নগর ভবনে সশস্ত্র হামলায় মহানগর জামায়াতের প্রতিবাদ
Published: 13th, May 2025 GMT
দলীয়ভাবে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের দুষ্কৃতকারী অটো চালক সেজে যানজট নিরসন কর্মী ও নগর ভবনে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের কর্মচারীদের উপর সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ মহানগরীর সাবেক আমীর মাওলানা মঈনুদ্দীন আহমাদ, জামায়াতে ইসলামীর আমীর মুহাম্মদ আবদুল জব্বার সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার মানোয়ার হোসাইন।
মঙ্গলবার (১৩ মে) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান নেতৃবৃন্দ।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, অত্যন্ত পরিকল্পিত ভাবে এই হামলা চালানো হয়েছে। যারা আহত হয়েছে তাদের প্রতি সমবেদনা জানাই সেই সাথে সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে দ্রুত গ্রেপ্তার করে সঠিক বিচারের দাবি জানাই।
বৈষ্যম্যহীন একটি নতুন রাষ্ট্র গঠনের প্রত্যয়ে ২৪ এর গণ বিপ্লব হয়েছিল। কোন দখলবাজ বা সন্ত্রাসীদের আস্তানা এদেশে আর দানা বেঁধে উঠার সুযোগ নাই। তাই আমরা আর কোন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর এরকম ঘৃন্য কাজ বরদাশত করবোনা।
প্রশাসন কে বলবো, যে বা যারা সমাজে শান্তি শৃংখলা বিনষ্ট করার অপচেষ্টা চালাবে তাদের কে কঠোর হাতে দমন করে জনমনে স্বস্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব ল দ শ জ ম য ত ইসল ম ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
রূপগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে আমীর হোসেন (৫০) নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে আরও ৬ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ অতিরিক্ত দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক হুমায়রা তাসমিন এই রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আমীর হোসেন জামালপুর জেলার ইসলামপুরের মহলগিরী এলাকার শাহ জামালের ছেলে। রায় ঘোষণার সময়ে তিনি আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন।
কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক মো. কাইউম খান জানান, রূপগঞ্জের পশ্চিমগাঁও এলাকার মো. আবু তালেবের মেয়ে বিলকিছ বেগমের সঙ্গে আমীর হোসেনের বিয়ে হয়েছিল। কিন্তু বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে পারিবারিক ঝগড়া-বিবাদ লেগে থাকত।
২০০৩ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি রাতে আমীর হোসেন বিলকিছ বেগমকে তাদের বাড়ির পাশে ডেকে নিয়ে হত্যা করে। এই ঘটনায় বিলকিছের বাবা আবু তালেব রূপগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত এই রায় দেন।