বন্দর উপজেলায় কর্মরত মাঠপর্যায়ের পেশাদার সাংবাদিকদের অংশগ্রহণে একদিনব্যাপী নৌভ্রমণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (১ আগস্ট) সকালে কলাগাছিয়া ট্রলার ঘাট থেকে একটি ট্রলারে করে স্থানীয় সাংবাদিকদের একটি দল মেঘনা নদীতে আনন্দ নৌভ্রমণে অংশ নেন। নদীভ্রমণ শেষে তারা হাজরাদী এলাকার একটি বিনোদন পার্কে এসে বিশ্রাম নেন এবং পরে সেখানে একটি আলোচনা সভায় মিলিত হন।

আলোচনা সভায় পেশাগত উন্নয়ন, সাংবাদিকতার মানোন্নয়ন, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, চ্যালেঞ্জ ও করণীয় বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বক্তারা বলেন, বন্দরসহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সাংবাদিকতা চর্চা অনেক সময় নানা প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়ে। তাই পেশাদারিত্ব বজায় রেখে একতাবদ্ধভাবে কাজ করাই সাংবাদিকদের জন্য আজ সবচেয়ে জরুরি।

বন্দরে প্রেসক্লাবের সাবেক সহ সাধারন সম্পাদক  ও  সিনিয়র সাংবাদিক জি এম সুমনের আয়োজনে নৌভ্রমন ও আলোচনায় অংশ নেন: দৈনিক বিজয় পত্রিকার সম্পাদক ও বিশিষ্ট গণমাধ্যমকর্মী সাব্বির আহমেদ সেন্টু, বাংলা টেলিভিশনের নিউজ প্রেজেন্টার কাজী সাঈদ, দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার বন্দর প্রতিনিধি ও সিনিয়র সাংবাদিক নাসির উদ্দিন,  বন্দর প্রেসক্লাবের  প্রতিষ্ঠাকালীন সাবেক  দপ্তর সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিক  এস.

এম. আবদুল্লাহ, বন্দর প্রেসক্লাবের সাবেক সহ-সভাপতি ও সিনিয়র ফটো সাংবাদিক আমির হোসেন, বন্দর প্রেসক্লাবের সাবেক সহ সাধারন সম্পাদক ইমরান মৃধা, বন্দর প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক মেহেদী হাসান রিপন, সংবাদ চর্চার বন্দর প্রতিনিধি শেখ আরিফ, দৈনিক নীরবাংলার স্টাফ রিপোর্টার বিল্লাল হোসেন, দৈনিক যায়যায়দিনের বন্দর প্রতিনিধি দ্বীন ইসলাম, অগ্রবানী প্রতিদিন পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার শাহরিয়া প্রধান (ইমন), মুক্ত খবর পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার সোহেল প্রধান, ডান্ডিবার্তা পত্রিকার বন্দর প্রতিনিধি মেহেদী হাসান মুন্না, সাংবাদিক সাইদুর রহমান, প্রমুখ।

সভায় অংশগ্রহণকারী সাংবাদিকরা ভবিষ্যতে এ ধরনের সাংগঠনিক কার্যক্রম ও পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়নে আরও বেশি উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান।

দিনব্যাপী এ আয়োজনটি স্থানীয় সাংবাদিকদের মধ্যে বন্ধন, যোগাযোগ এবং পেশাগত শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ে তুলতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে সকলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। 
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ভ রমণ

এছাড়াও পড়ুন:

যে সাত ধরনের খাবার খেলে ৭০ বছর বয়সেও থাকবেন তরুণ

গত মার্চ মাসে ‘নেচার মেডিসিন’ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, উদ্ভিজ্জ খাবার খেলে বয়সজনিত জটিলতার হার কমে। গবেষণাটির জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল ৭০ বছর বা তার বেশি বয়সী সুস্থ ব্যক্তিদের। অর্থাৎ যাঁদের দীর্ঘমেয়াদি কোনো শারীরিক বা মানসিক সমস্যা নেই। ৩৯–৬৯ বছর বয়সী ১ লাখ ৫ হাজার ব্যক্তিকে ৩০ বছর ধরে পর্যবেক্ষণ করেছিলেন গবেষকেরা। মধ্যবয়সে খাদ্যাভ্যাস কীভাবে তাঁদের পরবর্তী বছরগুলোর সুস্থতাকে প্রভাবিত করেছে, সেটিই দেখা হয়েছে সেই গবেষণায়।

সুস্থ থাকার সম্ভাবনা কতটা

গবেষণায় অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদের খাদ্যাভ্যাসের ভিত্তিতে নির্দিষ্ট স্কোর দেওয়া হয়েছে। এই স্কোর হার্ভার্ডের উদ্ভাবিত অল্টারনেটিভ হেলদি ইটিং ইনডেক্সের সঙ্গে সম্পর্কিত। ‘হার্ভার্ড হেলথ পাবলিশিং’ অনুসারে, যাঁদের এই স্কোর সবচেয়ে বেশি ছিল, ৭০ বছর বয়সে পৌঁছাতে পৌঁছাতে তাঁদের সুস্থ থাকার সম্ভাবনা বেড়েছে ৮৬ শতাংশ; ৭৫ বছর বয়সে সুস্থ থাকার সম্ভাবনা বেড়েছে ২ দশমিক ২ গুণ। বুঝতেই পারছেন, এই অল্টারনেটিভ হেলদি ইটিং ইনডেক্সই দীর্ঘমেয়াদি সুস্থতায় ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে।
কী আছে হার্ভার্ডের এই খাদ্যভ্যাসে, যা দীর্ঘদিন তারুণ্য ধরে রাখতে সহায়ক? চলুন, জেনে নেওয়া যাক।

বাদামের পুষ্টিগুণ অনেক

সম্পর্কিত নিবন্ধ