বিসিএস পরীক্ষায় পদ যেন খালি না থাকে, সে জন্য মৌখিক পরীক্ষার আগে বা মৌখিক পরীক্ষা চলাকালীন ক্যাডার চয়েস পরিবর্তনের বিধান কার্যকর করার বিষয়টি সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) বিবেচনায় রয়েছে। গত শনিবার পিএসসি সংস্কারে চাকরিপ্রার্থীদের আট দফা দাবির বিষয়ে লিখিত যে ব্যাখ্যা দিয়েছে পিএসসি, সেখানে বিষয়টি ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

আরও পড়ুনজাপানে উচ্চশিক্ষা: যাত্রা শুরু করবেন কোথা থেকে, কীভাবে?২ ঘণ্টা আগে

পিএসসির ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, পদের অপচয় রোধে মৌখিক পরীক্ষার আগে বা মৌখিক পরীক্ষা চলাকালীন ক্যাডার চয়েস পরিবর্তনের বিধান কার্যকর করার বিষয়টি কমিশন সভায় আলোচিত একটি বিষয় এবং কমিশন চয়েস পরিবর্তনের এমন সুযোগ প্রদানের বিষয়ে সংগত কারণেই একমত।

কিন্তু এটি বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ২০১৪ সংশোধন করার প্রয়োজন হবে।

আরও পড়ুনবিসিএসে নতুন সিলেবাস, ভারত–শ্রীলঙ্কা–সিঙ্গাপুরের চাকরির পরীক্ষার সিলেবাস নিয়ে কাজ করছে পিএসসি২ ঘণ্টা আগে

৪৪ থেকে ৪৫তম বিসিএসের এমন চয়েস পরিবর্তনের বিধান ভূতাপেক্ষভাবে করা আইনগত বাধা আছে। নানা বিষয়ে সংস্কারের লক্ষ্যে ২০১৪ সালে এ বিধিমালাটি সংশোধনের প্রস্তাব সরকারের কাছে পাঠানোর বিষয়টি কমিশনের সক্রিয় বিবেচনাধীন আছে।

আরও পড়ুনমে মাসে ছুটির পর ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা২৬ এপ্রিল ২০২৫.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ম খ ক পর ক ষ প এসস

এছাড়াও পড়ুন:

যুদ্ধবিরতি নিয়ে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন জেলেনস্কি ও মার্কিন প্রতিনিধি

যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনার জন্য জার্মানিতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বসতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রতিনিধি দল। সোমবার এই বৈঠক হবে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

একজন মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দূত স্টিভ উইটকফ এবং জামাতা জ্যারেড কুশনার ইউক্রেনীয় ও ইউরোপীয়দের সাথে আলোচনার জন্য জার্মানি সফর করছেন।

মার্কিন শান্তি প্রস্তাব নিয়ে ইউক্রেন ও রাশিয়ার সাথে আলোচনার নেতৃত্বদানকারী উইটকফকে পাঠানোর সিদ্ধান্তটি একটি সংকেত বলে মনে হচ্ছে। এর কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, ওয়াশিংটন অগ্রগতির সম্ভাবনা দেখছে। বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউস জানিয়েছিল, ট্রাম্প যদি মনে করেন যে যথেষ্ট অগ্রগতি হয়েছে তবেই কেবল একজন কর্মকর্তাকে আলোচনায় পাঠাবেন।

 বৈঠক সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে জার্মান সরকারের একটি সূত্র বলেছেন, “ইউক্রেনে সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা সপ্তাহান্তে বার্লিনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউক্রেনের পররাষ্ট্রনীতি উপদেষ্টাদের মধ্যে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।”

সোমবার জার্মান চ্যান্সেলর মের্জ বার্লিনে জেলেনস্কি এবং ইউরোপীয় নেতাদের একটি শীর্ষ সম্মেলনের আতিথেয়তা করছেন, যা ইউরোপ জুড়ে মিত্রদের কাছ থেকে ইউক্রেনীয় নেতার প্রতি সমর্থনের ধারাবাহিক প্রকাশ্য প্রদর্শনের সর্বশেষ ঘটনা। কারণ প্রাথমিকভাবে মস্কোর প্রধান দাবিগুলিকে সমর্থন করে এমন একটি শান্তি পরিকল্পনায় স্বাক্ষর করার জন্য কিয়েভ ওয়াশিংটনের চাপের মুখে রয়েছে।

ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি গত কয়েক সপ্তাহ ধরে মার্কিন প্রস্তাবগুলোকে পরিমার্জন করার জন্য কাজ করছে। আগের প্রস্তাবে কিয়েভকে আরো ভূখণ্ড ছেড়ে দেওয়ার, ন্যাটোতে যোগদানের উচ্চাকাঙ্ক্ষা ত্যাগ করার এবং তার সশস্ত্র বাহিনীর সীমাবদ্ধতা মেনে নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছিল।

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ