চ ত র

এছাড়াও পড়ুন:

নীল সমুদ্রে দক্ষিণ আফ্রিকার নীল বেদনা, ভারত বিশ্ব চ‌্যাম্পিয়ন

অনুমিত চিত্রনাট্যই যেন অনুসরণ করল মুম্বাইয়ের ফাইনাল ম্যাচ। ভারতের জার্সি গায়ে দর্শকে ঠাসা গ্যালারি রূপ নিল নীল সমুদ্রে। ২২ গজে আরও একবার ভারতের আধিপত‌্য, শাসন। যেন শিরোপার পায়চারি অনেক আগের থেকেই। 

ব‌্যাটিংয়ে পর্বত ছুঁই-ছুঁই রান। এরপর স্পিনে ফুল ফোটালেন স্পিনাররা। দক্ষিণ আফ্রিকা লড়াই করল সাধ‌্যের সবটুকু দিয়ে। ব্যাটে-বলে সহজে হাল ছাড়ল না তারাও। হৃদয় জিতলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পাত্তাই পেল না। ভারতের শক্তি-সামর্থ‌্যের গভীরতার কাছে হার মানতেই হলো প্রোটিয়া নারীদের।

আরো পড়ুন:

৪১১ রানের টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৯ রানে হারল জিম্বাবুয়ে

কেন বিপিএল থেকে বাদ পড়ল চিটাগং কিংস

মুম্বাইয়ের নাভি স্টেডিয়ামের নীল সমুদ্রে সব আতশবাজি আজ রাতে ফুটল ভারতের বিশ্বকাপ  উদ্‌যাপনে। প্রথমবার ভারতের নারী ক্রিকেট দল ওয়ানডেতে বিশ্ব চ‌্যাম্পিয়ন। ৫২ রানের বিশাল জয় বুঝিয়ে দেয় হারমানপ্রীত কৌর, জেমিমা রদ্রিগেজ, দীপ্তি শর্মা কিংবা শেফালি বার্মা, স্মৃতি মান্ধানা, রিচা ঘোষরা ২২ গজকে কতটা আপন করে নিয়েছেন। শিরোপা জয়ের মঞ্চে ছাড় দেননি একটুও। ২০০৫ ও ২০১৭ বিশ্বকাপে যে ভুলগুলো হয়েছিল...সেগুলো আজ ফুল হয়ে ঝরল। 

বৃষ্টি বাঁধায় বিঘ্ন ম‌্যাচে আগে ব‌্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেটে ২৯৮ রানের স্কোর পায় ভারত। ৪৫.৩ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে ২৪৬ রান করতে পারে প্রোটিয়া নারীরা। নাডিন ডি ক্লার্ক শেষ ব‌্যাটসম‌্যান হিসেবে যখন আউট হলেন, স্টেডিয়ামের প্রায় ষাট হাজার ভারতীয় সমর্থকদের মুখে একটাই স্লোগান, চাক দে ইন্ডিয়া।

ওই জনসমুদ্রের স্লোগান, ‘ভারত মাতা কি জয়’, ‘বন্দে মাতরম’। 

বিস্তারিত আসছে …

 

ঢাকা/ইয়াসিন

সম্পর্কিত নিবন্ধ