মবতন্ত্র কায়েমের ধারা দেশকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে: গণসংহতি
Published: 29th, July 2025 GMT
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে রংপুরের গঙ্গাচড়ায় হিন্দুধর্মাবলম্বীদের বসতঘরে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে গণসংহতি আন্দোলন। মবতন্ত্র কায়েমের এ ধারা দেশকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে বলেও মন্তব্য করেছেন দলটির নেতারা।
আজ মঙ্গলবার গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল এক যৌথ বিবৃতিতে এমন মন্তব্য করেছেন।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, গঙ্গাচড়ায় মাইকিং করে হিন্দুপল্লিতে হামলা, বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা প্রমাণ করছে, মবতন্ত্রকে কঠোরভাবে দমনের ব্যাপারে অন্তর্বর্তী সরকার চরমভাবে উদাসীন ও ব্যর্থ। গণ-অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কোনোভাবেই এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে না।
বিবৃতিতে বলা হয়, কথিত ধর্ম অবমাননা কিংবা মহানবী (সা.
অবিলম্বে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। তাঁরা বলেন, গঙ্গাচড়ায় আক্রমণের মাত্রা এতই নির্মম ছিল যে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর উপস্থিতির পরও এলাকাবাসী এখনো ভয়ে বাড়ি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, অবিলম্বে সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে এলাকাবাসীকে আশ্বস্ত করে তাঁদের ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে হবে। দোষী ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার ব্যবস্থা করতে হবে।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: র ঘটন
এছাড়াও পড়ুন:
মবতন্ত্র কায়েমের ধারা দেশকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে: গণসংহতি
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে রংপুরের গঙ্গাচড়ায় হিন্দুধর্মাবলম্বীদের বসতঘরে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে গণসংহতি আন্দোলন। মবতন্ত্র কায়েমের এ ধারা দেশকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে বলেও মন্তব্য করেছেন দলটির নেতারা।
আজ মঙ্গলবার গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল এক যৌথ বিবৃতিতে এমন মন্তব্য করেছেন।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, গঙ্গাচড়ায় মাইকিং করে হিন্দুপল্লিতে হামলা, বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা প্রমাণ করছে, মবতন্ত্রকে কঠোরভাবে দমনের ব্যাপারে অন্তর্বর্তী সরকার চরমভাবে উদাসীন ও ব্যর্থ। গণ-অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কোনোভাবেই এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে না।
বিবৃতিতে বলা হয়, কথিত ধর্ম অবমাননা কিংবা মহানবী (সা.)-এর অবমাননার ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে, আইন অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে। কিন্তু তার অজুহাতে এ ধরনের তাণ্ডব মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়।
অবিলম্বে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। তাঁরা বলেন, গঙ্গাচড়ায় আক্রমণের মাত্রা এতই নির্মম ছিল যে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর উপস্থিতির পরও এলাকাবাসী এখনো ভয়ে বাড়ি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, অবিলম্বে সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে এলাকাবাসীকে আশ্বস্ত করে তাঁদের ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে হবে। দোষী ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার ব্যবস্থা করতে হবে।