অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়ে ৫ ক্যাটাগরির পদে মোট ৭৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

১. পদের নাম: কম্পিউটার অপারেটর
পদসংখ্যা: ২
যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক (সম্মান) বা সমমান পাস
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (গ্রেড ১৩)

২. পদের নাম: সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর
পদসংখ্যা: ২৫
যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমান পাস
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা (গ্রেড ১৩)

৩.

পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
পদসংখ্যা: ৬
যোগ্যতা: উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড ১৬)

৪. পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (হিসাবকোষ)
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড ১৬)

৫. পদের নাম: অফিস সহায়ক
পদসংখ্যা: ৪০
যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড ২০)

যেভাবে আবেদন

আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে এই ওয়েবসাইটের (https://erd.teletalk.com.bd/) মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে এই লিংকে (https://erd.gov.bd/sites/default/files/files/erd.portal.gov.bd/notices/0d59ed43_9029_4105_aaf9_a020d878f573/160.pdf)।

আবেদন ফি
১ থেকে ৪ নম্বর পদের জন্য ১১২ টাকা এবং ৫ নম্বর পদের জন্য ৫৬ টাকা।

আবেদনের শেষ সময়: ৩০ জুন ২০২৫।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: পদ র ন ম য গ যত

এছাড়াও পড়ুন:

সরকারের ভেতরে একটা অংশ নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে: এনসিপি

সরকারের ভেতরের একটি পক্ষ ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের বাইরে গিয়ে নিজেরাই ঐকমত্য কমিশন হওয়ার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, এই চেষ্টার কারণে নির্বাচন ঝুঁকিতে পড়বে।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আখতার হোসেন এ কথা বলেন।

আখতার হোসেন বলেন, তাঁদের কাছে স্পষ্টতই প্রতীয়মান যে সরকারের ভেতরের কোনো একটা অংশ সংস্কারকে ভন্ডুল করে নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে।

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ–আলোচনার ভিত্তিতেই কমিশন সুপারিশ উপস্থাপন করেছে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সেই সুপারিশের ভিত্তিতেই সরকার আদেশ জারি করবে, সেটাই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যখন সরকারের তরফ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে আরও এক সপ্তাহ রাজনৈতিক দলগুলোকে আলাপ–আলোচনার কথা বলা হয়, তখন মনে হয় যে সরকার আসলে এই সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে সাপ-লুডো খেলছে। তিনি বলেন, ‘আমরা ৯৬-তে পৌঁছে গিয়েছিলাম, সেটাকে আবার তিনে নিয়ে আসা হয়েছে সাপ কেটে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের বর্তমান যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তাতে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।’

অতি দ্রুত সরকারকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সরকারকে নিজেকেই দায়িত্ব নিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে। সামনের সংসদকে গাঠনিক ক্ষমতা প্রদান করার মধ্য দিয়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। গণভোটের মাধ্যমে অর্জিত জনগণের অভিপ্রায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেন বাস্তবায়িত হয়, সেই সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ