আসন্ন ঈদ উল ফিতর উপলক্ষে এবং বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সোনারগাঁও উপজেলার বারদী ইউনিয়নে ৪'শ পরিবারের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেছে বিএনপি। ২৯ মার্চ শনিবার বারদী ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের ৪'শ পরিবারের এসব ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

বারদী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হাজী আব্দুর রহমান মুন্সি সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন বারদী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলমগীর মেম্বার, সোনারগাঁও উপজেলা বিএনপির প্রচার সম্পাদক মোঃ সেলিম হোসেন দিপু, সোনারগাঁও উপজেলা বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, সোনারগাঁও উপজেলা বিএনপির ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক করিম রহমান, বারদী ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক নাছির মেম্বার, বারদী ইউনিয়ন বিএনপি নেতা হারিম মেম্বার, বারদী ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি করিম মেম্বার, ২নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আবু, ৩নং ওয়ার্ড বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হালিম,৮নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আবুল খায়ের, ৬নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মাওলানা ওহাব, বারদী ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক আব্দুল আলী, বারদী ইউনিয়ন যুবদল নেতা ইকবাল, মজিবুল্লা, আক্তার, বারদী ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি হাবিবুল্লাহ সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স ন রগ ও ন র য়ণগঞ জ ঈদ ও উপজ ল স ন রগ

এছাড়াও পড়ুন:

রাজশাহীতে জুলাই শহীদদের স্মরণে মিনি ম্যারাথন

রাজশাহীতে জুলাই শহীদদের স্মরণে মিনি ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ছয়টার দিকে নগরের বিনোদপুর এলাকা থেকে এ দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হয়। আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) রাজশাহী মহানগর শাখা এ ম্যারাথনের আয়োজন করে।

ম্যারাথনে অংশ নিতে প্রতিযোগীরা আজ ভোর সাড়ে পাঁচটার পর থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়–সংলগ্ন বিনোদপুর বাজারে জমায়েত হতে থাকেন। সকাল ছয়টার পর শুরু হয় পাঁচ কিলোমিটারের ম্যারাথন প্রতিযোগিতা।

অংশগ্রহণকারীরা বিনোদপুর থেকে শুরু হয়ে নগরের তালাইমারী মোড় হয়ে আবার বিনোদপুর হয়ে চৌদ্দপায় ফায়ার সার্ভিস মোড় হয়ে আবার বিনোদপুরে ফিরে আসেন।পরে সেখানে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। প্রথম পুরস্কার ১০ হাজার টাকা, দ্বিতীয় পুরস্কার ৮ হাজার টাকা, তৃতীয় পুরস্কার হিসেবে ৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া অংশগ্রহণকারী তিন নারীসহ আরও ১০ জনকে পুরস্কৃত করা হয়।

ম্যারাথন উপলক্ষে আগে থেকেই মেডিকেল টিমসহ একটি অ্যাম্বুলেন্স ছিল। এ ছাড়া সবার জন্য টি-শার্ট, গ্লুকোজ পানিসহ বিশেষ খাবার পরিবেশন করা হয়। ম্যারাথনে অংশ নেওয়াদের বেশির ভাগই ছিল তরুণ। তাঁদের মধ্যে বেশি বয়সী নারীরাও অংশ নেন।

প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া ৫৮ বছর বয়সী পিয়ারুল ইসলাম বলেন, এ উদ্যোগ খুবই ভালো হয়েছে। অসুস্থমুক্ত জীবন গড়তে হলে দৌড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। শারীরিক বিভিন্ন অ্যাকটিভিটিসের মধ্যে থাকলে সুস্থ জীবন গড়া যায়। এ বয়সে তাঁর কোনো ওষুধ লাগে না। তাঁরও অনেক সিনিয়র আছেন, কারও বয়স ৭৫, তাঁদেরও ওষুধ লাগে না। তাই এ ধরনের প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে হবে। সবাইকে উদ্ধুব্ধ করতে হবে। যাতে নিজেদের শরীরকে সব সময় উপযুক্ত রাখে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান বলেন, অনেক দিন পর তিনি দৌড়াবেন। সাধারণত দৌড়ানো হয় না। আজকের পর থেকে তিনি প্রতিদিন সকালে উঠে দৌড়াবেন।

স্থানীয় বাসিন্দা নাঈম হাসান বলেন, জুলাই গণ–অভ্যুত্থান শুধু সরকারের পতন নয়। এর মাধ্যমে এ দেশের মানুষ একটি নতুন নিশ্বাস নেওয়ার সুযোগ পেয়েছে। সেই নতুন নিশ্বাস নিয়ে ম্যারাথনে তিনি অংশ নিয়েছেন।

ম্যারাথন প্রতিযোগিতায় ১৩ জনকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে রাজশাহী নগরের বিনোদপুর এলাকায়

সম্পর্কিত নিবন্ধ