জোবাইদার ৪ ধরনের নিরাপত্তা চেয়ে আইজিপিকে চিঠি বিএনপির
Published: 2nd, May 2025 GMT
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সহধর্মিনী ডা. জোবাইদা রহমানের চার ধরনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ মহাপরিদর্শকের কাছে চিঠি দিয়েছে দলটি। গত সোমবার বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার একান্ত সচিব এবিএম আবদুস সাত্তার স্বাক্ষরে এই চিঠি দেওয়া হয়।
আবদুস সাত্তার চিঠি দেওয়ার কথা নিশ্চিত করে বলেন, ডা.
চিঠিতে বলা হয়েছে, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বিদেশে চিকিৎসা শেষে আগামী সোমবার দেশে ফিরবেন। ডা. জোবাইদা রহমান তার সফর সঙ্গী হিসাবে দেশে আসবেন এবং ধানমন্ডিস্থ তার বাবার বাসায় অবস্থান করবেন। জিয়া পরিবারের সদস্য এবং তারেক রহমানের সহধর্মিনী হিসেবে তার জীবনের নিরাপত্তা ঝুঁকি রয়েছে। সেই কারণে তার ঢাকাস্থ বাসায় অবস্থানকালীন এবং যাতায়াতের সময় একজন স্বশস্ত্র গানম্যান, গাড়িসহ পুলিশ প্রটেক্টশন, বাসায় পুলিশ পাহারা এবং বাসায় আর্চওয়ে স্থাপনের মধ্য দিয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া লন্ডনে উন্নত চিকিৎসা শেষে আগামী ৫ মে সকালে দেশে ফিরবেন বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে। তার সঙ্গে দুই পূত্রবধু (তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শামিলা রহমান) থাকবেন।
সাবেক নৌ বাহিনী প্রধান রিয়ার এ্যাডমিরাল মাহবুব আলী খানের মেয়ে জোবাইদা রহমান ২০০৭ সালে স্বামী তারেক রহমানকে উন্নত চিকিৎসার লন্ডনে নিয়ে যান। এরপর তিনি আর দেশে ফেরেননি।
তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করেছিল।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব এনপ ত র ক রহম ন রহম ন র ব এনপ
এছাড়াও পড়ুন:
না ফেরার দেশে সাংবাদিক সামাদ মতিনের সহধর্মিণী এড. সুরাইয়া মতিন
ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন ও বাংলাদেশ রাইটার্স ক্লাব নারায়ণগঞ্জের সদস্য এম. সামাদ মতিনের সহধর্মিণী প্রবীন সাংবাদিক ও স্বনামধন্য আইনজীবী সুরাইয়া মতিন (৫৪) আর নেই। ( ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)।
বুধবার (৩০ জুলাই) ভোর রাতে ফতুল্লার নিজ বাস ভবনে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে সকলের মাঝ থেকে চীর বিদায় নেন। মরহুমার যানাযার নামাজ বাদ জোহর ফতুল্লা জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে ফতুল্লা চৌধুরী বাড়ী কবরস্থানে তার মৃতদেহ দাফন করা হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ফতুল্লা রেল-স্টেশনে এর স্থায়ী বাসিন্দা মৃত হাজী নূরুল ইসলাম এর তৃতীয় কণ্যা সুরাইয়া মতিন এর সহিত ১৯৮৭ সালে ইসলামি বিধান মতে এম সামাদ মতিন এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।
জীবদ্দশায় তিনি দৈনিক খবর, চিত্র বাংলাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে সততা ও সাহসিকতার সহিত সাংবাদিকতা করেছেন। এ ছাড়াও তিনি ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য এবং নারায়ণগঞ্জ আদালত পাড়ায় দক্ষতা ও সুনামের সহিত উকালতি করেছেন।
মৃত্যুকালে স্বামী, তিন কণ্যাসহ অনেক আত্মীয় স্বজন ও শুভাকাঙ্ক্ষী রেখে যান। মরহুমার আত্মার মাগফিরাত কামনায় পরিবারের পক্ষ থেকে সকলের নিকট দোয়া প্রার্থনা করা হয়।