জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) কার্যালয় এবং এর আশপাশে সভা, সমাবেশ, মিছিল ও বিক্ষোভ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। 

শনিবার (২১ জুন) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ সাজ্জাত আলীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আগামীকাল ২২ জুন সকাল থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ নির্দেশনা বহাল থাকবে।

এতে বলা হয়েছে, জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে শেরেবাংলা নগর থানার অন্তর্গত শিশু মেলা থেকে আগারগাঁও রোডে অবস্থিত এনবিআর কার্যালয়, বিডা কার্যালয় ও আশপাশের এলাকায় সব ধরনের সভা, সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা হলো।

ঢাকা/এম আর/ইভা 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

রোববার থেকে হাইকোর্টের ৪৯ বেঞ্চে চলবে বিচারকাজ

পবিত্র ঈদুল আজহা, অবকাশ ও সাপ্তাহিক ছুটির পর সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্ট খুলছে রোববার। আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীসহ সংশ্লিষ্টদের পদচারণায় আবার মুখরিত হয়ে উঠবে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণ।

এদিকে, অবকাশ শেষে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকাজ পরিচালনার জন্য ৪৯ বেঞ্চ গঠন করে দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। রোববার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে এসব বেঞ্চে বিচারকাজ চলবে।

গত ৩ জুন থেকে ২১ জুন পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের অবকাশ। প্রথা অনুসারে প্রতিবার অবকাশ শেষে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী প্রধান বিচারপতি তার প্রশাসনিক ক্ষমতাবলে বেঞ্চ গঠন ও পুনর্গঠন করে দেন।

বিজয় ভবন থেকে ১৪টি বেঞ্চ স্থানান্তর

সুপ্রিম কোর্টের বিজয়-৭১ ভবন থেকে ১৪টি হাইকোর্ট বেঞ্চ এনেক্স ভবন ও মূল ভবনের বিভিন্ন এজলাস কক্ষে স্থানান্তর করা হয়েছে। 

প্রধান বিচারপতির আদেশক্রমে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞার সই করা এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের রিট, অ্যাডমিরালটি, কোম্পানি ও ফৌজদারি মোশন এখতিয়ার সম্পন্ন বেঞ্চগুলো বিজয়-৭১ ভবনের বিভিন্ন এজলাস কক্ষে অবস্থিত। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এসব বেঞ্চ স্থানান্তর করার নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। রোববার থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হবে। 

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, বিজয় ৭১ ভবনটি আইনজীবী সমিতি ভবন থেকে অপেক্ষাকৃত দূরবর্তী স্থানে ও ভবনে লিফট অপ্রতুলতার কারণে আইনজীবীরা বিশেষ করে প্রবীণ ও মহিলা আইনজীবীরা যথাসময়ে আদালতে হাজির হতে পারছেন না। এতে বিচারিক কার্যক্রমে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। ফলে বিচারপ্রার্থীরা সঠিক সময়ে বিচার প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। পরবর্তী সময়ে প্রধান বিচারপতি এজলাস স্থানান্তরের নির্দেশনা দেন।  

সম্পর্কিত নিবন্ধ