Samakal:
2025-04-30@23:50:41 GMT

মেলায় আসা নতুন ১৮ বই

Published: 31st, January 2025 GMT

মেলায় আসা নতুন ১৮ বই

পিঁপড়া বাহিনী ও ঘাসফড়িং
রূপকথা। পুনর্কথন: হাসান হাফিজ। ছবি: নাজমুল আলম মাসুম। দাম: ৩৫০ টাকা। প্রকাশক:  ময়ূরপঙ্খি।
ছড়াসমগ্র
লেখক: ফারুক নওয়াজ। 
ছবি: ধ্রুব এষ। দাম: ৫০০ টাকা। প্রকাশক: জিনিয়াস।  
ছোলেমাল মামার গোলেমাল কাণ্ড
কিশোর উপন্যাস। লেখক: ফারুক হোসেন। ছবি: ফারজানা পায়েল। দাম: ২৫০ টাকা। প্রকাশক: ছোটদের সময়।
আমার গাছ মা
গল্পের বই। লেখক: আমীরুল ইসলাম। ছবি: ধ্রুব এষ। দাম: ১০০ টাকা। প্রকাশক: চিরন্তন।  
দাড়িওলা ভূতনাথ
গল্পের বই। লেখক: আলীম আজিজ। ছবি: ধ্রুব এষ। দাম: ২০০ টাকা। প্রকাশক: কাকাতুয়া।
বিড়াল এখন বাঘের পেটে
ছড়া-কবিতার বই। লেখক: জুলফিকার শাহাদাৎ। ছবি: নাজমুল আলম মাসুম। দাম: ১৫০ টাকা। প্রকাশক: পাপড়ি।  
মালাইবরফ 
গল্পের বই। লেখক: রওশন আরা মুক্তা। ছবি: ধ্রুব এষ। দাম: ২০০ টাকা। প্রকাশক: কাকাতুয়া।
দুধরাজ বাঘরাজ
কিশোর উপন্যাস। লেখক: স.

ম. শামসুল আলম। ছবি: ফারজানা পায়েল। দাম: ২৫০ টাকা। 
প্রকাশক: ছোটদের সময়।
বেড়াল কখন ঘাস খায়
গল্পের বই। লেখক: অদ্বৈত মারুত। ছবি: মিল্টন সরকার। দাম: ২০০ টাকা। প্রকাশক: শৈশব।
ম্যাও‌য়ের কত সাহস 
গল্পের বই। লেখক: রিদওয়ান আক্রাম। ছবি: মিল্টন সরকার। দাম : ২০০ টাকা। প্রকাশক: শৈশব।  
মায়ের হাসি ভালোবাসি
ছড়ার বই। লেখক: গাজী তানভীর আহমদ। ছবি: হাশেম খান। দাম: ৩০০ টাকা। প্রকাশক:  জিনিয়াস। 
নতুন বন্ধু
ছড়ার বই। লেখক: মামুন সারওয়ার। ছবি: পার্বতী ঘোষ। দাম: ১৫০ টাকা। প্রকাশক: দোলন।
উনিশ রকম মামা আমার 
গল্পের বই। লেখক: মুহম্মদ জাফর ইকবাল। ছবি: মেহেদী হক। দাম: ২৮০ টাকা। প্রকাশক: বিদ্যানন্দ। 
জোড়া চাবির রহস্য 
কিশোর উপন্যাস। লেখক: খায়রুল আলম রাজু। ছবি: আলমগীর জুয়েল। দাম: ২২০ টাকা। প্রকাশক : পাপড়ি। 
জাদুর ফেরিওয়ালা
গল্পের বই। লেখক: আবেদীন জনী। ছবি: আলমগীর জুয়েল। দাম: ১০০ টাকা। প্রকাশক: সাহিত্যদেশ। 
জুটুন মামার বাঘযাত্রা
গল্পের বই। লেখক: আশিক মুস্তাফা। ছবি: নিয়োজ চৌধুরী তুলি। দাম : ২০০ টাকা। প্রকাশক: শৈশব।  
বোকা ফড়িং
ছড়ার বই। লেখক: এরশাদ জাহান। ছবি: মোমিন উদ্দীন খালেদ। দাম: ১০০ টাকা। প্রকাশক: পাপড়ি।
বাবির গাড়ি বুম বুম
গল্পের বই। লেখক: রাজিয়া সুলতানা। ছবি: রেহনুমা প্রসূন। দাম: ১৭০ টাকা। প্রকাশক: ময়ূরপঙ্খি। n 
 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: বই ২০০ ট ক ল আলম

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে গভীর রাতে বুড়া-বুড়ির বাড়িতে হামলা  

বন্দরের জাঙ্গাল এলাকায় ইট ভাটার মাটি কাটতে না দেয়ায় নিরিহ নিরপরাধ বৃদ্ধ দম্পত্তির (বুড়া-বুড়ি) নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী ও বাড়ি ঘরে ব্যাপক হামলা ও ভাংচুরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। 

পুলিশের উপস্থিতিতে একটি ইট ভাটা মালিকের সন্ত্রাসী বাহিনী এই হামলা ও ভাংচুরের নেতৃত্ব দিয়েছে বলে ভূক্তভোগীরা জানিয়েছেন। এরপর উল্টো তাদের ধরে নিয়ে তাদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেল খাটিয়েছেন। পরে জামিনে বের হয়ে ভুক্তভোগী এ ঘটনায় থানায় মামলা করতে পুলিশ মামলা না নেয়ায় আতংকে রয়েছেন তারা। 

জানা গেছে, বন্দরের জাঙ্গালের বাকদোবাড়িয়া এলাকায় অবস্থিত ৩টি ব্রিক ফিল্ডের মালিক মোঃ আলমগীর হোসেন। সে সাধারন মানুষের জমি জোর পূর্বক দখল করে মাটি কেটে ইট ভাটা পরিচালনা করে আসছে বলে ব্যাপক অভিযোগ রয়েছে। তার বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের আদালতে বেশ কয়েকটি দেওয়ানী মামলা চলমান রয়েছে।

ভূক্ত ভোগী বন্দরের জাঙ্গাল এলাকায় বৃদ্ধা মহিলা মিনারা বেগম মিনু জানান, আমার জমি জমার বিভিন্ন ভূয়া কাগজপত্র সৃজন করে ইট ভাটার মালিক আলমগীর জোর পূর্বক দখল করে মাটি কাটার চেষ্টা চালায়।

আমি ও আমার পরিবার এতে জোরালো আপত্তি করি এবং আমার স্বামী তার বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ আদালতে একাধিক দেওয়ানী মামলা দায়ের করেন। এতে ইট ভাটার মালিক আমাদের উপর ক্ষীপ্ত হয়ে আমাদের প্রানে মেরে ফেলার জন্য আলমগীর নানা ষড়যন্ত্রের ফাদ পাততে থাকে।

আর এ কাজে থানা পুলিশকে সে ম্যানেজ করে তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে আমাদের জীবন শেষ করে দেয়ার অপচেষ্টা চালায়। গত ২০ এপ্রিল রবিবার রাত সাড়ে ১২টা থেকে গভীর রাত ৩টা পর্যন্ত বন্দর থানার দারোগা জলিল, শরীফ ও বন্দর কামতাল ফাড়ির দারোগা মনির সহ প্রায় ২৫ জন পুলিশ আমার বাড়ীর চারদিকে ঘেরাও করে রাখে। 

এসময় ব্রিক ফিল্ডের মালিক আলমগীরের প্রায় ২০/২৫ জনের ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী বাহিনী দা, সাবল, বটি, খুন্তি, কুড়াল সহ দেশীয় অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে বাড়ীর গেট ভেঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করে ব্যাপক হামলা ভাংচুর ও লুটপাট চালায়। পরবর্তীতে বন্দর থানা পুলিশ বাড়ীর ভিতরে প্রবেশ করে আমাকে ও আমার বৃদ্ধ স্বামীকে জোর পূর্বক থানার পুলিশ ভ্যানে তুলতে চায়। 

বন্দর থানা পুলিশ কোন মামলা ছাড়াই বিনা ওয়ারেন্টে টানা হেচড়া করে আমাদেরকে থানায় নিয়া যাওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় আমি মামলা ছাড়া বিনা ওয়ারেন্ট আমাদের কেন থানায় নিয়া যাবেন জানেত চাইলে আমাকে ও আমার স্বামী আঃ বাতেন (৬০) কে বেধম প্রহার করেন। আমি একজন বৃদ্ধা মহিলা হওয়া স্বত্তেও পুলিশ আমাকে উপর্যপুরি ৪টি বেত্রাঘাত করে। 

তখন আমি পুলিশের হাতে পায়ে ধরে কোন মতে পুলিশের হাত থেকে ছাড়া পেলেও গভীর রাত ৩টায় আমার স্বামী আঃ বাতেন (৬০)কে জোরপূর্বক বন্দর থানায় নিয়া যায়।

থানায় নিয়ে ব্রিক ফিল্ডের মালিক আলমগীরের ম্যানেজার মজিবরকে বাদী বানাইয়া আমাদের বিরুদ্ধে বন্দর থানায় ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন ২০২৩ এর ১০/১৩/১৬ ধারায় একটি মিথ্যা মামলা নং-২৪৪২৫ দায়ের করেন। 

বন্দর থানার পুলিশ  আমার স্বামীকে ২০ এপ্রিল ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন সহ নারায়ণগঞ্জ আদালতে প্রেরন করলে বিজ্ঞ আদালত শুনানী অন্তে রিমান্ডের আবেদন না-মঞ্জুর পূর্বক জামিন প্রদান করেন এবং পরবর্তীতে গত ২২ এপ্রিল আমি বিজ্ঞ আদালতে স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পন করলে মহামান্য আদালত আমাকেও জামিন প্রদান করেন। 

বর্তমানে আমরা আদালত থেকে জামিন নেয়র পর এ ঘটনায় বন্দর থানায় মামলা করতে গেলে ব্রিক ফিল্ডের মালিক আলমগীরের দাপটের কারনে পুলিশ কোন মামলা নিচ্ছে না। 

এখন আমি আদালতে প্রতিকার চেয়ে ন্যায় বিচার পাওয়ার আশায় মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছি। আমি এই ঘটনার সুুষ্ট তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য পুলিশের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

এ বিষয়ে কথা বলতে বন্দর থানার ওসির মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিলেও সংযোগ পাওয়া যায়নি। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বকেয়া রিকশা ভাড়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ৫০
  • চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে কুকুর, মেয়রকে পরিচালকের চিঠি
  • এমপিওভুক্তির ৯১ ফাইল আটকে রেখেছেন ডিডি, দুদকের অভিযান
  • রাজশাহীতে মাউশির দপ্তরে দুদকের অভিযান
  • শেখ হাসিনা ফিরে এলে সাধারণ মানুষই উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে: মির্জা ফখরুল
  • শেখ হাসিনা ফিরে আসলে সাধারণ মানুষই ব্যবস্থা নেবে: মির্জা ফখরুল
  • রিকশা ভাড়ার ৫০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
  • বন্দরে গভীর রাতে বুড়া-বুড়ির বাড়িতে হামলা