সিটি ব্যাংকের নতুন ভাইস চেয়ারম্যান রুবেল আজিজ
Published: 17th, October 2025 GMT
সিটি ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সভায় ব্যাংকের পরিচালক রুবেল আজিজকে ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে। তিনি একজন শিল্পপতি ও উদ্যোক্তা।
রুবেল যুক্তরাজ্য থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত থেকে দেশের সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন। তিনি একাধিক শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও সফলভাবে পরিচালনা করেছেন।
২০১১ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০১৬ সালের অক্টোবর পর্যন্ত ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন রুবেল। বর্তমানে তিনি সিটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান।
তিনি আইডিএলসি ফিন্যান্স লিমিটেডেরও চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া, ২০১৯ সাল থেকে বনানী ক্লাবের সভাপতি, ঢাকা বোট ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, আইবিএআইএস বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য এবং জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান।
তিনি দেশের অন্যতম অভিজাত সামাজিক প্রতিষ্ঠান গুলশান ক্লাবের নির্বাচিত সভাপতি হিসেবে দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেছেন। ব্যাংকের ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়ায় তার আগ্রহ রয়েছে এবং তিনি উদ্ভাবন ও ব্যাংকের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিতকরণের বিষয়ে মূল টিমের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।
ঢাকা/রাজীব
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর কর ছ ন র পর চ
এছাড়াও পড়ুন:
স্বাস্থ্য উপদেষ্টার সাবেক ২ কর্মকর্তার সম্পদের হিসাব চেয়ে নোটিশ
স্বাস্থ্য উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তা তুহিন ফারাবী ও মাহমুদুল হাসানের নামে থাকা সম্পদের হিসাব চেয়ে নোটিশ জারি করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রবিবার (৯ নভেম্বর) দুদক সূত্র জানায়, নোটিশ পাঠানোর ২১ কর্মদিবসের মধ্যে তাদের জবাব দিতে বলা হয়েছে। না হলে আইন অনুযায়ী তাদের বিরূদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পৃথক নোটিশে বলা হয়েছে, প্রাপ্ত তথ্য ও অনুসন্ধানের ভিত্তিতে কমিশন বিশ্বাস করেছে যে তারা জ্ঞাত আয়ের বাইরে বিপুল পরিমাণ সম্পদ ও সম্পত্তির মালিক হয়েছেন।
দুদক আইন, ২০০৪-এর ধারা ২৬(১) অনুযায়ী তাদের, তাদের স্ত্রীর এবং নির্ভরশীল ব্যক্তির নামে থাকা সব স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি, দায়-দেনা, আয়ের উৎস এবং সম্পদ অর্জনের বিস্তারিত বিবরণ ২১ কার্যদিবসের মধ্যে কমিশনের নির্ধারিত ফরমে দাখিল করতে হবে।
দুদক সতর্ক করেছে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিল না করা বা মিথ্যা তথ্য দেওয়া হলে ধারা ২৬(২) অনুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
গত ২৭ এপ্রিল সুপ্রিম কোর্টের তিন আইনজীবী দুদকে ডা. মাহমুদুল হাসান ও তুহিন ফারাবি বিরুদ্ধে তদবির বাণিজ্যের অভিযোগ এনে অনুসন্ধানের আবেদন করেন। এরপর এই দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। আর গত ২১ মে সাবেক এই দুই কর্মকর্তাকে দুদকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
গত ২৭ মে তুহিন ফারাবী ও মাহমুদুল হাসানের নামে বিদেশ যাত্রার নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত। তুহিন ফারাবী ও মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধে চিকিৎসক বদলি, টেন্ডার ও প্রশাসনিক তদবিরের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আছে।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/ইভা