চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
Published: 7th, February 2025 GMT
চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের দুই সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় কমিটি। সাড়ে ছয় বছর পর নতুন কমিটি গঠন করা হলো।
শুক্রবার এই কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে বেলায়েত হেসেন বুলুকে আহ্বায়ক ও জমির উদ্দিন নাহিদকে সদস্যসচিব করা হয়েছে। আাগমী ১০ দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি কেন্দ্রে জমা দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি এফএম জিলানী ও সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান।
নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক বলেন, দলের দুঃসময়ে আমরা মাঠে ছিলাম। জেল খেটেছি। কেন্দ্রের নির্ধারণ করে দেওয়া সময়সীমার মধ্যে আহ্বায়ক কমিটি জমা দেওয়া হবে।
২০১৮ সালের ২৬ জুলাই এইচ এম রাশেদ খানকে সভাপতি ও বেলায়েত হোসেন বুলুকে সাধারণ সম্পাদক করে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। নবগঠিত কমিটির সদস্য সচিব জমির উদ্দিন নাহিদ ওই কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। এরপর ২০২০ সালের ২২ সেপ্টেম্বর আকার বৃদ্ধি করে ১৭১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি করা হয়।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
সায়েমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে পাকিস্তানের জয়ে শুরু
জয়ের ধারাবাহিকতায় পাকিস্তান। বাংলাদেশের বিপক্ষে ঢাকায় শেষ টি-টোয়েন্টি জয়ের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথমটিতেও জয় পেয়েছে তারা।
অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে পাকিস্তানের জয়ের নায়ক সায়েম আইয়ুব। তার ৩৮ বলে ৫৭ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান লাডারহিলে ৬ উইকেটে ১৭৮ রান করে। জবাব দিতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৭ উইকেটে ১৬৪ রানের বেশি করতে পারেননি। দারুণ ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়ে সায়েম ২০ রানে ২ উইকেট নেন। ১৪ রানের জয়ে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে পাকিস্তান।
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে পাকিস্তান শুরুতে শাহিবজাদা ফারহানের উইকেট হারায়। ১২ বলে ১৪ রান করে আউট হন ডানহাতি ব্যাটসম্যান। তিনে নেমে ফখর সায়েমকে সঙ্গ দেন। দুজন ৮১ রানের জুটি গড়েন। এ সময়ে ফখর ২ চার ও ১ ছক্কায় ২৪ বলে ২৮ রান করেন। বাকি রান আসে সায়েমের ব্যাটে। এ সময়ে তিনি তুলে নেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি। হোল্ডারের বলে এলবিডব্লিউ হলে থেমে যায় তার ইনিংস।
এরপর হাসান নওয়াজের ১৮ বলে ২৪, সালমান আগার ১০ বলে ১১, ফাহিম আশরাফের ৯ বলে ১৫ রানে পাকিস্তান লড়াকু পুঁজি পায়। শেষ দিকে ১ বল খেলার সুযোগ পান হারিস। ছক্কায় উড়িয়ে পাকিস্তানের শেষটা ভালো করেন তিনি।
বোলিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সেরা ছিলেন শামার জোসেফ। ৩০ রানে নেন ৩ উইকেট।
লক্ষ্য তাড়ায় উদ্বোধনী জুটিতে ৭২ রান পায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এরপর হঠ্যাৎ ছন্দপতন। ৫ রান পেতেই ৩ উইকেট হারায় স্বাগতিকরা। ওই ধাক্কার পর তারা আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। জনসন চার্লস ও জুয়েল অ্যান্ড্রু ৩৫ রানের দুটি ইনিংস খেলেন। শেই হোপ (২), গুদাকেশ মোটি (০), শেফরন রাদারফোর্ড (১১) ও রস্টন চেজ (৫) দ্রুত আউট হন। শেষ দিকে পরাজয়ের ব্যবধান কমান হোল্ডার ও জোসেফ। হোল্ডার ১২ বলে ৪ ছক্কায় ৩০ রান করেন। ১২ বলে ১ চার ও ২ ছক্কায় ২১ রান করেন জোসেফ ।
পাকিস্তানের বোলারদের মধ্যে সেরা ছিলেন হাসান নওয়াজ। ২৩ রানে ৩ উইকেট নেন বাঁহাতি স্পিনার। সায়েমের ২ উইকেট বাদে ১টি করে উইকেট পেয়েছেন শাহীন শাহ আফ্রিদি ও সুফিয়ান মুকিম।
আগামীকাল একই মাঠে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা/ইয়াসিন