চুয়াডাঙ্গার দর্শনা জয়নগর চেকপোস্টের ইমিগ্রেশন বিভাগে কর্মরত এক পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে আটটার দিকে তাঁর সহকর্মীরা ঘরের জানালা দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় মরদেহটি দেখতে পান। পরে তাঁরা লাশটি উদ্ধার করেন।

মৃত পুলিশ সদস্য শামীম হোসেন (৩১) কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার ঝুটিয়াডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি ওই গ্রামের হাশেম আলীর ছেলে।

ইমিগ্রেশন বিভাগের একাধিক পুলিশ সদস্য জানান, শামীম হোসেন ছয় মাস ধরে নতুন ইমিগ্রেশন ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে থাকতেন। নিয়ম অনুযায়ী, ইমিগ্রেশন সদস্যদের প্রতিদিন সকাল ছয়টা থেকে দায়িত্ব পালন শুরু হয় এবং শেষ হয় সন্ধ্যায়। আজ সকালে কাজে অনুপস্থিত থাকায় সহকর্মীরা তাঁর কক্ষে গিয়ে ডাকাডাকি করেন। কিন্তু ভেতর থেকে সাড়া না পেয়ে জানালা দিয়ে তাঁকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান।

ইমিগ্রেশন বিভাগের ইনচার্জ (উপপরিদর্শক) রমজান আলী বলেন, আজ সকালে নিজ ঘরে শামীম হোসেনের মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় দেখা যায়। ফ্যানের সঙ্গে রশিতে লাশটি ঝুলছিল। বেলা পৌনে ১১টার দিকে পুলিশ সুপার ও একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে লাশটি উদ্ধার করা হয়।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প ল শ সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

তিনি চাকরি ছাড়বেন শুনলেই সহকর্মীরা হাসাহাসি করেন

নাটক, সিনেমা কিংবা ওয়েব—সব প্ল্যাটফর্মেই তিনি সরব। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, এই অভিনেতা চাকরির ফাঁকে শুটিং করেন। একসঙ্গে দুই জায়গায় মানিয়ে নিতে পারছিলেন না। এ কারণে দু–তিন মাস পরপরই সিদ্ধান্ত নেন, চাকরি ছাড়বেন। তাঁর এই চাকরি ছাড়ার কথা শুনলেই এখন সহকর্মীরা হাসাহাসি করেন। এই অভিনেতার নাম মোস্তফা মন্ওয়ার। আজ তাঁর জন্মদিন।

এই অভিনেতা এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, চাকরি ছাড়ার কথা তিন-চার মাস পরপর বলবেন—এটা সহকর্মীরা ধরেই নিয়েছেন। কারণ, শুটিংয়ে সময় দিতে হয়। অফিসেও দায়িত্ব পালন করতে হয়।

মোস্তফা মন্ওয়ার বলেন, ‘দীর্ঘ দুই দশকের বেশি সময় ধরে আমি অভিনয় ও চাকরি একসঙ্গে করছি। অনেকবার চেয়েছি চাকরি ছেড়ে শুধু শুটিং শুরু করি। কিন্তু কোনোভাবেই এটা হচ্ছে না। অর্থনৈতিক কারণে অভিনয়কেই শুধু পেশা হিসেবে নিতে পারছি না। চাকরিও ছাড়তে পারছি না। এর আগে চার-পাঁচবার চাকরি ছেড়েছি। কিন্তু আবার চাকরিতেই ফিরতে হয়েছে। ছুটির দিনে পরিবারকে সময় দিতে পারি না। শুটিংয়ে যাই।’

মোস্তফা মন্ওয়ার। ছবি: ফেসবুক থেকে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ‘মোটরসাইকেল আমার ছেলেটার জীবন নিল’
  • তিনি চাকরি ছাড়বেন শুনলেই সহকর্মীরা হাসাহাসি করেন