Risingbd:
2025-05-01@04:52:11 GMT

আজ ‘লাভ রিসেট ডে’

Published: 15th, February 2025 GMT

আজ ‘লাভ রিসেট ডে’

গতকাল ছিলো বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। কেউ নতুন নতুন প্রেমে পড়েছেন আবার অনেকে প্রেমে প্রাণ-প্রাচুর্য ফিরে পেয়েছেন। উল্টো ঘটনাও ঘটেছে— প্রেম ফিরে আসবে বলে আশায় থেকে আশাহত হয়েছেন কেউ কেউ। আক্ষেপ নিয়ে কাটিয়ে দিতে হয়েছে ভালোবাসার রঙিন একটি দিন। পুরো ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহ অপেক্ষায় থেকেও প্রিয়জনের ভালোবাসা পাওয়ার আশা যারা হারিয়ে ফেলেছেন আজকের দিনটিতে তারা নতুন সিদ্ধান্তে আসতে পারেন। কারণ আজ আজ ১৫ ফেব্রুয়ারি, ‘লাভ রিসেট ডে’। 

যে প্রেমের সম্পর্ক অনেকদিন কোনো যত্ন পায়নি তার পেছনে থাকতে পারে দুইজনের ভুল বোঝাবুঝি। একে অপরের প্রতি অভিযোগ না বাড়িয়ে আজ মুখোমুখি বসে আলোচনা করে নিন। ভুলকে বিদায় দিয়ে নতুন করে শুরু করুন প্রেমের নতুন ইনিংস। 

ডেজ অব দ্য ইয়ারের তথ্য , ২০১৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি সম্পর্ক-বিষয়ক পরামর্শক ও ব্লগার কার্লা লিন হল প্রথম এই দিবসটি পালনে উদ্যোগী হন। এরপর ভালোবাসার সম্পর্কে নতুন প্রাণ প্রতিষ্ঠার ভাবনা থেকেই এমন একটি দিবসের চল করেন তিনি।

আরো পড়ুন:

যেভাবে বুঝবেন জীবনযুদ্ধে অন্যদের থেকে এগিয়ে আছেন

আজ ‘কিস ডে’, চুমু হোক হৃদয়স্পর্শী

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

অফিসে আপনি কি ১১ ঘণ্টার বেশি কাজ করেন

প্ল্যান ওয়ান জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণা নিয়ে চলছে আলোচনা। সেখানে দুই হাজার ফুলটাইম কর্মজীবীর ওপর একটা জরিপ পরিচালনা করা হয়। পেশাগত কাজ বা চাপের সঙ্গে মানসিক স্বাস্থ্যের সম্পর্ক নিয়ে পরিচালিত গবেষণাটি থেকে পাওয়া গেছে চমকপ্রদ তথ্য।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, যাঁরা কর্মক্ষেত্রে ১১ ঘণ্টা বা তার বেশি কাজ করেন, তাঁদের খাদ্যাভ্যাস তুলনামূলকভাবে অস্বাস্থ্যকর, তাঁরা অন্যদের তুলনায় মানসিক চাপে ভোগেন বেশি। ঠিকমতো পানি খাওয়ার প্রবণতা কম। পরিবার, প্রকৃতি ও পোষা প্রাণীর সঙ্গে সময় কাটানোর প্রবণতাও কম। কম ঘুমান। আর যেকোনো মানসিক আঘাত থেকে সেরে ওঠার পর্যাপ্ত সময় বা সুযোগ পান না। এই মানুষেরাই বেশি হতাশায় ভোগেন।

শুধু তা-ই নয়, দ্রুত বুড়িয়ে যাওয়া এবং হৃদ্‌রোগ ও স্ট্রোকের মতো কার্ডিওভাস্কুলার রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বেশি। যাঁরা ১১ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় অফিস করেন, তাঁদের মধ্যে কর্মক্ষেত্রে অসুস্থ হয়ে যাওয়ার সংখ্যাও অনেক।

আরও পড়ুন২৫ বছর ধরে অফিসে যাননি তিনি১৩ মার্চ ২০২৫যদি ১১ ঘণ্টা কর্মক্ষেত্রে থাকতেই হয়, তাহলে যেসব বিষয় খেয়াল রাখবেন

রাতে ৮ ঘণ্টা ঘুমাতেই হবে। তাতে শরীর ও মস্তিষ্ক দিনের শারীরিক ও মানসিক পরিশ্রমের ধকল কাটিয়ে ওঠার সুযোগ পাবে।

কাজের ফাঁকে ফাঁকে বিরতি নিন। সবুজের দিকে তাকান। ডেস্কে গাছ রাখতে পারেন। উঠে একটু হাঁটুন। ব্যায়াম করুন। সহকর্মীর সঙ্গে চা খেতে খেতে গল্প করুন। গবেষণা জানাচ্ছে, ছোট ছোট বিরতি কাজে মনোযোগ পুনঃস্থাপন করতে সাহায্য করে এবং কাজের গুণমান বাড়ায়।

দুপুরে খাওয়ার পর একটা ন্যাপ নিতে পারেন।

২ লিটারের একটা বোতলে পানি রাখবেন। প্রতিদিন ১ বোতল পানি অবশ্যই শেষ করবেন। তা ছাড়া পানি, শরবত, জুস, ডাবের পানি, তরমুজ, শসা, আনারস ইত্যাদি খাবেন। হাইড্রেটেড থাকলে এনার্জি ধরে রেখে কাজ করা সহজ হয়।

প্রক্রিয়াজাত খাবার, কার্বোনেটেড ড্রিংক, চিনিযুক্ত খাবার বাদ দিন। এসব কেবল আপনার ক্লান্তি বাড়াবে।

আর সম্ভব হলে কর্মক্ষেত্রে কথা বলে আপনার কর্মঘণ্টা ৮ ঘণ্টায় নিয়ে আসতে পারলে তো কথাই নেই।

সূত্র: এনবিসি নিউজ

আরও পড়ুনঅফিসের বাড়তি কাজকে যেভাবে ‘না’ বলবেন১৩ মার্চ ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ