জামালপুরের মাদারগঞ্জে সমবায় সমিতির নামে গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক পরিচালককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত একটার দিকে জামালপুর শহরের পাঁচ রাস্তা মোড় এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।

আটক ব্যক্তির নাম মাহবুবুর রহমান (৬২)। তাঁর গ্রামের বাড়ি বগুড়ার শাহজাহানপুর উপজেলার বেজোরায়। তবে তিনি দীর্ঘদিন ধরে মাদারগঞ্জ উপজেলায় বসবাস করেন। তিনি ‘আল আকাবা সমবায় সমিতির’ পরিচালক।

আরও পড়ুনজামালপুরে ৩৫ হাজার গ্রাহকের টাকা নিয়ে উধাও ২৩ সমিতি, থানার সামনে গ্রাহকদের অবস্থান০৬ এপ্রিল ২০২৫

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রাতে জামালপুর শহরের পাঁচ রাস্তা মোড় এলাকায় সমিতির গ্রাহকেরা তাঁকে আটক করে পুলিশকে খবর পাঠান। পরে সদর থানার পুলিশ সেখানে গিয়ে তাঁকে আটক করে। রাতেই মাদারগঞ্জ থানার পুলিশ তাঁকে নিয়ে যায়।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ইয়াহিয়া আল মামুন বলেন, সমিতির ওই পরিচালকের বিরুদ্ধে কোনো মামলা বা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নেই। তাঁর নামে নতুন একটি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। ওই মামলায় তাঁকে আদালতে পাঠানো হবে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ম দ রগঞ জ গ র হক র

এছাড়াও পড়ুন:

বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’

আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।

পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’

শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ