ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার (১৯ জানুয়ারি) সূচকের উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে।
এদিন ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে। একইসঙ্গে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম বেড়েছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১১.
ডিএসইতে মোট ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১৭২টি কোম্পানির, কমেছে ১৬০টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৪টির।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৬৮ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৩৬৩ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬.৯৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৭৩৫ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১২.৪৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৩৬৪ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ১.৮৫ পয়েন্ট বেড়ে ৯৩৬ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ২২.৯১ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ৭৮২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে ১৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৮৫টি কোম্পানির, কমেছে ৮১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৯টির।
দিনশেষে সিএসইতে ৩ কোটি ২৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪ কোটি ৭২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
ঢাকা/এনটি/এনএইচ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট ক র শ য় র ও ইউন ট ড এসই স এসই
এছাড়াও পড়ুন:
শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্যে লেনদেন শেষ হয়েছে। এ দিন আগের কার্যদিবসের চেয়ে ডিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে। তবে পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম বেড়েছে।
বাজার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, অনেক দিন ধরে পুঁজিবাজারে লেনদেনের শুরুতে সূচকের উত্থান দেখা গেলেও লেনদেন শেষে তা পতনে রূপ নেয়। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ডিএসইর ডিএসইএক্স সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়। তবে লেনদেন শুরুর ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট পর থেকে সূচক পতনমুখী হতে শুরু করে। পরে তা পুনরায় ঊর্ধ্বমুখী অবস্থানে ফিরে আসে। লেনদেন শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত তা অব্যাহত ছিল।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২১.৯৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯৬৩ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২.৭০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩৪ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৪.১৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৯২টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ২৬২টি কোম্পানির, কমেছে ৬৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৬টির।
এ দিন ডিএসইতে মোট ৪৫৩ কোটি ৭৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫৩৩ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ১২.০৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৪৩৫ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১০.৫১ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৮৬১ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ১.০২ পয়েন্ট কমে ৮৭৫ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ১৫.৪৮ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৩০৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে মোট ১৬১টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৮৭টি কোম্পানির, কমেছে ৪৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩১টির।
সিএসইতে ১৩ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৯ কোটি ৯১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
ঢাকা/এনটি//