বরগুনায় ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ৩ মৃত্যু
Published: 12th, June 2025 GMT
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে পাপড়ি বেগম (৬৫) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১২ জুন) উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার সময় সকাল সাড়ে ৭টার দিকে যাত্রাবাড়ী এলাকায় মারা যায় তিনি। ফলে গত ২৪ ঘণ্টায় বরগুনায় মশাবাহিত এই রোগে তিনজনের মৃত্যু হলো।
মারা যাওয়া পাপড়ি বেগম বরগুনা শহরের কলেজ ব্রাঞ্চ এলাকার মো.
এর আগে, বুধবার (১১ জুন) রাত ৮টার দিকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে গোসাই দাস (৫৮) নামে এক ব্যক্তি ডেঙ্গুতে মারা যান। তিনি সদর উপজেলার থানা পাড়া এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। এর আগে, একইদিন দুপুর ১২টার দিকে চান মিয়া (৭৫) নামে এক বৃদ্ধ মারা যান। তিনি বরগুনা সদর উপজেলার এম বালিয়াতলী ইউনিয়নের চরপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
আরো পড়ুন:
জাফলংয়ে নদীতে ডুবে পর্যটকের মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে বৃদ্ধের মৃত্যু
বরগুনা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. তাজকিয়া সিদ্দিকা রাইজিংবিডিকে বলেন, “পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে। বয়স্ক রোগীদের প্রাণ হারানোর সংখ্যা বেশি। সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। আমরা সর্বোচ্চ চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে কাজ করছি। আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ না নেওয়ায় মৃত্যুর হার বেশি।”
বরগুনার সিভিল সার্জন ডাক্তার আবুল ফাত্তাহ রাইজিংবিডিকে বলেন, “গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে তিনজন মারা গেছে। তাদের মধ্যে দুইজন বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে মারা যান। পাপড়ি বেগম নামে এক নারী ঢাকায় নেওয়ার পথে যাত্রাবাড়ী এলাকায় মারা গেছেন। নানামুখী সংকটের মধ্যেও জেলা স্বাস্থ্য প্রশাসন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের সর্বোচ্চ স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।”
বর্তমানে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত ১৭২ জন চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাদের মধ্যে ৩১ জন শিশু।
ঢাকা/ইমরান/মাসুদ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সনাহাদির উপরে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে শহরে যুবদলের মিছিল
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি ও চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপি’র মনোনয়নপ্রাপ্ত এরশাদ উল্লাহর উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম সজল ও সদস্য সচিব সাহেদ আহমদের নেতৃত্বে শহরে বিশাল প্রতিবাদ মিছিল করেছে মহানগর যুবদল।
শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল তিনটায় শহরের খানপুর হাসপাতাল রোড় থেকে শহরে বিশাল প্রতিবাদ মিছিল বের করে মহানগর যুবদল। মিছিলটি খানপুর থেকে শুরু করে মেট্রোহলের মোড় হয়ে মিশন পাড়া হোসিয়ারি সমিতির সামনে এসে মহানগর বিএনপির মূল মিছিলের সাথে অংশগ্রহণ করেন।
এময়ে মহানগর যুবদলের নেতাকর্মীরা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি ও চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপি’র মনোনয়নপ্রাপ্ত এরশাদ উল্লাহর উপরে হত্যাচেষ্টার ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান এবং জড়িত দুষ্কৃতিকারী সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে শ্লোগান দেয়।
নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম সজল ও সদস্য সচিব সাহেদ আহমেদের নেতৃত্বে এসময়ে আরও উপস্থিত ছিলেন, মহানগর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নুরে এলাহী সোহাগ, যুগ্ম আহ্বায়ক রুহুল আমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক সাজ্জাদ হোসেন কমল, যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ মোহাম্মদ অপু, যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক শাকিল মিয়া, যুগ্ম আহ্বায়ক আহসান খলিল শ্যামল, যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল আলম সজিব, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য রাফি উদ্দিন রিয়াদ, শহিদুল ইসলাম, ওয়াদুদ ভূইয়া সাগর, পারভেজ খান, আরমান হোসেন, কামরুল ইসলাম রনি, মিনহাজ মিঠু, আশিকুর রহমান অনি, জুয়েল রানা, কামরুল হাসান মাসুদ, ফয়েজ উল্লাহ সজল,আলী ইমরান শামীম, তরিকুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম আপন, শাহীন শরীফ, মাগফুর ইসলাম পাপন, জুনায়েদ আলম ঝলক, ফয়সাল আহমেদ, সাইদুর হাসান রিপন, আরিফ খান, কায়সার আহমেদ, এড. শাহিন খান, কাজী নাইসুল ইসলাম সাদ্দাম, আলী হোসেন সৌরভ, বাদশা মিয়া, মাসুদ রানা, মাকসুদুর রহমান শাকিল, রুবেল সরদার, রিয়াজুল আলম ইমন, জুনায়েদ মোল্লা জনি, হাবিবুর রহমান মাসুদ, আঃ কাদির, আশরাফুল হক তান্না, জাহিদুল হাসান শুভ, মাহফুজুর রহমান ফয়সাল প্রমুখ ।