ডেঙ্গু পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে ১১ সদস্যের কারিগরি কমিটি গঠন
Published: 22nd, June 2025 GMT
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ডেঙ্গু বিষয়ে ১১ সদস্যের একটি কারিগরি কমিটি গঠন করেছে। কমিটি ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করার পাশাপাশি চিকিৎসা ব্যবস্থাপনায় দিকনির্দেশনা দেবে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে এই কমিটি গঠনের কথা জানা গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগনিয়ন্ত্রণ শাখার লাইন ডিরেক্টরকে এই কমিটির সভাপতি করা হয়েছে। কমিটিতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক কবিরুল বাশার, সংক্রামক ব্যাধি বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ফজলে রাব্বী চৌধুরী ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ন্যাশনাল প্রফেশনাল অফিসার মো.
এই কমিটির প্রধান কাজ ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন করা এবং সেই পরিপ্রেক্ষিতে সাড়াদান কৌশল তৈরি করা। ডেঙ্গু বিষয়ে পরিকল্পনা তৈরি, কৌশলপত্র তৈরি ও গাইডলাইন হালনাগাদ করাও এই কমিটির কাজ। কার্যপরিধিতে বলা হয়েছে, এই কারিগরি কমিটি ডেঙ্গু রোগীদের সার্বিক চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা ও তত্ত্বাবধানে দিকনির্দেশনা দেবে।
তবে কমিটি প্রয়োজনে সদস্যসংখ্যা বাড়াতে পারবে। ১৮ জুন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এই কমিটি গঠন করেছে। তবে আজ রোববার পর্যন্ত এই কমিটির কোনো সভা হয়নি বলে জানান কমিটির সদস্যসচিব ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক (সিডিসি) আশরাফুন নাহার।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
রাতে প্রায় দুই ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন ঢাকার কিছু এলাকা
রামপুরা সুপার গ্রিডে সমস্যা হওয়ায় রোববার রাতে রাজধানীর গুলশান, বনানী, বসুন্ধরা, আফতাবনগর, পূর্বাচলসহ বেশ কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ জানিয়েছে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে প্রায় দুই ঘণ্টা সময় লাগে। পরে রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে ত্রুটি মেরামতের পর ধাপে ধাপে এসব এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরায় শুরু করা হয়।
ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো) গণমাধ্যমকে জানায়, রোববার রাত ৯টা ৪১ মিনিট থেকে রাজধানীর গুলশান, বনানী, আফতাবনগর, বসুন্ধরা, পূর্বাচলসহ বিভিন্ন এলাকা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে।
ডেসকো আরও জানায়, রামপুরা সুপার গ্রিডের ২৩০ কেভি অংশে সমস্যা দেখা দেওয়ার কারণে বসুন্ধরা ১৩২/৩৩ কেভি গ্রিড (আংশিক), পূর্বাচল গ্রিড, বনানী গ্রিড, আফতাবনগর গ্রিড ও গুলশান গ্রিড বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে।
শুধু ডেসকো নয়, ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির (ডিপিডিসি) আওতাধীন কিছু এলাকাতেও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় বিকল্প উৎস থেকে সরবরাহ চালু রাখার চেষ্টা চালানো হয় বলে জানায় ডিপিডিসি।
পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ জানিয়েছে, বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।