টঙ্গী সরকারি কলেজ
বছর পরিক্রমার ক্রান্তিলগ্নে নতুন বছরে নতুন কিছু করতে গাজীপুরের টঙ্গী সরকারি কলেজের একঝাঁক তরুণ-তরুণী একত্র হয়েছিলেন সুহৃদ সমাবেশের ব্যানারে। দ্রুত সময়ের মধ্যে কমিটি গঠন করলেন তারা। সম্প্রতি সরকারি কলেজ মাঠে একত্র হয়ে গঠন করা হয় সুহৃদ সমাবেশ টঙ্গী সরকারি কলেজের নতুন কমিটি। শুরুতে সুহৃদ সমাবেশ কী– লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। এরপর পরিচিতি পর্ব শেষে গঠন করা হয় আহবায়ক কমিটি। কমিটিতে সুমাইয়া আক্তার আহ্বায়ক, তুলি ইয়াসমিন দিনা যুগ্ম আহবায়ক ও অজয় বৈদ্য সদস্য সচিব হিসেবে মনোনীত হন। এ ছাড়া অন্য সদস্যরা হলেন– তাহমিনা রেজা মৌসুমী, নুসরাত জাহান, মারজানা আক্তার ইলা, মোসাম্মত বাবলি আক্তার, জুলেখা আক্তার, মোছাম্মত কামরুন নাহার সাথী, নুসরাত জাহান শিফা, কামরুন্নাহার কেয়া, জান্নাত মহসিনা মিথি, জান্নাতুল ফেরদৌসী, নাদিয়া আক্তার প্রমি, সুমাইয়া আক্তার মুমু, মোসাম্মত সামিয়া আক্তার, মুশফিকুর রহমান সিয়াম ও খাদিজা আক্তার ইলা। আহ্বায়ক কমিটির বক্তব্য ও ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নিয়ে আলোচনা করেন সদ্য গঠিত কমিটির আহ্বায়ক সুমাইয়া আক্তার। তিনি আশা রাখেন, সুহৃদ সমাবেশের অগ্রযাত্রায় টঙ্গী সরকারি কলেজ ইউনিট উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।
সফিউদ্দিন সরকার একাডেমি অ্যান্ড কলেজ
সাংগঠনিক কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে টঙ্গী সফিউদ্দিন সরকার একাডেমি অ্যান্ড কলেজে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ মো.
আহ্বায়ক সুহৃদ সমাবেশ, টঙ্গী
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।