বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বড় নিয়োগ, পদ ১০০
Published: 30th, March 2025 GMT
ইলেকট্রনিক পণ্য উৎপাদনকারী কোম্পানি মিনিস্টার হাইটেক পার্ক লিমিটেড জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি সেলস অফিসার অ্যান্ড সেলস এক্সিকিউটিভ পদে ১০০ জন পুরুষ কর্মী নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীদের ই–মেইল বা সরাসরি সিভি পাঠাতে হবে।
পদের নাম: সেলস অফিসার অ্যান্ড সেলস এক্সিকিউটিভপদসংখ্যা: ১০০
যোগ্যতা: স্নাতক বা সম্মান ডিগ্রি থাকতে হবে। ইলেকট্রনিক ইকুইপমেন্ট/হোম অ্যাপ্লায়েন্সেসে অন্তত এক বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। করপোরেট সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং, সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং, সেলস ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশনে দক্ষ হতে হবে। বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্সসহ মোটরসাইকেল থাকা বাধ্যতামূলক।
বয়স: সর্বোচ্চ ২৪ বছর
চাকরির ধরন: ফুলটাইম
কর্মস্থল: বাংলাদেশের যেকোনো স্থানে
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে
সুযোগ–সুবিধা: বছরে দুটি উৎসব বোনাস, ভ্রমণ ভাতা, টি/এ, মেডিকেল ভাতা ও বার্ষিক বেতন বৃদ্ধির সুযোগ আছে।
আরও পড়ুনআন্তর্জাতিক সংস্থায় চাকরি, বেতন ১ লাখ ৭ হাজার, আছে বিয়ের জন্য ছুটি২ ঘণ্টা আগেআবেদন যেভাবেআগ্রহী প্রার্থীদের কভার লেটার, পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি রঙিন ছবিসহ সিভি সরাসরি বা [email protected] ঠিকানায় ই–মেইলে পাঠাতে হবে। এ ছাড়া এই লিংক থেকে নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জেনে Apply Now বাটনে ক্লিক করে আবেদন করা যাবে।
সিভি সরাসরি পাঠানোর ঠিকানা: ডেপুটি ডিরেক্টর–এইচআর, মিনিস্টার হাইটেক পার্ক লিমিটেড অ্যান্ড মাইওয়ান ইলেকট্রনিকস লিমিটেড, মিনিস্টার হেডকোয়ার্টার, বাসা নম্বর–৪৭, রোড নম্বর ৩৫/এ, গুলশান–২, ঢাকা–১২১২।
আবেদনের শেষ সময়: ১৬ এপ্রিল ২০২৫।
আরও পড়ুনওজোপাডিকোতে চাকরি, মূল বেতন ১ লাখ ৭৫ হাজার, আছে সার্বক্ষণিক গাড়ি৪ ঘণ্টা আগে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: স লস অ
এছাড়াও পড়ুন:
বাবা পটুয়া কামরুল হাসান স্মরণে মেয়ে শুমোনা হাসানের গান
ভালোবাসা, স্মৃতি ও উত্তরাধিকারকে কেন্দ্র করে এক আবেগঘন পরিবেশে পটুয়া কামরুল হাসানের কন্যা শুমোনা হাসান তার বাবাকে উৎসর্গ করে একটি হৃদয়স্পর্শী গান প্রকাশ করেছেন।
বাবা দিবস উপলক্ষে আজ দ্য ডেইলি স্টার সেন্টারে একটি অনুষ্ঠানে ‘কত দূর বাবা তোমার বাড়ি’ শিরোনামে গানটি প্রকাশ করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শুমোনার পরিবার, ঘনিষ্ঠজন, এবং সম্মানিত গণমাধ্যমকর্মীরা।
গানটি শুমোনার নিজস্ব রচনা, সুর এবং কণ্ঠে পরিবেশিত। এতে ফুটে উঠেছে একজন কন্যার তার বাবার সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলো, তাদের ভালবাসা, সংগ্রাম এবং অনন্য সম্পর্কের গল্প। গানের প্রতিটি কথা ও সুর যেন এক আবেগের যাত্রাপথ।
অনুষ্ঠানে শুমোনা বলেন, ‘এই মুহূর্তটি আমার এবং আমার পরিবারের জন্য এক বিজয়ী এবং আবেগময় সময়। বাবার আত্মা সবসময় আমাকে পথ দেখিয়েছে। এই গানটি তার প্রতি আমার ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতার ছোট্ট বহিঃপ্রকাশ।’
শুমোনা জানান, ভবিষ্যতেও তিনি এই ধারা অব্যাহত রেখে তাঁর বাবার স্মৃতিকে সম্মান জানাতে চান সৃজনশীল কাজের মাধ্যমে।