পিঁপড়া বাহিনী ও ঘাসফড়িং
রূপকথা। পুনর্কথন: হাসান হাফিজ। ছবি: নাজমুল আলম মাসুম। দাম: ৩৫০ টাকা। প্রকাশক: ময়ূরপঙ্খি।
ছড়াসমগ্র
লেখক: ফারুক নওয়াজ।
ছবি: ধ্রুব এষ। দাম: ৫০০ টাকা। প্রকাশক: জিনিয়াস।
ছোলেমাল মামার গোলেমাল কাণ্ড
কিশোর উপন্যাস। লেখক: ফারুক হোসেন। ছবি: ফারজানা পায়েল। দাম: ২৫০ টাকা। প্রকাশক: ছোটদের সময়।
আমার গাছ মা
গল্পের বই। লেখক: আমীরুল ইসলাম। ছবি: ধ্রুব এষ। দাম: ১০০ টাকা। প্রকাশক: চিরন্তন।
দাড়িওলা ভূতনাথ
গল্পের বই। লেখক: আলীম আজিজ। ছবি: ধ্রুব এষ। দাম: ২০০ টাকা। প্রকাশক: কাকাতুয়া।
বিড়াল এখন বাঘের পেটে
ছড়া-কবিতার বই। লেখক: জুলফিকার শাহাদাৎ। ছবি: নাজমুল আলম মাসুম। দাম: ১৫০ টাকা। প্রকাশক: পাপড়ি।
মালাইবরফ
গল্পের বই। লেখক: রওশন আরা মুক্তা। ছবি: ধ্রুব এষ। দাম: ২০০ টাকা। প্রকাশক: কাকাতুয়া।
দুধরাজ বাঘরাজ
কিশোর উপন্যাস। লেখক: স.
প্রকাশক: ছোটদের সময়।
বেড়াল কখন ঘাস খায়
গল্পের বই। লেখক: অদ্বৈত মারুত। ছবি: মিল্টন সরকার। দাম: ২০০ টাকা। প্রকাশক: শৈশব।
ম্যাওয়ের কত সাহস
গল্পের বই। লেখক: রিদওয়ান আক্রাম। ছবি: মিল্টন সরকার। দাম : ২০০ টাকা। প্রকাশক: শৈশব।
মায়ের হাসি ভালোবাসি
ছড়ার বই। লেখক: গাজী তানভীর আহমদ। ছবি: হাশেম খান। দাম: ৩০০ টাকা। প্রকাশক: জিনিয়াস।
নতুন বন্ধু
ছড়ার বই। লেখক: মামুন সারওয়ার। ছবি: পার্বতী ঘোষ। দাম: ১৫০ টাকা। প্রকাশক: দোলন।
উনিশ রকম মামা আমার
গল্পের বই। লেখক: মুহম্মদ জাফর ইকবাল। ছবি: মেহেদী হক। দাম: ২৮০ টাকা। প্রকাশক: বিদ্যানন্দ।
জোড়া চাবির রহস্য
কিশোর উপন্যাস। লেখক: খায়রুল আলম রাজু। ছবি: আলমগীর জুয়েল। দাম: ২২০ টাকা। প্রকাশক : পাপড়ি।
জাদুর ফেরিওয়ালা
গল্পের বই। লেখক: আবেদীন জনী। ছবি: আলমগীর জুয়েল। দাম: ১০০ টাকা। প্রকাশক: সাহিত্যদেশ।
জুটুন মামার বাঘযাত্রা
গল্পের বই। লেখক: আশিক মুস্তাফা। ছবি: নিয়োজ চৌধুরী তুলি। দাম : ২০০ টাকা। প্রকাশক: শৈশব।
বোকা ফড়িং
ছড়ার বই। লেখক: এরশাদ জাহান। ছবি: মোমিন উদ্দীন খালেদ। দাম: ১০০ টাকা। প্রকাশক: পাপড়ি।
বাবির গাড়ি বুম বুম
গল্পের বই। লেখক: রাজিয়া সুলতানা। ছবি: রেহনুমা প্রসূন। দাম: ১৭০ টাকা। প্রকাশক: ময়ূরপঙ্খি। n
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
আসামিদের হুমকিতে অসহায় মা, নিরাপত্তা চেয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি
খুলনা মহানগরীর লবণচরার বাংলাদেশ সী ফুডস রোড এলাকার ঘের ব্যবসায়ী মো. আলমগীর হোসেন বিদ্যুৎ (২৪) হত্যা মামলার বিচার কাজ এক যুগ অতিবাহিত হলেও এখনো শেষ হয়নি। মামলার দীর্ঘ সূত্রিতার কারণে আসামিরা জামিনে বের হয়ে মামলা তুলে নিতে হুমকি দিচ্ছেন নিহতের পরিবারকে। তাদের বিরুদ্ধে বাদীর অপর ছেলেকে হত্যার ভয়-ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগ উঠেছে।
এ অবস্থায় সাক্ষীদের নিরাপত্তা দিয়ে সাক্ষ্য গ্রহণের ব্যবস্থা এবং আসামিদের অপতৎপরতা থেকে রক্ষা করে দ্রুত মামলা নিষ্পত্তির আহ্বান জানিয়েছেন নিহত বিদ্যুতের মা জাহানারা বেগম। রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে খুলনা প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বিচার বিভাগ, পুলিশ বিভাগ ও সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
আরো পড়ুন:
কেএমপির ৮ থানার ওসি রদবদল
জলবায়ু পরিবর্তন আজকের বিশ্বের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ: ইইউ রাষ্ট্রদূত
লিখিত বক্তব্যে জাহানারা বেগম বলেন, “২০১২ সালের ৪ ডিসেম্বর সন্ত্রাসীরা আমার ছোট ছেলে মো. আলমগীর হোসেন ওরফে বিদ্যুৎকে (২৪) নগরীর খানজাহান আলী (র.) সেতু এলাকায় নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। ঘটনার পর ৭ ডিসেম্বর আমি বাদী হয়ে খুলনা সদর থানায় হত্যা মামলা করি (মামল নং- ০৩)। মামলাটি বর্তমানে খুলনা মহানগর দায়রা জজ (মামলা নং: ৪৪৯/১৫) বিচারাধীন আছে।”
“মামলায় লবণচরা বাংলাদেশ সী ফুডস রোড এলাকার নাজিম খলিফার দুই ছেলে আরমান খলিফা ও আরিফ খলিফা, লবণচরা মোহাম্মদীয়া পাড়া মসজিদ এলাকার আব্দুল জলিল হাওলাদারের ছেলে হারুন হাওলাদার, লবণচরা ইব্রাহীমিয়া মাদরাসা রোড এলাকার হামিদ মিস্ত্রীর ছেলে মো. সিরাজ এবং লবণচরা মোক্তার হোসেন রোড এলাকার হযরত আলী ফকিরের ছেলে বাদল ফকিরকে আসামি করা হয়। এ মামলায় আসামিরা বিভিন্ন সময় গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারেও ছিলেন। আসামিরা জামিনে মুক্তি পেয়ে জেল থেকে বের হয়ে মামলা তুলে নিতে নানাভাবে হুমকি-ধামকি অব্যাহত রেখেছে। এই সব আসামিদের বিরুদ্ধে একাধিক থানায় বিভিন্ন মামলাও রয়েছে”, যোগ করেন তিনি।
জাহানারা বেগম অভিযোগ করে বলেন, “আমার কলিজার টুকরো সন্তানকে হত্যা করেও সন্ত্রাসীরা ক্ষ্যান্ত হয়নি। উপরন্ত জামিনে মুক্তি পেয়ে তারা এখন মামলা তুলে নিতে আমি ও আমার এক মাত্র সন্তান এবং মামলার স্বাক্ষীদের জীবননাশসহ বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি ও হুমকি দিচ্ছে। এ বিষয়ে বারবার সাধারণ ডায়রি (জিডি) করার ফলে হত্যাকারী-সন্ত্রাসীরা ক্ষুদ্ধ হয়ে আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। যে কোন সময় তারা আমি ও আমার বড় ছেলেসহ আমার পরিবারের সদস্যদের বড় ধরণের ক্ষতি করতে পারে। এ অবস্থায় আমরা চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছি।”
তিনি আরো বলেন, “হত্যাকারী-আওয়ামী সন্ত্রাসীদের ভয়ে আমি এখন পর্যন্ত খুলনা ও লবণচরা থানায় চারটি সাধারণ ডায়রি করেছি। সর্বশেষ গত ৩ মার্চও আমি লবণচরা থানায় জিডি করি। কারণ ২ মার্চ দুপুরে মামলার চার্জশিটভুক্ত প্রধান আসামি আরমান তার ভাই আরিফ এবং অপর আসামি জুয়েল শেখ, হারুন হাওলাদার, সিরাজ ও বাদল ফকিরসহ আরো অনেকে আমার বাসার সামনে এসে মামলা তুলে নেয়ার জন্য ভয়ভীতি ও হুমকি দেয়। এমনকি তারা আমাকে ও আমার বড় ছেলে জাহাঙ্গীর হোসেন বিপ্লবকেও হত্যা করবেন বলেও হুমকি দেয়। এ ছাড়া, একই ধরণের ভয়ভীতি ও হুমকির কারণে আমি ২০১৪ সালের ৪ মার্চ ও ২ মে খুলনা থানায় এবং একই বছরের ৪ মে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে লবণচরা থানায় সাধারণ ডায়রি করি।”
ঢাকা/নূরুজ্জামান/মাসুদ