নায়িকার সমস্যা না থাকে তাহলে আপনার সমস্যা কোথায়: সালমান
Published: 24th, March 2025 GMT
ঈদে প্রেক্ষাগৃহে আসছে সালমান খান অভিনীত নতুন সিনেমা ‘সিকান্দার’। এই সিনেমায় ২৮ বছরের রাশমিকা মান্দানার সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন ৫৯ বছর বয়সী সালমান। গতকালই এসেছে বহু প্রতীক্ষিত ‘সিকান্দার’-এর ট্রেলার। অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন সিনেমার শিল্পী ও কলাকুশলীরা।
ট্রেলার ‘লার্জার দ্যান লাইফ’ রূপে দেখা মিলেছে সুপারস্টারের। অ্যাকশন-প্যাকড ছবিতে দেখানো হয়েছে মুম্বাইয়ের একটি অপরাধী চক্রকে ধ্বংসের গল্প।
মঞ্চে কথোপকথনের সময় অল্পবয়সী অভিনেত্রীদের সঙ্গে কাজ করা নিয়ে ট্রলের প্রসঙ্গ টেনে আনেন ‘ভাইজান’ নিজেই। তিনি বলেন, অনেকেই তাঁর ও রাশমিকার ৩১ বছরের বয়সের ব্যবধান নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন।
সালমান বলেন, ‘লোকজন আমার আর নায়িকার মধ্যে ৩১ বছরের বয়সের ব্যবধান নিয়ে কথা বলতে ব্যস্ত। তবে নায়িকার যদি কোনো সমস্যা না থাকে, তার বাবারও যদি কোনো সমস্যা না থাকে, তাহলে আপনাদের কোথায় সমস্যা ভাই? যখন ওর বিয়ে হবে এবং ওর মেয়ে হবে, তখন আমিও ওদের সঙ্গেও কাজ করব। মায়ের অনুমতি তো পেয়েই যাব।’ সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: সমস য
এছাড়াও পড়ুন:
সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের পাল্টাপাল্টি হামলা, আহত ১০
বরিশালের হিজলায় লঞ্চের ডেকে যাত্রীদের চাদর বিছানো নিয়ে বিরোধের জেরে সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ যাত্রী আহত হয়েছেন। সোমবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার শৌলা লঞ্চঘাটে এই ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত বিএনপি নেতার নাম খালেক মাঝি। তিনি হরিণাথপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।
যাত্রী ও লঞ্চ কর্মচারীরা জানান, সোমবার সকাল ৮টায় মুলাদীর মৃধারহাট থেকে এমভি জানডা নামক একটি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। লঞ্চটি ৯টায় হিজলার শৌলা লঞ্চঘাটে ভেড়ে। এ স্টেশন থেকে ওঠা যাত্রীরা লঞ্চের ডেকে বসার চেষ্টা করেন। এ সময় ডেকে আগে বিছিয়ে রাখা চাদরে জায়গা পেতে যাত্রীপ্রতি এক হাজার টাকা দাবি করেন খালেক ও তাঁর সহযোগীরা। এ নিয়ে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে যাত্রীদের ওপর হামলা করা হয়। এতে ১০ জন যাত্রী আহত হন। তখন যাত্রীরা সংঘবদ্ধ হয়ে খালেক ও তাঁর সহযোগীদের ওপর পাল্টা হামলা করেন।
অভিযোগ অস্বীকার করে খালেক মাঝি বলেন, লঞ্চের মধ্যে গোলযোগ দেখে তিনি তা থামাতে গিয়েছিলেন। এ সময় লঞ্চের যাত্রীরা তাঁর ওপর হামলা করেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক লঞ্চ কর্মচারী জানিয়েছেন, শৌলা লঞ্চঘাট খালেক মাঝিকে চাঁদা না দিলে সাধারণ যাত্রীরা ডেকে বসতে পারেন না। তারা খালেক মাঝির কাছে অনেকটা জিম্মি।