‘নূর’ সিনেমায় আরিফিন শুভ ও চিত্রনায়িকা জান্নাতুল ঐশীর চুমুর দৃশ্য নিয়ে আলোচনার ঝড় উঠেছে।
পরিচালক রায়হান রাফীর সিনেমাটি বায়োস্কোপ প্লাসে মুক্তি পাবে আগামীকাল। মুক্তির আগে আলোচিত চুমুর দৃশ্যটি নিয়ে ক্যামেরার সামনে কথা বলেছেন শুভ ও ঐশী।
গতকাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘সত্যি সত্যি চুমু নাকি এআই?’ শিরোনামে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন তাঁরা। এতে চুমুর দৃশ্যে শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা জানান শুভ ও ঐশী।

দৃশ্যটি নিয়ে ঐশীর এক প্রশ্নের জবাবে শুভ বলেন, ‘এটা আসলে “কিস” নয়, এটা আসলে একটা “মোমেন্ট”। আমরা কখন যে সিনটা করলাম, আদৌ কি কোনো কিছু হলো? আমরা নিজেরাও বোধ হয় বুঝতে পারি নাই। এটা একটা “মোমেন্ট”।’
আরিফিন শুভর এক প্রশ্নের উত্তরে ঐশী বলেন, ‘এটাতে (চুমুর দৃশ্য) কোনো রিটেক লাগে নাই। আমার যে সহশিল্পী (শুভ) ছিল, সে মাঝে মাঝে যথেষ্ট দয়ালু। এই সিনটার আগে আমার মুখ দেখে হয়তো উনি সিচুয়েশন বুঝতে পারছিলেন যে আমি একটু নার্ভাস কিংবা আমি একটু টেনশনে আছি। জিনিসটা দেখতে কেমন লাগবে। সে (শুভ) আমার হয়ে দয়া করে ডিরেক্টরকে গিয়ে বলেছে, চেষ্টা করেন যেন এক থেকে দুইটার বেশি টেক না লাগে। দুজনের অকোয়ার্ডনেসের ব্যাপার আছে বা যা–ই হোক না কেন।’

এ সময় পাশ থেকে শুভ বলেন, ‘সত্যি বলতে আমার অকোয়ার্ড লাগে নাই। সেই মোমেন্টে আরেকটা চরিত্র আমার মধ্যে বসবাস করছিল।’ পরে ঐশী যোগ করেন, ‘দৃশ্যটা করার পরে আমরা দেখেছি, অকোয়ার্ড লাগেনি।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, নদীর পাশে কাশবনের মাঝখানে ঐশীকে চুমু খাচ্ছেন আরিফিন শুভ।
পাবনায় দৃশ্যটি ধারণ করা হয়েছে। এই দৃশ্যের শুটিংয়ের আগে পরিচালক কয়েক দফা আলোচনা করেন নায়ক–নায়িকার সঙ্গে।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ধামগড় ইউনিয়ন ৪টি ওয়ার্ড বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন

বন্দর উপজেলা বিএনপির আওতাধীন ধামগড় ইউনিয়ন ৩, ৪, ৭ ও ৯নং ওয়ার্ড বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে। ‎‎

বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে বন্দর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাজহারুল ইসলাম হিরণ ও সাধারণ সম্পাদক হারুন উর রশিদ লিটন এবং ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি জাহিদ খন্দকার যৌথভাবে ১৭ সদস্যবিশিষ্ট এই চারটি ওয়ার্ড কমিটির অনুমোদন দেন।

‎‎বন্দর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হারুন উর রশিদ লিটন বলেন, আসন্ন এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সামনে রেখে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী পক্ষে ঐক্যবদ্ধ কাজ করার লক্ষ্যে ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপির চারটি ওয়ার্ড বিএনপি কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই কমিটির নেতৃবৃন্দ সুসংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে কাজ করবে।

‎‎তিনি আরও বলেন, মহানগর বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল ১৫দিনের মধ্যে সকল ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড কমিটি গঠন করার জন্য। সেই ধারাবাহিকতায় আমরা ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপির চারটি ওয়ার্ডের কমিটি গঠন করে দিয়েছি।

আর ধামগড় ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক অনুপস্থিত থাকায় আমি ও বন্দর উপজেলার সভাপতি এবং ধামগড় ইউনিয়নের সভাপতি যৌথভাবে স্বাক্ষর করে এই কমিটি অনুমোদন করে দিয়েছি
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ