নতুন বছরে কেমন হওয়া চাই প্রিয়জনের উপহার
Published: 13th, April 2025 GMT
পয়লা বৈশাখ বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান উৎসব। যুগ যুগ ধরেই নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর জন্য আনন্দ উদ্যাপনে মেতে ওঠেন বাংলাদেশের মানুষ। নতুন বছরে লাল–সাদা শাড়ি বা পাঞ্জাবি পরা, ইলিশ–পান্তা খাওয়া, রমনায় ‘এসো হে বৈশাখ…’ গানের সঙ্গে নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়া দেশের ঐতিহ্যের অংশ। এ রকম বিশেষ উৎসবের দিনগুলোতে প্রিয় মানুষের কাছ থেকে উপহার পেতে কে না পছন্দ করেন? মা–বাবার জন্য, স্ত্রী বা স্বামী বা সন্তানকে বিশেষ দিনে বিশেষ কিছু উপহার দিলে তাঁদের খুশি উৎসবের আনন্দকে আরও বাড়িয়ে দেয়।
সাধারণত এসব ক্ষেত্রে নতুন কাপড়, জামা–জুতাই উপহার হিসেবে দেওয়া হয়। কিন্তু যাঁরা একটু ভিন্ন কিছু পছন্দ করেন, তাঁদের খুশি করতে কী উপহার দেওয়া যায়? কেমন হয় যদি আমরা বৈশাখের খুশিতে প্রিয়জনকে ব্র্যান্ডের ঘড়ি দিই উপহার হিসেবে? ব্র্যান্ডের ঘড়ি এমন একটি জিনিস, যা যেকোনো মানুষই পছন্দ করবেন। কারণ, একটি ভালো মানের ঘড়ি মানুষের সৌন্দর্যকে আভিজাত্যপূর্ণ করে তুলে তাঁর ব্যক্তিত্বে নতুন মাত্রা যোগ করে। এটি জামাকাপড় বা অন্য যেকোনো উপহারের চেয়ে নিঃসন্দেহে বেশি প্রয়োজনীয় ও দীর্ঘস্থায়ী।
ভালো ব্র্যান্ডের ঘড়ি হাতে পরে নতুন বছর শুরু করা হতে পারে আপনার পরিবারের এক নতুন ঐতিহ্য। এটি এমন এক উপহার, যা আপনার মা, বাবা, স্ত্রী, বন্ধু বা যেকোনো প্রিয়জনকে উপহার হিসেবে দিলে তাঁদের উৎসবের খুশি দ্বিগুণ হতে বাধ্য।
ভাবছেন কোথায় পাবেন ভালো ব্র্যান্ডের ঘড়ি? এখন দেশেই পাওয়া যাচ্ছে টাইম জোন–এর বিভিন্ন শাখায় বিশ্বের নামকরা ব্র্যান্ডের সব ঘড়ি। এখানে রয়েছে বিভিন্ন বাজেটের মধ্যে সব বয়সী মানুষের জন্য মানানসই ব্র্যান্ড। যেমন আপনি যদি আপনার স্ত্রী বা মা-বোনের জন্য ঘড়ি নিতে চান, এখানে পাবেন নারীদের ব্র্যান্ড টাইটান বা সোনাটা ব্র্যান্ডের ঘড়ি। আবার পুরুষদের জন্য মাঝারি বাজেটের (১০ থেকে ৫০ হাজার টাকা) মধ্যে পাবেন ফসিল, টমি হিলফিগার, রোম্যানসন, ক্রিডেন্সসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ড। বাজেট আরেকটু বেশি হলে (৭০ হাজার থেকে ৫ লাখ টাকা) হলে পেয়ে যাবেন টিসট, লনজিন্স বা রাডোর মতো নামকরা ব্র্যান্ড।
যে ব্র্যান্ডের ঘড়িই কিনুন না কেন, টাইম জোনের পক্ষ থেকে পাবেন প্রয়োজনীয় ওয়ারেন্টি ও গ্যারান্টি, যাতে নিশ্চিন্ত মনে ব্যবহার করতে পারেন পছন্দের ব্র্যান্ডের ঘড়িটি। তাই গতানুগতিক উপহারের বাইরে ভিন্নতা আনতে চাইলে ঘড়ি হতে পারে আপনার প্রিয়জনের জন্য এবারের নতুন বছরের সেরা উপহার।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: র জন য উপহ র আপন র পছন দ
এছাড়াও পড়ুন:
পূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।
সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য।
সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।
এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।
এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।