ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় চলমান এএইচএফ কাপ হকি টুর্নামেন্টে চমক দেখিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ফাইনালে যাওয়া হয়নি তাদের। ফাইনালে যাওয়ার লড়াইয়ে ওমানের সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করে ৪-৫ ব্যবধানে হেরে বিদায় নেয় বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা।

আজ রোববার (২৭ এপ্রিল) তৃতীয় স্থান নির্ধারণী তথা ব্রোঞ্জ ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল সেমিফাইনালে হারা বাংলাদেশ ও কাজাখস্তান। এই ম্যাচে কাজাখস্তানকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে তৃতীয় হয়েছে বাংলাদেশ।

প্রথম কোয়ার্টারে ম্যাচের তৃতীয় মিনিটে আরশাদ হোসেন ফিল্ড গোল করে এগিয়ে নেন বাংলাদেশকে। এরপর তৃতীয় কোয়ার্টারে (৩৭ মি.

) পেনাল্টি কর্নার থেকে আশরাফুল গোল করে ব্যবধান বাড়ান। আর চতুর্থ কোয়ার্টারে ৪৭ মিনিটে রাকিবুল হাসান ফিল্ড গোল করে ৩-০ ব্যবধানের জয় নিশ্চিত করেন।

আরো পড়ুন:

সব ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

থাইল্যান্ডকে হারিয়ে এএইচএফ কাপ হকির সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

ঢাকা/আমিনুল

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হক স ম ফ ইন ল

এছাড়াও পড়ুন:

মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল কিশোরী, সাপের কামড়ে মৃত্যু

চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীকে একটি বিষধর সাপ ছোবল দেয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় তার।

নিহত কিশোরীর নাম নাঈমা আকতার (১৩)। সে আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামের বক্সি মিয়াজিবাড়ির মোহাম্মদ হাসানের মেয়ে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।

পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে খাওয়াদাওয়া সেরে মা ও ছোট বোনের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল নাঈমা। রাত তিনটার দিকে সাপের ছোবলে তার ঘুম ভাঙে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের জানালে তাকে উদ্ধার করে রাতেই আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নাঈমাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানতে চাইলে নাঈমার চাচা কফিল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন বলেন, ‘সাপে কামড় দিয়েছে জানার পর আমরা নাঈমাকে হাসপাতালে নিয়েছিলাম। কিন্তু তাকে বাঁচানো যায়নি।’

আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সাপে কামড় দেওয়া এক কিশোরীকে হাসপাতালে আনা হয়ছিল। তবে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ