সিটি ব্যাংক নিবেদিত ‘কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার ২০২৪’ পেলেন পাঁচ জন তরুণ লেখক। তারা হলেন কবিতায় অস্ট্রিক রিষি, প্রবন্ধ গবেষণায় মুহাম্মদ ফরিদ হাসান ও স্বরলিপি, কথাসাহিত্যে সাজিদ উল হক আবির, শিশু কিশোর সাহিত্যে নিয়াজ মাহমুদ।

শনিবার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যায় রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ বেঙ্গল শিল্পালয়ে লেখকদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কালি ও কলম-এর সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি এমেরিটাস অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও প্রাবন্ধিক এমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।

স্বরলিপি অনলাইন নিউজপোর্টাল রাইজিংবিডি ডটকমের ফিচার বিভাগে কর্মরত। পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স থেকে প্রকাশিত ‘সাগাই ফোর্ট এস্কেপ’- গ্রন্থের জন্য তিনি এ পুরস্কার পেলেন।

এর আগে ২০১৮ সালে কথাসাহিত্য শাখায় ‘এই বেশ আতঙ্কে আছি’ গ্রন্থের জন্য পুরস্কার পেয়েছেন রাইজিংবিডি ডটকমের নির্বাহী সম্পাদক তাপস রায়।

তরুণদের সাহিত্যচর্চাকে উৎসাহ প্রদান ও গতিশীল করার লক্ষ্যে মাসিক সাহিত্যপত্র কালি ও কলম ২০০৮ সাল থেকে প্রতি বছর প্রদান করে আসছে ‘কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার’। 

ঢাকা/এসবি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর প রস ক র ও কলম

এছাড়াও পড়ুন:

ময়মনসিংহে ময়লা ছিটিয়ে টাকা ছিনতাই, দুই বছর পর ঢাকা থেকে আসামি গ্রেপ্তার

দুই বছর আগে ময়মনসিংহ নগরের ছোট বাজার এলাকায় এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে অভিনব কায়দায় চার লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় জড়িত এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (পিবিআই)।

গ্রেপ্তার মো. হান্নান (৬২) ঢাকার চকবাজার এলাকার মৃত আলী মিয়ার ছেলে। চুরির দায় স্বীকার করে গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় তিনি ময়মনসিংহের আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। এর আগে গত মঙ্গলবার রাতে তাঁকে ঢাকার চকবাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল রাতে পিবিআইয়ের ময়মনসিংহ কার্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।  

পিবিআই সূত্র জানায়, ২০২২ সালের ৯ নভেম্বর ময়মনসিংহ নগরের ছোট বাজার এলাকার পূবালী ব্যাংক থেকে টাকা তুলে ব্যবসায়ী শামছুল আলম জনতা ব্যাংকে লেনদেন শেষে লিমা প্রিন্টিং প্রেসের সামনে আসেন। সেখানে কয়েকজন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি তাঁর কাপড়ে ময়লা ছিটিয়ে দিয়ে ‘ময়লাটা কোথা থেকে লাগল’ বলে বিভ্রান্ত করেন। জামাকাপড় পরিষ্কারের সময় পাশেই রাখা টাকার ব্যাগটি নিয়ে চক্রের সদস্যরা পালিয়ে যান। এ ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা করা হয়। পুলিশ তদন্ত শেষে আদালতে ‘চূড়ান্ত প্রতিবেদন’ দাখিল করে। পরে আদালতের নির্দেশে পিবিআই ওই ঘটনার তদন্তের দায়িত্ব নেয়। তথ্যপ্রযুক্তি ও কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সহায়তায় সিসি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার রকিবুল আক্তার বলেন, ‘ঘটনাটি জনাকীর্ণ এলাকায় হওয়ায় সিসিটিভি ফুটেজে প্রকৃত চোর শনাক্ত করা কঠিন ছিল। প্রায় দুই বছর ফুটেজ বিশ্লেষণ ও প্রযুক্তিগত সহায়তায় আমরা হান্নানকে শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করি। হান্নান আন্তজেলা চোর চক্রের সক্রিয় সদস্য। বিভিন্ন জেলায় একই কৌশলে মানুষের শরীরে ময়লা ছিটিয়ে টাকা লুটে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। তাঁর নামে একাধিক মামলা রয়েছে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ