স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া জানিয়েছেন, উপদেষ্টা পদ থেকে পদত্যাগের বিষয় এখনও কোনো সিদ্ধান্ত নেননি তিনি। তবে সুবিধামতো সময়ে তিনি যে কোনো রাজনৈতিক দলে যোগ দিতে পারেন।

শনিবার (২৬ এপ্রিল) রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, এটা ধরে নেওয়ার কোনো কারণ নেই যে আমি নতুন কোনো রাজনৈতিক দলেই যুক্ত হব। যখন রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার সিদ্ধান্ত নেব, তখন নিজের জন্য সেরা অপশনই বেছে নেব। নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টিতেই যে যুক্ত হতে হবে, তা কিন্তু নয়।

আসিফ মাহমুদ বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার কারণে মানুষের একটা আকাঙ্ক্ষা আছে, আমরা যাতে দেশের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে কাজ করি। তবে কোন রাজনৈতিক দলে যুক্ত হব, সেটা আসলে এখনই সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় হয়নি। কখন যুক্ত হব, সেটা এখনও আনসার্টেন।

নিজের সম্পদের হিসাব জমা না দেওয়ার প্রসঙ্গে আসিফ মাহমুদ জানান, ছাত্র থাকাকালীন আয়কর বা টিন না থাকায় সম্পদের হিসাব জমা দিতে পারেননি তিনি। তবে আগামী বছর থেকে আয়কর জমা দিয়ে সম্পদের হিসাব জমা দেবেন।

ঢাকা/এনএইচ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

কানাডায় আবারও লিবারেল পার্টির সরকার গঠনের আভাস

কানাডার সাধারণ নির্বাচনে মার্ক কার্নির ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টি হাউস অব কমন্সে পর্যাপ্ত ভোট পেয়ে আবারও সরকার গঠন করতে যাচ্ছে বলে প্রাথমিক ফলাফলে আভাস মিলেছে।

তবে মার্ক কার্নির দল একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাচ্ছে কিনা, তা এখনও স্পষ্ট নয় বলে জানিয়েছে দেশটির সংবাদমাধ্যম সিটিভি নিউজ ও সিবিসি।

সিবিসি বলছে, ৩৪৩টি আসনের মধ্যে তারা সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে কিনা তা এখনও জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে তারাই পরবর্তী সরকার গঠন করতে যাচ্ছে।

চূড়ান্ত ফলাফল জানতে অপেক্ষা করতে হবে ব্রিটিশ কলম্বিয়া প্রদেশের ভোটের ফলাফলের জন্য, যেখানে সর্বশেষ ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে।

সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ৩৪৩ আসনের পার্লামেন্টে লিবারেলরা ১৩৩টি আসনে জয়ী হয়েছে বা এগিয়ে রয়েছে। কনজারভেটিভ পার্টি এগিয়ে রয়েছে ৯৩টি আসনে।

দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর কাছ থেকে দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই লিবারেল পার্টির বর্তমান নেতা মার্ক কার্নি মার্চে নির্বাচনের ডাক দেন। এই দৌড়ে তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কনজারভেটিভ নেতা পিয়েরে পোলিয়েভ্রে।

নির্বাচনের ঘোষণা দেওয়ার পর গত মাসে কানাডার পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া হয়, তখন লিবারেলদের আসন ছিল ১৫২টি এবং কনজারভেটিভদের ছিল ১২০টি আসন। বাকি আসনগুলো ব্লক কুইবেকোইস (৩৩), নিউ ডেমোক্র্যাট পার্টি (২৪) এবং গ্রিন পার্টির (২) দখলে ছিল।

বিবিসির এক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, এবারের নির্বাচনে সাত মিলিয়নেরও বেশি কানাডিয়ান আগাম ভোট দিয়েছেন।

সোমবার সকাল সাতটায় (বাংলাদেশ সময় রাত ১২টা) ভোটগ্রহণ শুরু হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বিদ্যালয়ের ১৮টি গাছ বিক্রি করলেন প্রধান শিক্ষক 
  • কর্ণাটকে ক্রিকেট খেলার সময় বচসা, যুবককে পিটিয়ে হত্যা
  • পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর হার ০.৫০% করার প্রস্তাব এফবিসিসিআইয়ের
  • চেয়ারম্যানের দপ্তরে বুধবারও অবস্থান করবেন কর্মকর্তারা
  • দেশে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে চালুর দাবি 
  • ২০২৭ সালের জুনের পর ‘করছাড়’ থাকবে না
  • রাখাইন রাজ্যে ‘মানবিক করিডোর’ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
  • খালেদা জিয়ার ভাগনে শাহরিনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ
  • আয়কর ফাঁকির মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন খালেদা জিয়ার ভাগনে শাহরিন
  • কানাডায় আবারও লিবারেল পার্টির সরকার গঠনের আভাস