গাজীপুরে টঙ্গীর তুরাগ তীরে চলা বিশ্ব ইজতেমায় আমীর হোসেন (৬৫) নামে আরও এক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে ইজতেমায় মৃত ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়ালো ৭ জনে।

জানা গেছে, আমীর হোসেনের বাড়ি গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর এলাকায়। সোমবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে ৩১ নম্বর খিত্তায় মারা যান তিনি। পরে ভোরে ফজরের নামাজের পর তার জানাযা হয়।

এদিকে, আজ মঙ্গলবার ফজরের নামাজের পর থেকেই শুরু হয়েছে বয়ান। খিত্তায় খিত্তায় ইবাদত-বন্দেগিতে সময় কাটাচ্ছেন মুসল্লিরা। জিকির-আসকারে মশগুল বিদেশ থেকে আসা মেহমানরাও।

ইজতেমার এই ধাপে অংশ নিয়েছেন সারাদেশের অন্তত ২২ জেলার ধর্মপ্রাণ মানুষ। আগামীকাল আখেরি মোনাজাতে শেষ হবে দ্বিতীয় পর্বের আয়োজন। এরপর ১৪-১৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে সাদপন্থিদের ইজতেমা।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইজত ম ইজত ম

এছাড়াও পড়ুন:

ঝিনাইদহে ছেলের হাতে বাবা খুন

ঝিনাইদহে মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলের কোদালের কোপে শাহাদত হোসেন (৬৩) নামের এক কৃষক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত ফয়সাল হোসেনকে (২২) আটক করেছে পুলিশ।

সোমবার (১৬ জুন) সদর উপজেলার গান্না ইউনিয়নের শংকরপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শাহাদত হোসেন ওই গ্রামের তাইজেল হোসেনের ছেলে।

নিহতের স্বজনেরা অভিযোগ করেন, সকাল ১০টার দিকে শাহাদত হোসেন ছেলে ফয়সাল হোসেনকে সাথে নিয়ে মাঠে কাজ করতে যান। কাজ করার ফাঁকে ফয়সাল কোদাল দিয়ে তার বাবার মাথায় আঘাত করেন। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। পরে মৃত বাবাকে মাঠে রেখে বাড়িতে গিয়ে মাকে পুরো ঘটনা জানান ফয়সাল। স্বজনেরা দ্রুত মাঠে গিয়ে শাহাদতের লাশ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেন।

আরো পড়ুন:

কারাগারে ‘ফাঁস নিলেন’ জুলাই-আগস্ট হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার সুজন

মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ফয়সাল হোসেন দুই বছর ধরে মানসিক বিকারগ্রস্ত। পাবনা মানসিক হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে কিছুদিন আগে বাড়িতে ফিরেছেন।

ঝিনাইদহ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘‘অভিযুক্ত ফয়সালকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।’’

ঢাকা/শাহরিয়ার/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ