দেশের বিমা কোম্পানির পর্ষদ সভা সশরীরে করতে নির্দেশ দিয়েছে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। ফলে এখন থেকে কোনো বিমা কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ইচ্ছে করলেই অনলাইনে মিটিং করতে পারবে না।

বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) এ সংক্রান্ত এক আদেশে নির্দেশনা জারি করেছে।

আইডিআরএ’র উপ-পরিচালক (নন-লাইফ) মো.

সোলায়মান স্বাক্ষরিত এক আদেশে বলা হয়েছে, এখন থেকে লাইফ এবং নন-লাইফ বিমা কোম্পানিগুলোর পরিচালনা পর্ষদের সভা অনলাইনে করা যাবে না। একই সঙ্গে পরিচালনা পর্ষদের কোনো কমিটির কোনো সভাও ভার্চুয়ালি করা যাবে না। তাছাড়া পর্ষদের কোনো সভায় কোনো ব্যক্তি ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকতে পারবে না। প্রত্যেককে সব ধরনের সভায় অবশ্যই সশরীরে অংশগ্রহণ করতে হবে। এই আদেশ যথাযথভাবে পরিপালন করার জন্য সব বিমা কোম্পানিকে নির্দেশ দিয়েছে আইডিআরএ।

ঢাকা/এনএফ/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল কিশোরী, সাপের কামড়ে মৃত্যু

চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীকে একটি বিষধর সাপ ছোবল দেয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় তার।

নিহত কিশোরীর নাম নাঈমা আকতার (১৩)। সে আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামের বক্সি মিয়াজিবাড়ির মোহাম্মদ হাসানের মেয়ে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।

পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে খাওয়াদাওয়া সেরে মা ও ছোট বোনের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল নাঈমা। রাত তিনটার দিকে সাপের ছোবলে তার ঘুম ভাঙে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের জানালে তাকে উদ্ধার করে রাতেই আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নাঈমাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানতে চাইলে নাঈমার চাচা কফিল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন বলেন, ‘সাপে কামড় দিয়েছে জানার পর আমরা নাঈমাকে হাসপাতালে নিয়েছিলাম। কিন্তু তাকে বাঁচানো যায়নি।’

আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সাপে কামড় দেওয়া এক কিশোরীকে হাসপাতালে আনা হয়ছিল। তবে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ