Prothomalo:
2025-09-18@01:33:43 GMT

যাত্রাপথে দুর্ভোগ না হোক

Published: 1st, June 2025 GMT

বছরের বিভিন্ন উৎসব ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানের মধ্যে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এসব উৎসব কেন্দ্র করে দেশের নানা প্রান্তে কর্মব্যস্ত মানুষেরা স্বপ্ন দেখেন প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটানোর জন্য বাড়ি ফেরার। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে ট্রেন, বাস কিংবা লঞ্চ—যেকোনো গণপরিবহনের টিকিট সংগ্রহ সাধারণ মানুষের জন্য দিন দিন অসহনীয় হয়ে উঠছে।

অনলাইনে যে টিকিট সরবরাহ করা হয়, তা চাহিদার তুলনায় অত্যন্ত অপ্রতুল। অন্যদিকে বহু স্বপ্ন ও প্রত্যাশা নিয়ে দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে, ভিড় ঠেলে টিকিট কাটতে গেলে দেখা যায়—সব টিকিট আগেই বিক্রি হয়ে গেছে। অথচ কিছুক্ষণের মধ্যেই সেই টিকিটই কালোবাজারিদের হাতে দুই-তিন গুণ বেশি দামে পাওয়া যায়, যা সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। প্রায়ই অভিযোগ ওঠে, পরিবহন সংস্থার কিছু অসাধু কর্মচারী এই অনৈতিক কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত। এতে একদিকে যেমন সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে, অন্যদিকে সাধারণ যাত্রীরা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।

আমরা সাধারণ যাত্রীরা চাই, কালোবাজারি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হোক এবং যারা এ কাজে জড়িত, তাদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত শাস্তির আওতায় আনা হোক।

মো.

আবদুল বারী

শিক্ষার্থী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

‎পূজাকে  ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি

‎নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল  সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।

সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে  একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য। 

সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের  গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র‍্যাব, বিজিবি,  সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।

‎‎মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর)  শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।

‎দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।

‎‎জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।

‎‎এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।

‎‎তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।

‎‎এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • উৎসব ঘুরে প্রেক্ষাগৃহে ‘বাড়ির নাম শাহানা’
  • কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন, চ্যাম্পিয়ন পিএসজির গোল উৎসব
  • কারও কোনো অপরাধ নাই
  • বিশ্বকর্মা পূজা: গাঙ্গেয় শিল্পের উৎসব
  • আজ থেকে বুসান উৎসব, নানাভাবে রয়েছে বাংলাদেশ
  • ‎সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব : ডিসি
  • ‎পূজাকে  ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
  • ঘুম থেকে অনন্ত ঘুমে অস্কারজয়ী রবার্ট রেডফোর্ড
  • ২০০ বছরের ঐতিহ্য নিয়ে ভোলার বৈষা দধি
  • শেষ হলো সপ্তম যোসেফাইট ম্যাথ ম্যানিয়া ২০২৫