অভিনয় ক্যারিয়ারে নানা ধরনের চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকের প্রশংসা কুড়িয়েছেন মোশাররফ করিম। এবার তাঁকে দেখা যাবে কমেডি গল্পের ‘ফিটফাট বাবু’ নাটকে। গত ৮ মে পূবাইলে এর দৃশ্য ধারণ হয়েছে। অনামিকা মণ্ডলের রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন সোহেল হাসান।
মোশাররফ করিম বলেন, ‘ফিটফাট বাবু’ নাটকের গল্পটি অসাধরণ। এটি কমেডি গল্পের হলেও বিনোদনের পাশাপাশি বার্তাও রয়েছে। আশা করছি, নাটকটি দর্শকের ভালো লাগবে’।
এদিকে সচেতনতামূলক বিজ্ঞাপনে কাজ করেছেন মোশাররফ করিম। পরিবেশ অধিদপ্তরের শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারত্বমূলক প্রকল্পের সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে এটি নির্মিত হয়েছে।
অকারণে হর্ন না বাজাতে ড্রাইভারদের সচেতন করতে ওভিসিটি (অনলাইন ভিডিও কমার্শিয়াল) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সম্প্রতি প্রকাশ হয়েছে। এটি পরিচালনা করেছেন মেহেদী রনি। মূল ভাবনা ও গল্প রচনা করেছেন মো.
বিজ্ঞাপনটিতে বাস ড্রাইভার মোশাররফ করিমের সঙ্গে হেল্পার চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফেসবুকে কনটেন্ট ক্রিয়েটর রিপন মিয়া।
মোশাররফ করিম বলেন, “আমি এর আগেও সচেতনতামূলক বেশ কিছু কাজ করেছি। আমি মনে করি শিল্পী হিসেবে আমার দায়িত্বের জায়গা থেকেই এ ধরনের কাজ করা উচিত। সেই দায়িত্ববোধের জায়গা থেকেই এই কাজটি করেছি। আমার কাছে কাজটি করে খুব ভালো লেগেছে।”
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: কর ছ ন
এছাড়াও পড়ুন:
পিরোজপুরে বাবার সঙ্গে অভিমান করে কিশোরী নিখোঁজ
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলায় আমেনা আক্তার নামে ৭ম শ্রেণির এক মাদ্রাসা ছাত্রী চার দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছে। এ ব্যাপারে ওই ছাত্রী মা মরিয়ম বেগম ( ৮ মে) বৃহস্পতিবার মঠবাড়িয়া থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
নিখোঁজ মাদ্রাসা ছাত্রী আমেনা আক্তার উপজেলার ধানীসাফা গ্রামের আল আমিন তালুকদারের মেয়ে। আমেনা আক্তার পাশের ভান্ডারিয়া উপজেলার দক্ষিণ জুনিয়া দাখিল মাদ্রাসার ৭ম শ্রেণির ছাত্রী।
মা মরিয়ম বেগম জানান, তার মেয়ে আমেনা আক্তার তেলিখালী সমন্বিত শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রে আবাসিক থেকে দক্ষিণ জুনিয়া দাখিল মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে করে। গত বুধবার ( ৭ মে) শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র থেকে মাদ্রাসায় যাওয়ার কথা বলে বের হয়। পরে সেখান থেকে মঠবাড়িয়ার ধানীসাফায় নিজ গ্রামের বাড়িতে আসে। বাড়িতে বাবার সঙ্গে মনোমালিন্য হয়। পরে মেয়ে রাগ করে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর থেকে কোনো খোঁজ পাচ্ছি না।
নিখোঁজ আমেনা আক্তারের মামা লোকমান হোসেন জানান, তার ভাগ্নে নিখোঁজের পর থেকে তারা আত্মীয়-স্বজনসহ বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেছেন। গত চার দিনে সন্ধান না পাওয়ায় তার পরিবার দুশ্চিন্তার মধ্যে দিন পার করছে। মোবাইল ফোন ব্যবহার না করায় আমেনা কোথায় কোন অবস্থায় আছে, জানতে পারছেন না।
মঠবাড়িয়া থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, তাকে উদ্ধারে পুলিশের তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
ঢাকা/তাওহিদুল/বকুল