শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এএমডি) পদে পদোন্নতি পেয়েছেন ইমতিয়াজ ইউ আহমেদ। সম্প্রতি এই পদে পদোন্নতি পান তিনি। পদোন্নতি লাভের পূর্বে তিনি ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ইমতিয়াজ ইউ আহমেদ ২০০৩ সালে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকে অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে যোগদান করেন। যোগদানের পর তিনি ব্যাংকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কৃতিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ব্যাংকের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন।

ব্যাংকিং সেক্টরে করপোরেট ব্যাংকিং, রপ্তানি অর্থায়ন, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, বিনিয়োগ প্রশাসন, অভ্যন্তরীণ নিয়ন্ত্রণ ও নিরীক্ষা, মানবসম্পদ, ট্রেজারি ব্যবস্থাপনা এবং শাখা ব্যাংকিংয়ে তার রয়েছে সুবিশাল অভিজ্ঞতা। তিনি করপোরেট এবং রপ্তানি অর্থায়ন খাতে বিনিয়োগে ব্যাংকের উপস্থিতি জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব এবং কর্মদক্ষতা ব্যাংকের আর্থিক সূচকসমূহকে দৃঢ় অবস্থানে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।

ব্যাংকিং সেক্টরে ২৫ বছরের অধিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ইমতিয়াজ ইউ আহমেদ শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি ও ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসিতে কাজ করেছেন। এছাড়া চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এবং ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের অধীনে কেপিএমজি রহমান রহমান হকে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

ইরান-ইসরায়েলি সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্র জড়াবে কি না, সিদ্ধান্ত ‘শেষ মুহূর্তে’: ট্রাম্প

ইরান-ইসরায়েলের মধ্যকার সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি জড়াবে কি না, সে সিদ্ধান্ত এখনো নেননি বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেন, আমার সামনে সব ধরনের সম্ভাব্য সামরিক ও কূটনৈতিক ‘পদক্ষেপ’ তুলে ধরা হয়েছে। তবে, এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ‘একেবারে শেষ মুহূর্তে আমি সিদ্ধান্ত নেব।’

আল জাজিরার প্রতিবেদনেও একই তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য একেবারে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করতে চান। সেই সিদ্ধান্ত কী হবে বা কবে তা নেওয়া হবে, সে সম্পর্কে কিছুই অনুমান করা যাচ্ছে না।

হোয়াইট হাউসের সিচুয়েশন রুমে অনুষ্ঠিত উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেলেও সেখান থেকে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের ইঙ্গিত মেলেনি। বিষয়টি নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের আলোচনা চলছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ