খুলনায় ভুয়া এলসির মাধ্যমে আইএফআইসি ব্যাংকের প্রায় ৬৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ মামলায় এস এম হাফিজুর রহমান নামে এক ব্যবসায়ীকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়াও আসামিকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দেন বিচারক।

আজ রোববার দুপুরে খুলনা বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মো. আশরাফুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।

রায় ঘোষণার সময় আসামি এস এম হাফিজুর রহমান পলাতক ছিলেন। তার বাড়ি খুলনা নগরীর মুন্সীপাড়া প্রথম গলি এলাকায়। তিনি শেখ ব্রাদার্স নামে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মালিক।

আদালতের পিপি সেলিম আল আজাদ জানান, ২০১৪ সালে আইএফআইসি ব্যাংকের মাধ্যমে কস্টিক সোডা আমদানির নামে ভুয়া এলসির মাধ্যমে ৬৪ লাখ ৮২ হাজার ৮৭৫ টাকা আত্মসাৎ করেন এস এম হাফিজুর রহমান। এ ঘটনায় ২০১৪ সালের ২৯ এপ্রিল দুদকের উপ-সহকারী পরচিালক এস এম শামীম ইকবাল বাদী হয়ে খুলনা থানায় মামলা করেন। ২০১৭ সালের ৯ এপ্রিল তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক আবুল হাসেম কাজী আদালতে অভিযোগপত্র দায়ের করেন।

দীর্ঘ বিচারপ্রক্রিয়া শেষে আজ রোববার রায় ঘোষণা করেন আদালত।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

খুলনায় ব্যাংকের ৬৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ মামলায় ব্যবসায়ীর ১০ বছর কারাদণ্ড

খুলনায় ভুয়া এলসির মাধ্যমে আইএফআইসি ব্যাংকের প্রায় ৬৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ মামলায় এস এম হাফিজুর রহমান নামে এক ব্যবসায়ীকে ১০ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।

রোববার দুপুরে খুলনা বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মো. আশরাফুল ইসলাম এই রায় ঘোষণা করনে।

রায় ঘোষণার সময় এস এম হাফিজুর রহমান পলাতক ছিলেন। তার বাড়ি খুলনা নগরীর মুন্সীপাড়া প্রথম গলি এলাকায়। তিনি শেখ ব্রাদার্স নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক।

আদালতের পিপি সেলিম আল আজাদ জানান, ২০১৪ সালে আইএফআইসি ব্যাংকের মাধ্যমে কস্টিক সোডা আমদানির নামে ভুয়া এলসির মাধ্যমে ৬৪ লাখ ৮২ হাজার ৮৭৫ টাকা আত্মসাৎ করেন এস এম হাফিজুর রহমান। এ ঘটনায় ২০১৪ সালরে ২৯ এপ্রিল দুদকের উপ-সহকারী পরচিালক এস এম শামীম ইকবাল বাদী হয়ে খুলনা থানায় মামলা করেন। ২০১৭ সালের ৯ এপ্রিল তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক আবুল হাসেম কাজী আদালতে অভিযোগপত্র দায়ের করেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • খুলনায় ব্যাংকের ৬৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ মামলায় ব্যবসায়ীর ১০ বছর কারাদণ্ড