গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক পদ ত্যাগ করেছেন কামরুজ্জামান কামাল।

শনিবার (১৪ জুন) সকাল ১১টায় মুকসুদপুর উপজেলা প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে পদত্যাগের ঘোষনা দেন তিনি।

কামরুজ্জামান কামাল লিখিত বক্তব্যে বলেছেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মুকসুদপুর উপজেলা শাখার যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে আছেন তিনি। হৃদরোগসহ নানা শারীরিক সমস্যার কারণে তার পক্ষে আর রাজনীতিতে সক্রিয় থাকা সম্ভব নয়।

কামরুজ্জামান কামাল জানান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সকল ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নিচ্ছেন তিনি। তাই, তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদকের পদ ত্যাগ করছেন। আজ থেকে তার সাথে আওয়ামী লীগের কোনো সম্পর্ক থাকবে না এবং আর কখনো তিনি রাজনীতি করবেন না।

ঢাকা/বাদল/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপজ ল আওয় ম

এছাড়াও পড়ুন:

‘ফিরিয়ে দাও’ থেকে ‘ধূসর সময়’: সিডনিতে একই মঞ্চে মাইলস ও আর্টসেল

সিডনির বসন্তের সন্ধ্যা। লিভারপুলের হুইটল্যাম লেজার সেন্টারের বাইরে তখন লম্বা লাইন—হাতে পতাকা, কাঁধে ব্যাগ, চোখে প্রত্যাশা। সাউন্ডচেকের শব্দ ভেসে আসছে বাইরে। ভেতরে যেন উন্মুখ এক ‘সাগর’, যেখানে মিশে আছে দুই প্রজন্মের মুখ, কণ্ঠ আর স্মৃতি। শনিবার রাতটি হয়ে উঠেছিল প্রবাসী বাঙালিদের জন্য এক ব্যতিক্রমী উৎসব—বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের দুই যুগের দুই প্রতীক, মাইলস ও আর্টসেল; প্রথমবারের মতো একই মঞ্চে গান করল সিডনিতে।
‘গ্রিনফিল্ড এন্টারটেইনমেন্ট’ আয়োজিত এই ‘মিউজিক ফেস্ট’ ঘিরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে যে উচ্ছ্বাস তৈরি হয়েছিল, তা যেন উপচে পড়ল সেই রাতে। টিকিট বিক্রি শুরু হওয়ার পরপরই সব শেষ। অনুষ্ঠান শুরুর ঘণ্টাখানেক আগে থেকেই সিডনির দক্ষিণ-পশ্চিম উপশহর লিভারপুলের রাস্তাগুলো ভরে গেল গানের ভক্তে।

আয়োজনের আগে ভিডিও বার্তায় মাইলস জানায় তাদের উচ্ছ্বাস। ব্যান্ডের অন্যতম সদস্য হামিন আহমেদ বলেন, ‘সিডনি বরাবরই আমাদের কাছে বিশেষ কিছু। সম্ভবত ১৯৯৬ সালে আমরাই প্রথম বাংলাদেশি ব্যান্ড হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় পারফর্ম করি। এরপর এ নিয়ে অন্তত পঞ্চমবারের মতো সিডনিতে এলাম। এখানকার দর্শকদের ভালোবাসা সব সময়ই অবিশ্বাস্য।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জানতাম এটি স্মরণীয় একটি আয়োজন হতে যাচ্ছে। আমরা চেয়েছি সবাই একসঙ্গে গাইবে, চিৎকার করবে—ভক্তরা সেটাই করেছেন।’ গিটারিস্ট তুজো যোগ করেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার পাঁচটি শহরে ট্যুর করছি, কিন্তু সিডনির আবহ একেবারেই আলাদা। দর্শকেরা আমাদের রাতটিকে স্মরণীয় করে দিয়েছেন।’

মঞ্চে আর্টসেল

সম্পর্কিত নিবন্ধ