টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে প্রথম ইনিংসে দুর্দান্ত বোলিং করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার কাগিসু রাবাদা। তাকে সঙ্গ দেন আরেক পেসার মার্কো ইয়ানসেন। তাদের তোপের মুখে স্টিভ স্মিথ ও বাও ওয়েবস্টার রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। ওই প্রতিরোধ ভেঙে গত আসরের টেস্ট চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়াকে প্রথম ইনিংসে ২১২ রানে অলআউট করেছে প্রোটিয়ারা।
বুধবার লর্ডসের ফাইনালে টস জিতে বোলিং নেয় দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। ১৬ রানে ওপেনার উসমান খাজা ও তিনে নামা ক্যামেরুন গ্রিনকে হারায় অজিরা। ৬৭ রানে ৪ উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। ফিরে যান মার্নাস লাবুশানে (১৭) ও ট্রাভিস হেড (১১)।
স্মিথ ও ওয়েবস্টার সেখান থেকে ৭৯ রানের জুটি গড়েন। চারে নেমে অভিজ্ঞ স্মিথ খেলেন ১১২ বলে ৬৬ রানের ইনিংস। ১০টি চার মারেন তিনি। দলের ১৪৬ রানে ফিরে যান স্মিথ। ওয়েবস্টার দলের পক্ষে সর্বাধিক ৭২ রান করেন। তিনি ১১টি চার মারেন। অ্যালেক্স কেরি ২৩ রান করে আউট হন।
প্রোটিয়াদের ধসিয়ে দিতে রাবাদা ১৫.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: উইক ট
এছাড়াও পড়ুন:
জিম্বাবুয়েকে চোখ রাঙাচ্ছে ইনিংস হার
কোনো উইকেট না হারিয়ে ৯২ রান নিয়ে দিন শুরু করেছিল নিউজিল্যান্ড। প্রথম ইনিংসে ১৪৯ রানে অলআউট হয়ে যাওয়া জিম্বাবুয়ের বড় রানের নিচে চাপা পড়ার ভয়টাও নিশ্চয়ই বাড়ছিল।
তবে বুলাওয়ে টেস্টের দ্বিতীয় দিনটা বোলিংয়ে ভালোই কেটেছে তাঁদের। নিউজিল্যান্ডের ১০ উইকেটই তুলে নিয়ে অলআউট করেছে ৩০৭ রানে। তবে জিম্বাবুয়ে এরপরও স্বস্তিতে নেই। ১৫৮ রানে পিছিয়ে দ্বিতীয় ইনিংস শুরুর পর ৩১ রানেই ২ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে স্বাগতিকেরা। ইনিংস হার এড়াতে এখনো ১২৭ রান করতে হবে জিম্বাবুয়েকে।
আরও পড়ুনআধা ঘণ্টার মধ্যেই গিলের দুই রেকর্ড ৫ ঘণ্টা আগেদিনের প্রথম বলেই ৭০ বলে ৪১ রান করা উইল ইয়ংকে ফিরিয়ে জিম্বাবুয়েকে প্রথম উইকেট এনে দেন ব্লেসিং মুজারাবানি। এরপর ৬৬ রানের জুটি গড়েন হেনরি নিকোলস ও ডেভন কনওয়ে। এবারও জিম্বাবুয়ের ত্রাতা হন মুজারাবানি। ৫৬ বলে ৩৪ রান করা হেনরি নিকোলসকে ফেরান ব্রায়ান বেটের ক্যাচ বানিয়ে।
এরপর কনওয়ে ১৭০ বলে ৮৮ রান করে তানাকা চিবাঙ্গার বলে ফিরে গেলে আরও চাপে পড়ে যায় নিউজিল্যান্ড। সেই চাপ সামলে নেওয়ার চেষ্টাটা করতে পেরেছেন শুধু ড্যারিল মিচেল। শেষের দিকের ব্যাটসম্যানদের আসা-যাওয়ার মিছিলের মধ্যে ১১৯ বলে ৮০ রান করে নিউম্যান নিমহারির বলে শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হন তিনি।
নিউজিল্যান্ডের শেষ ৬ ব্যাটসম্যানের মাত্র দুজন দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পেরেছেন