আরও একবার নাকভিকে ট্রফি ফেরত দিতে বলল ভারত, দিল সতর্কবার্তাও
Published: 21st, October 2025 GMT
এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সভাপতি মহসিন নাকভির সঙ্গে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) চলমান টানাপোড়েন নতুন মোড় নিয়েছে। এশিয়া কাপ ট্রফি ইস্যুতে বিসিসিআই নতুন করে নাকভিকে সতর্কবার্তা দিয়েছে।
অবশ্য এটিকে সতর্কবার্তা না বলে প্রচ্ছন্ন হুমকিও বলা যায়। কারণ, নাকভিকে ই–মেইলে পাঠানো সর্বশেষ চিঠিতে বিসিসিআই লিখেছে, ভারতীয় দলকে ট্রফি না দিলে তাঁকে কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হবে। ভারতের সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে ও এনডিটিভি এবং বার্তা সংস্থা পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
দুবাইয়ে গত ২৮ সেপ্টেম্বর এশিয়া কাপ ফাইনালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় ভারত। কিন্তু নরেন্দ্র মোদির সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী, সূর্যকুমার যাদবের দল নাকভির কাছ থেকে ট্রফি নিতে অস্বীকৃতি জানায়। কারণ, নাকভি শুধু এসিসির সভাপতিই নন; পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চেয়ারম্যান।
ভারত মনে করে, এপ্রিলে পেহেলগামে যে হামলাকে কেন্দ্র করে মে মাসে দুই দেশের মধ্যে সামরিক সংঘাত শুরু হয়েছিল, তাতে মদদ ছিল নাকভির। এ কারণে তাঁর কাছ থেকে ট্রফি নেননি সূর্যকুমার–বুমরা–কুলদীপ–অভিষেকরা।
এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর ট্রফি ছাড়াই উদ্যাপন করেছে ভারত.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সরকারকে ‘তত্ত্বাবধায়কের’ ভূমিকায় চায় বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাঁর নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারকে এখন থেকে নিরপেক্ষ ‘তত্ত্বাবধায়ক’ সরকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বিএনপি। সে সঙ্গে সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে থাকা ‘দল-ঘনিষ্ঠদের’ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে বলেছে দলটি।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে বিএনপির তিন সদস্যের প্রতিনিধিদল গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ কথা বলে।
সরকার ও বিএনপির সংশ্লিষ্ট একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, এই সাক্ষাতে ওই দুটি বিষয় ছাড়াও বিচার বিভাগ, সচিবালয়ে এবং প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে রদবদলসহ আরও কিছু বিষয়ে বিএনপির নেতারা প্রধান উপদেষ্টাকে পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ জানান।
পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস বিএনপির নেতাদের বলেছেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা হিসেবে নির্বাচনের আগে প্রশাসনের যাবতীয় রদবদল সরাসরি তাঁর তত্ত্বাবধানে হবে। জেলা প্রশাসক পদে যোগ্যতার ভিত্তিতেই নিয়োগ দেওয়া হবে। দায়িত্বে নিরপেক্ষ থেকে যেখানে যিনি শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে সক্ষম, সেই ব্যক্তিকেই তাঁরা বেছে নেবেন।
বৈঠক–সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বিচার বিভাগ ও সচিবালয়কে বিগত স্বৈরাচারী সরকারের দোসরমুক্ত করা, এর জন্য প্রয়োজনে বিগত সরকারের সময়ে বঞ্চিত সম্প্রতি পদোন্নতি পাওয়া ১১৯ কর্মকর্তার মধ্য থেকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বিএনপি। এ ছাড়া বিএনপির নেতারা প্রধান উপদেষ্টাকে নির্বাচনের প্রাক্কালে পুলিশের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত রাখা, নতুন করে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা) পরিচালনা কমিটি গঠন বন্ধ রাখারও অনুরোধ জানিয়েছেন।
পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য বলছে, বর্তমানে পুলিশের মোট জনবলের কমবেশি ৫০ শতাংশ নিয়োগ হয়েছে ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে। এসব নিয়োগের বড় একটি অংশের নেপথ্যে রাজনৈতিক প্রভাব, দলীয় আনুগত্য এবং অবৈধ অর্থ লেনদেনের অসংখ্য অভিযোগ ছিল। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশের বিভিন্ন পদে নতুন সদস্য নিয়োগের উদ্যোগ নেয়। এই সরকারের সময় কনস্টেবল পদে প্রায় সাত হাজার নিয়োগ হয়। উপপরিদর্শক (এসআই) পদেও নিয়োগ হয়েছে। এ ছাড়া সরাসরি সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) পদে চার হাজার সদস্য নিয়োগ দিতে কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, এ সরকারের আমলে নিয়ম মেনে নিয়োগগুলো চূড়ান্ত করা হয়।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক রদবদল ও নিয়োগ নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর পাল্টাপাল্টি অভিযোগের মধ্যে বিএনপি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করল। জামায়াতে ইসলামীও আজ বুধবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে। বিকেল পাঁচটায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই সাক্ষাৎ হবে। জামায়াত জানিয়েছে, দলের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহেরের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল যমুনায় যাবে।
‘তত্ত্বাবধায়ক’ সরকারের ভূমিকায় যেতে হবেগতকাল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে প্রায় এক ঘণ্টা বৈঠক শেষে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম যমুনার সামনে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা আজকে প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়ের কাছে এসেছিলাম কতগুলো রাজনৈতিক কনসার্ন (উদ্বেগ) নিয়ে কথা বলার জন্য। বিশেষ করে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, সেই জাতীয় সংসদ অনুষ্ঠানকে অর্থবহ, নিরপেক্ষ, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করে তোলার জন্য এই মুহূর্ত থেকে যেটা প্রয়োজন, সেটা হচ্ছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে এখন কেয়ারটেকার গভর্নমেন্টের (তত্ত্বাবধায়ক সরকার) আদলে নিতে হবে।’
এর ব্যাখ্যা করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, প্রথমেই যে বিষয়টির প্রয়োজন হবে, তা হচ্ছে প্রশাসনকে জনগণের কাছে পুরোপুরিভাবে নিরপেক্ষ করে তৈরি করতে হবে। সচিবালয়ে যাঁরা এখনো আছেন, যাঁদের চিহ্নিত ফ্যাসিস্টদের দোসর বলা হয়, তাঁদের সরিয়ে সেখানে নিরপেক্ষ কর্মকর্তা দেওয়ার জন্য বিএনপি বলেছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা বলেছি যে জেলা প্রশাসন, বিশেষ করে সেখানেও একইভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। আমরা কিছু কিছু কথা বলে এসেছি, যেগুলো আমরা মনে করি যে তারা এখনো সেই ফ্যাসিস্ট সরকারের স্বার্থ পূরণ করছে। সে জন্য তাদের অপসারণের কথা আমরা বলেছি। আমরা পুলিশের নিয়োগের ক্ষেত্রে, বিশেষ করে যেসব পদে নতুন করে নিয়োগ দেওয়া হবে বা যাদের পদোন্নতি দেওয়া হবে, সেই ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলে এসেছি।’
বিচার বিভাগে, বিশেষ করে উচ্চ আদালতে এখনো ফ্যাসিস্টের যেসব দোসর আছে, তাদের সরিয়ে নিরপেক্ষ বিচারক নিয়োগ দেওয়ার ব্যবস্থা করার কথা বলেছে বিএনপির প্রতিনিধিদল।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার কথাও আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁকে অপসারণ করার জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি, এটাই ছিল প্রধান মূল কথা।’
কোনো উপদেষ্টার বিষয়ে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলেছেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল ইসলাম ‘না’–সূচক জবাব দেন।
তবে বৈঠকে উপস্থিত একটি সূত্র জানিয়েছে, সরকারের একজন জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা এবং প্রধান উপদেষ্টার একজন বিশেষ সহকারীর একটি দলের প্রতি পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলে তাঁদের অপসারণ চেয়েছে বিএনপি।
আমাদের দায়িত্ব নিরপেক্ষ থাকা। নির্বাচন একটি মহা আয়োজন। এখানে যিনি শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে সক্ষম, সেই ব্যক্তিকেই আমরা বেছে নেব। এটি আমার তত্ত্বাবধানে থাকবে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ করার জন্য যা কিছু প্রয়োজন, আমরা তা করব। অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস, প্রধান উপদেষ্টা‘আমাদের দায়িত্ব নিরপেক্ষ থাকা’প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বিএনপির নেতারা আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনে সরকারের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করেছেন। বৈঠকে তাঁরা পুলিশের নিয়োগ ও বদলিপ্রক্রিয়া নিয়েও কিছু পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন।
বিতর্কিত কোনো কর্মকর্তা, বিশেষ করে স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগের শাসনামলে নির্বাচনী দায়িত্বে ছিলেন এমন কর্মকর্তাদের আসন্ন নির্বাচনে দায়িত্ব পালন থেকে বিরত রাখার আহ্বান জানান বিএনপির নেতারা। নির্বাচনের আগে প্রশাসনে রদবদলের ক্ষেত্রে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্যও প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
প্রধান উপদেষ্টা বিএনপি নেতাদের বলেছেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা হিসেবে নির্বাচনের আগে প্রশাসনের যাবতীয় রদবদল সরাসরি তাঁর তত্ত্বাবধানে হবে। তিনি বলেন, জেলা প্রশাসক পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে যোগ্যতার ভিত্তিতেই কর্মকর্তাদের বাছাই করে নির্বাচনের আগে যথোপযুক্ত স্থানে নিয়োগ দেওয়া হবে।
এ প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব নিরপেক্ষ থাকা। নির্বাচন একটি মহা আয়োজন। এখানে যিনি শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে সক্ষম, সেই ব্যক্তিকেই আমরা বেছে নেব। এটি আমার তত্ত্বাবধানে থাকবে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ করার জন্য যা কিছু প্রয়োজন, আমরা তা করব।’
এ ছাড়া জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে রাজনৈতিক নেতাদের সম্পৃক্ত করায় এবং ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে পারায় সরকারকে অভিনন্দন জানায় বিএনপি। পাশাপাশি সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থাপনায় সংঘটিত একাধিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন বিএনপির নেতারা। এসব ঘটনা অন্তর্ঘাতমূলক কি না, সে বিষয়ে অনুসন্ধানেরও আহ্বান জানান তাঁরা।
এ বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ছাড়াও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে সরকারের পক্ষে পরিকল্পনা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান অংশ নেন।
পাল্টাপাল্টি অভিযোগজাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে প্রশাসনিক রদবদল ও নিয়োগ নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর পাল্টাপাল্টি অভিযোগ প্রকাশ্যে আসে গত সপ্তাহে। ১৩ অক্টোবর বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভায় সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টার বক্তব্য, কর্মকাণ্ড এবং সাম্প্রতিক প্রশাসনিক রদবদল নিয়ে দলের শীর্ষ নেতৃত্বে উদ্বেগ তৈরি করে। দলের স্থায়ী কমিটির সভায় বিষয়টি ছিল প্রধান আলোচ্য।
বিএনপির নেতাদের অভিযোগ, গত বছরের ৫ আগস্টের পটপরিবর্তনের পর প্রশাসনে যেসব রদবদল ও নতুন পদায়ন হয়েছে, সেখানে জামায়াত–ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এমনকি মাঠপর্যায়ের ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের তালিকা তৈরিতেও ওই দলের প্রভাব দেখা যাচ্ছে।
পরদিন ১৪ অক্টোবর এ বিষয়ে প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া আসে জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে। ওই দিন ঢাকায় দলীয় এক কর্মসূচিতে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেন, সরকারের কিছু উপদেষ্টা ‘একটি বিশেষ দলের পক্ষে কাজ করছেন’, তাঁদের নাম ও কণ্ঠের রেকর্ড জামায়াতের হাতে আছে।
জামায়াতের এই নেতা আরও দাবি করেন, ‘সরকারের চার-পাঁচজন উপদেষ্টা একটি বিশেষ দলের পক্ষে সব নিয়োগ নিয়ন্ত্রণ করছেন। এতে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কোনো লক্ষণ নেই।’
আরও পড়ুননির্বাচন নিরপেক্ষ করার জন্য যা কিছু প্রয়োজন, তা করা হবে৪ ঘণ্টা আগেআরও পড়ুনতত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকা নিতে হবে, ‘দলীয়’ উপদেষ্টাদের বাদ দিতে হবে৬ ঘণ্টা আগে