নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম সজল বলেছেন, আমার নেতা তারেক রহমান সুদূর লন্ডনে বসে আমাদের যে ৩১ দফা সেটা হলো রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য। এই ৩১ দফা হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের জন্য ৩১দফা । কারণ যে বর্তমানের এই অন্তবর্তী  সরকারের যে ছাত্র সমাজের যে যারা প্রতিনিধিত্ব করেন তারা বলেন যে তারা সংস্কার চায়। সংস্কার তো আমাদের নেতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার পরবর্তীতে দেশে সংস্কার এনেছিলেন। 

আমাদের নেত্রী খালেদা জিয়া ৯০ তে ক্ষমতায় এসে দেশের সংস্কার করে ছিলেন। পরবর্তীতে আমাদের নেতা দেশ নয় তারেক রহমান লন্ডনে বসু দেশ ও দেশের মানুষের উন্নয়নের জন্য তিনি ২০২৩ সালের নতুন করে আবারো দেশকে সংস্কারের উদ্যোগ নিয়ে ৩১ দফা রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ঘোষণা করেন। আগামীতে রাষ্ট্র ক্ষমতা কিভাবে দেশ পরিচালনা হলে কিভাবে এদেশের জনগণ লাভবান হবে। এদেশে নতুন করে কোন অপশক্তির মত উত্থান হতে না পারে। 

শেখ হাসিনার মত মানুষকে খুন গুম হত্যা করে ক্ষমতায় চিরস্থায়ী টিকে থাকার চেষ্টা সেই চেষ্টা যাতে না করতে পারে তার জন্য বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল কাজ করছে। একদল দুইবারের বেশি ক্ষমতায় থাকতে পারবেনা। তাই বলতে চাই আগামী দিনে ফ্যাসিবাদী দোসর হওয়ার দুঃস্বপ্ন বিএনপি যেভাবে পরিকল্পনা করে বাংলাদেশে কোন রাজনৈতিক দল সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী চললে রাষ্ট্র ক্ষমতার পরিবর্তন হবে। তাহলে শেখ হাসিনার মতন ফ্যাসিবাদের উত্থান আর বাংলাদেশে হবে না।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল নারায়ণগঞ্জ মহানগর শাঁখার আওতাধীন বন্দর উপজেলার অন্তর্ভূক্ত ধামগড় ইউনিয়ন যুবদলের কর্মীসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথাগুলো বলেন। রবিবার (১৬ মার্চ) বিকেল চারটায় ধামগড় ইউনিয়ন পরিষদের মাঠে মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য অদুদ সাগরের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এই কর্মীসভার আয়োজন করা হয়। 

তিনি বলেন, আমাদের নেতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান একটি কথা বলেছেন আপনারা যদি রাজনীতি করতে চান তাহলে আপনারা মানুষের কাছে যান, মানুষের হৃদয় জয় করেন, মানুষের মনের ভাষা মানুষকে বলতে চাই তাদের কথা শুনুন। তাহলেই আপনি রাজনীতি করতে পারবেন ।না হলে কিন্তু আপনি রাজনীতি করতে পারবেন না। 

আগামীতে যারা যুবদলের নেতৃত্বে আসবেন আমরা কিন্তু পরীক্ষা করে কষ্টিপাথরের যাচাই করে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে আমরা পাঁচই আগস্টের আগে যারা আমাদের সাথে রাজপথে ছিল তাদের মাধ্যমে নেতৃত্ব হবে। ৫ তারিখের পরে যারা এসেছেন তারা নেতৃত্বে পাবেন না ।হয়তো দলকে যদি ভালবেসে থাকেন দলের পিছনে কর্মীদের নেতাদের পিছনে কর্মী হয়ে থাকতে হবে। কিন্তু অন্য কোন আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শক্তির দোসর হলো যুবদলের জায়গা পাবেন না।  

তিনি বলেন, বাংলাদেশে ১০০ ভাগ লোকের ভিতরে হয়তো বিগত নির্বাচনে দেখা গিয়েছে ৩৩% লোক আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছে আর ৩১% লোক বিএনপিকে ভোট দিয়েছে। তাহলে  ৩৩ আর ৩১ হলো ৬৪% জনগণ। আর বাকী লোকজন কোনো না কোনো দলের সাথে সম্পৃক্ত থেকে ভোট দেয়। আর বাকি মানুষগুলি অন্যান্য ইসলামী দল বা বিভিন্ন সংগঠনের যে সমর্থক আছে তার পার্সেন্টেজ  অতি কম ।

আমার মনে হয় বাংলাদেশের ৩৫ থেকে ৪০ ভাগের লোক যারা সাধারণ জনগণ যারা কোন দলকে সরাসরি সমর্থন করে না যারা ভাল কাজ করে তাদেরকে ভোট দেয় আমরা। আমাদের যারা দলের নেতাকর্মীর আছেন আপনারা কই ভোটের ভোটারদের মন জয় করার চেষ্টা করবেন। আর বুঝাবেন যে ফ্যাসিবাদী শক্তি বাংলাদেশের অর্থনীতিকে গত সাড়ে ১৫বছরে ধ্বংস করেছে। বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে ।বাংলাদেশের চাকরির বাজার কে ধ্বংস করেছে ।

তারা এ দেশ থেকে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দিয়েছে।  লোকজনকে বেশি টাকা দিয়ে লোকজনকে বিদেশে পাঠিয়ে কি অমানসিক কষ্টের ভিতর রেখেছে। বিভিন্ন দেশে তারা কাজ করছে সেই সব কর্মকাণ্ড গুলো এই আওয়ামী লীগ প্রতিবাদী শক্তি করেছে । তাদের জনগণ তাদেরকে পথ প্রাকৃত করেছে পৃথিবীর কোথাও পরাজিত শক্তি যারা আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে তাদের জনগণের মাঝে কোনোদিন ফিরে আসতে পারে নাই বাংলাদেশের।

স্বৈরাচারী সরকার গণকপুর থানার মাধ্যমে পতন হওয়ার পর কোনদিন তারা রাষ্ট্র ক্ষমতায় ছিল না তারা সবসময় করে দল চালিয়েছে । কাগজ পর্যন্ত যে আন্দোলন করেছে সেই আন্দোলনে বাংলাদেশের ২০০০ এর উপরে বাংলাদেশের জনগণকে হত্যা করেছে সেই হত্যার মাধ্যমে সে হত্যার মধ্যে সাধারণ শিশুরাও ছিল নারায়ণগঞ্জ । 

তিনি আরও বলেন, ৫ আগস্টের এই আন্দোলন সংগ্রামের শহীদ হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ৫৮৪ জন লোক শহীদ হয়েছেন ।সবচেয়ে বেশি রক্ত দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল। মানুষ ভালবাসতে চায় কিন্তু আমাদের দলের নাম ভাঙ্গিয়ে কিছু লোকজন যারা দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ  করছেন তাদেরকে হুশিয়ার করে দিতে চাই আপনারা যে এই অপকর্ম করে বিএনপির ক্ষতি করছেন আপনাদের পরিণত কিন্তু ভালো না ।

কেউ ক্ষমার উপরে নয় তারেক রহমান প্রত্যেকটি জিনিস গুলি অবদান করছেন। প্রত্যেকটি কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে উনি নজর দিচ্ছেন উনি দেখছেন তার কবর কতটুকু অপরাধ দেখেছেন বাংলাদেশ একমাত্র বিএনপি বাংলাদেশের যারা অপরাধ করেছে তাদেরকে শাস্তির ব্যবস্থা করছেন। বাংলাদেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলাম আমরা যে সাড়ে ১৫ বছর আমরা গণতন্ত্রের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেছি। আমরা বলতে চাই আমরা আপনাদের হৃদয় থাকতে চাই, আপনাদের ভালোবাসা পেতে চাই ।

আপনাদের প্রতিটি ঘরে ঘরে আমাদের নেতা তারেক রহমান ৩১ দফা পৌঁছে দিতে হবে। যুবদলের প্রত্যেকটি নেতাকর্মীকে প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে গিয়ে মা বোনদের বলবেন ভাইদের বলবেন মুরুব্বিদের বলবেন আমাদের একত্রিশ আমার মধ্যে কি আছে আমাদের একত্রিশ তফাৎ এদেশের মানুষের কতটুকু কল্যাণের জন্য। সামনে  হয়তো আরো আন্দোলন করতে হতে পারে আপনারা যুবদলের নেতা কর্মীরা সবসময় প্রস্তুত থাকবেন কারণ।

ভোট দিতে চাই বাংলাদেশের জনগণ বিগত ১৫ বছর কোন ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারে নাই। সেই প্রত্যাশা নিয়ে আমরা কাজ করছি আপনাদের হৃদয়ে অবস্থান নিয়ে থাকতে চাই। আপনাদের ভালোবাসা পেতে চাই আপনাদের হৃদয়ের বন্ধনে আবদ্ধ থাকতে চাই।

নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের সদস্য সচিব সাহেদ আহমেদের সভাপতিত্বে কর্মী সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহানগর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নুরে এলাহী সোহাগ, যুগ্ম আহ্বায়ক রুহুল আমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক সাজ্জাদ হোসেন কমল, যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ মোহাম্মদ অপু, যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক মোফাজ্জল হোসেন আনোয়ার, যুগ্ম আহ্বায়ক শাকিল মিয়া, যুগ্ম আহ্বায়ক আহসান খলিল শ্যামল, যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল আলম সজিব, যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেন সেন্টু, যুগ্ম আহ্বায়ক আক্তারুজ্জামান মৃধা, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য রাফি উদ্দিন রিয়াদ, শহিদুল ইসলাম,ওয়াদুদ ভূইয়া সাগর, পারভেজ খান, মোঃ আরমান হোসেন, কামরুল ইসলাম রনি, মিনহাজ মিঠু, আশিকুর রহমান অনি, জুয়েল রানা, কামরুল হাসান মাসুদ, এরশাদ আলী, ফয়েজ উল্লাহ সজল,আলী ইমরান শামীম, তরিকুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম আপন, শাহীন শরীফ, মাগফুর ইসলাম পাপন, জুবায়ের আলম ঝলক, ফয়সাল আহমেদ, সাইদুর হাসান রিপন, আরিফ খান, কায়সার আহমেদ, এড.

শাহিন খান, কাজী নাইসুল ইসলাম সাদ্দাম, আলী হোসেন সৌরভ, বাদশা মিয়া, মাসুদ রানা, মাকসুদুর রহমান শাকিল, রুবেল সরদার, রিয়াজুল আলম ইমন, জুনায়েদ মোল্লা জনি, হাবিবুর রহমান মাসুদ, আঃ কাদির, আশরাফুল হক তান্না, জাহিদুল হাসান শুভ, মাহফুজুর রহমান ফয়সাল প্রমুখ ।

এছাড়াও মহানগর যুবদলের আওতাধীন  বন্দর উপজেলার বিভিন্ন ওয়ার্ডের যুবদলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। 
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: য বদল ন র য়ণগঞ জ ত র ক রহম ন ন র য়ণগঞ জ আম দ র ন ত র য বদল র দল র ন ত ক ষমত য় আপন দ র ল ইসল ম র রহম ন র জনগণ ক জ কর র জন ত র জন য আপন র করছ ন ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

স্বচ্ছতার জন্য ডিএনসিসির প্রকল্পের তথ্য ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে:

স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) সব প্রকল্পের তথ্য ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।  

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ডিএনসিসির ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত পশ্চিম শেওড়াপাড়া, পশ্চিম কাজীপাড়া ও সেনপাড়া পর্বতা এলাকায় ৪ কিলোমিটার রাস্তা, ৫ কিলোমিটার নর্দমা ও দেড় কিলোমিটার ফুটপাত নির্মাণকাজের উদ্বোধন ও গণশুনানি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা জানান।

ডিএনসিসির প্রশাসক বলেন, ডিএনসিসির সব প্রকল্পের তথ্য ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। প্রকল্পটি কবে শুরু হবে, কবে শেষ হবে, কতা টাকা বরাদ্দ আছে—এসব তথ্য ওয়েবসাইটে দেওয়া হবে। এছাড়া, রাস্তা ও ড্রেন নির্মাণ হলে নির্মাণ সামগ্রী কী, সেটা জনগণের জানা দরকার। যখন জনগণ জানবে, তখন তারা জবাবদিহি করতে পারবে।

তিনি বলেন, “আমি গত সপ্তাহে কাউকে না জানিয়ে ৪২ নম্বর ওয়ার্ডে চলমান কাজ পরিদর্শন করতে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে দেখলাম, রাস্তাকে ধরে রাখার জন্য যে ওয়াল (বিশেষ দেয়াল) দেওয়া হয়েছে, সেটার পিলার বানানোর কথা ছিল স্টোন দিয়ে; কিন্তু বানিয়ে রেখেছে ব্রিক দিয়ে। এটা বড় দুর্নীতি। স্থানীয় মানুষ যদি না জানে, কী নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করা হবে, তাহলে দুর্নীতি করাটা সহজ। তথ্যের যত বেশি আদান-প্রদান হবে, তথ্য যত বেশি পাবলিক করা হবে, জনগণ তত বেশি জবাবদিহি করতে পারবে। আমি ঠিকাদারকে জানিয়ে দিয়েছি, সঠিক নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার না করলে বিল দেব না। তারা বলেছে, এটা ঠিক করে দেবে।” 

মোহাম্মদ এজাজ বলেন, যার যার এলাকার কাজ তারা বুঝে নেবেন। বুঝে নেওয়ার জন্য যত তথ্য ও সহযোগিতা লাগবে, সেটা আমরা দেব। ডিএনসিসির ওয়েবসাইটে প্রকল্পের সব তথ্য ও ঠিকাদারের ফোন নম্বরসহ দেওয়া থাকবে। স্থানীয় জনগণ স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী কাজ বুঝে নেবেন। আমরা চাই, সকলের অংশগ্রহণে উন্নয়নকাজ সম্পন্ন হবে। এতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে।”

তিনি বলেন, “আমরা বিভিন্ন জায়গায় কাজ করতে গিয়ে স্থানীয় সোসাইটি, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সহযোগিতা পাচ্ছি। সবার অংশগ্রহণ বাড়াতে আমি বিভিন্ন ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের নিয়ে গণশুনানি করছি। প্রতি মাসে ফেসবুক লাইভে দেশে-বিদেশে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের সাথে যুক্ত হচ্ছি। ডিএনসিসির সবার ঢাকা অ্যাপ আছে, সেটির পাসওয়ার্ড পর্যন্ত আমাদের দিচ্ছে না। আগে যারা ক্ষমতায় ছিলেন, তারা ৪ কোটি টাকা খরচ করে এই অ্যাপ বানিয়েছে। পাসওয়ার্ড না দিলে আমরা আইনি ব্যবস্থা নেব।”

ডিএনসিসির প্রশাসক বলেন, মিরপুর-১০ নম্বর গোলচত্বর এলাকায় হকারদের জন্য হাটা যায় না। মানুষের অবাধ চলাচলে বাধা সৃষ্টি করা যাবে না। ঢাকা শহরে মানুষের চলাচলের অধিকার সবার আগে, সেই অধিকার আমরা বাস্তবায়নের চেষ্টা করব। মিরপুর-১০ এর প্রধান সড়কের যত হকার ও অটোরিকশা আছে, সেগুলো আমরা বন্ধ করে দেব। যারা এ ধরনের ইনফরমাল পেশায় যুক্ত আছেন, তাদের পুনর্বাসনের জন্যও আমরা প্ল্যাটফর্ম করব। তাদের জন্যও বিকল্প ব্যবস্থা আমরা তৈরি করব। এই শহরটা সবার, সবাই একসাথে বসবাস করব; কিন্তু অন্যদের কষ্ট না দিয়ে, অন্যের অধিকার নষ্ট না করে। 

বক্তৃতা শেষে ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন এবং মোনাজাতে অংশ নেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আরিফুর রহমান, অঞ্চল-৪ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী খন্দকার মাহাবুব আলম, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হকসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।

ঢাকা/এএএম/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সাথে পুলিশের মতবিনিময়
  • ভিয়েতনামের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সিপিবি নেতার সৌজন্য সাক্ষাৎ
  • রাখাইনে ‘মানবিক করিডর’ দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত স্থগিতের দাবি রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের
  • ট্রাম্প কানাডাকে ‘ভেঙে ফেলতে’ চেয়েছিলেন
  • পুলিশের প্রতি জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
  • মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
  • হামদর্দের গাজার জনগণের প্রতি মানবিক সহায়তা
  • প্রশাসক নিয়োগের বিরুদ্ধে রিট, ইউনিয়ন পরিষদটিতে চার মাস ধরে সব সেবা বন্ধ
  • সংসদে সংরক্ষিত আসন, না তৃণমূল রাজনীতিতে অংশগ্রহণের সুযোগ?
  • স্বচ্ছতার জন্য ডিএনসিসির প্রকল্পের তথ্য ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে: