মালয়েশিয়ায় নারী কর্মী না পাঠানোর অনুরোধ
Published: 31st, January 2025 GMT
বাংলাদেশের সাধারণ নারী কর্মীদের আপাতত মালয়েশিয়া না যাওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার দেশটির রাজধানী কুয়ালালামপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন এক বিজ্ঞপ্তিতে এ অনুরোধ জানিয়েছে।
হাইকমিশনের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় নারী কর্মী নেওয়ার বিষয়ে দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো চুক্তি বা সমঝোতা স্মারক নেই। হাইকমিশন অবহিত হয়েছে যে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র নারী কর্মীদের বিভিন্নভাবে কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে নিয়মবহির্ভূতভাবে ভ্রমণ ও অন্য ভিসায় মালয়েশিয়া নিয়ে প্রতারিত করছে।
এ ধরনের কর্মকাণ্ডে নারী কর্মীদের আর্থিক ও মানসিক ক্ষতির আশঙ্কা আছে। এ ছাড়া এ ধরনের কর্মকাণ্ডে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব তৈরি হতে পারে। এসব কারণে দুই দেশের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে নারী কর্মী নেওয়ার বিষয়ে চুক্তি অথবা সমঝোতা স্মারক সই না হওয়া পর্যন্ত সাধারণ কর্মী হিসেবে দেশটিতে না যেতে হাইকমিশন অনুরোধ করেছে।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।