বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল হেডকোয়ার্টার্সের গ্রাউন্ড ফ্লোরে রবিবার (১ জুুন) আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হয়েছে অত্যাধুনিক ও প্রিমিয়াম ক্যাফে ‘ক্যাফে লিও’।

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালের ঠিক বিপরীত পাশে অবস্থিত দৃষ্টিনন্দন ও নান্দনিক ইন্টেরিয়র ডিজাইন, সুবিশাল পার্কিং, আরামদায়ক পরিবেশের সাথে ক্যাফে লিও-তে থাকছে প্রিমিয়াম মানের কফি, রিফ্রেশিং কোল্ড ড্রিঙ্কস, মুখরোচক স্ন্যাকস এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের মেলবন্ধন।  

ক্যাফে লিও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফওয়ান সোবহান ও বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক ইয়াশা সোবহান। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন গ্রুপের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

আরো পড়ুন:

পেশা ও দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই: সংসদ সচিব

‘ট্রান্সফর্মিং লাইভস থ্রু নিউট্রিশন’ প্রকল্পের উদ্বোধন

বসুন্ধরা গ্রুপ-এর পরিচালক ইয়াশা সোবহান ক্যাফে সম্পর্কে তার ব্যক্তিগত অনুভূতি ও ভবিষ্যৎ প্রত্যাশা তুলে ধরেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “ক্যাফে লিও শুধুমাত্র একটি ক্যাফে নয়- এটি একটি পরিবেশ যেখানে মানুষ স্বাস্থ্যসম্মত টেস্টি খাবার উপভোগ এর সাথে সুন্দর সময় কাটাতে পারবেন। আমাদের ক্যাফে’র নান্দনিক পরিবেশ, সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার আপনার মুহূর্তকে করে তুলবে আভিজাত্যময়। আমরা চেষ্টা করেছি এমন একটি জায়গা তৈরি করতে, যেখানে মানুষ স্বস্তিতে বসে গল্প করবে, ভালোবাসায় গড়বে নতুন স্মৃতি।”

ঢাকা/চিশতী/ফিরোজ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষার শপথ ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়নের গেরিলা যোদ্ধাদের

বিজয়ের মাস ঢাকায় এক হলেন একাত্তরে ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়নের যৌথ গেরিলা বাহিনীর যোদ্ধারা; তাঁরা শপথ নিলেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষার।

আজ শনিবার ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গেরিলা যোদ্ধাদের এই মিলনমেলায় এই বাহিনীর জীবিত সদস্যদের পাশাপাশি শহীদ পরিবারের সদস্যরা অংশ নেন। দিনভর এই আয়োজন করে ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়ন বিশেষ গেরিলা বাহিনী সমন্বয় কমিটি।

একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে আলাদা গেরিলা বাহিনী গঠন করে অংশ নিয়েছিলেন ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়নের সদস্যরা। কয়েক হাজার গেরিলা যোদ্ধার এই বাহিনীর নেতৃত্বে ছিলেন কমিউনিস্ট পার্টির তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফরহাদ। কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের বেতিয়ারার যুদ্ধে এই বাহিনীর সদস্যদের আত্মদান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে আলোচিত ঘটনা।

স্বাধীনতার পর এই গেরিলা বাহিনীর সদস্যরা মোহাম্মদ ফরহাদের নেতৃত্বে অস্ত্র সমর্পণ করেছিলেন। দেড় যুগ আগে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর মুক্তিযোদ্ধাদের যে তালিকা করেছিল, তাতে এই বাহিনীর সদস্যদের রাখা হয়নি। পরে উচ্চ আদালতের নির্দেশে ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়নের গেরিলা বাহিনীর সদস্যদের মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

শহীদ মিনারে মিলনমেলার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম। তিনি এই গেরিলা বাহিনীর সদস্য ছিলেন, স্বাধীনতার পর অনুষ্ঠিত প্রথম ডাকসু নির্বাচনে ভিপি হয়েছিলেন তিনি।

ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আজ শনিবার একাত্তরে ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়নের যৌথ গেরিলা বাহিনীর মিলনমেলায় সিপিবির সাবেক সভাপতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম

সম্পর্কিত নিবন্ধ