মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তার সরকারের আরোপিত শুল্কের কারণে গাড়ি নির্মাতারা দাম বাড়ালে তার কিছু যায় আসে না। আসলে, কর আরোপের মাধ্যমে তিনি তাদের উৎসাহিত করছেন।

আমদানি করা গাড়ি ও যন্ত্রাংশের উপর ২৫ শতাংশ শুল্ক কার্যকর হওয়ার পর দাম বৃদ্ধি এড়াতে তিনি কি গাড়ি নির্মাতাদের উপর চাপ দিয়েছিলেন কিনা এনবিসি নিউজ জানতে চাইলে ট্রাম্প তা অস্বীকার করেন। 

ট্রাম্প বলেন, “না, আমি কখনোই তা বলিনি। তারা দাম বাড়ালেও আমার কিছু যায় আসে না, কারণ মানুষ আমেরিকান গাড়ি কিনতে শুরু করবে।”

ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছিল, ট্রাম্প চলতি মাসে গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান নির্বাহীর সাথে ফোনে কথা বলেছেন। আমদানি করের কারণে দাম বাড়ালে তিনি আরো বেশি শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন।

ট্রাম্প শনিবার জানিয়েছেন, তিনি আশা করেন যে তার শুল্কের ফলে আমদানি করা গাড়ির দাম বৃদ্ধি পাবে। কারণ এটি গাড়ি নির্মাতাদের তাদের গাড়ি ও যন্ত্রাংশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি করতে উৎসাহিত করবে এবং গ্রাহকদের আমেরিকান গাড়ি কিনতে রাজি করাবে।

ঢাকা/শাহেদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আম র ক

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ